চন্দ্রপুর যুদ্ধ ২২ নভেম্বর, ১৯৭১ সালে কসবা এবং ইমামবাড়ী রেলস্টেশনের মাঝামাঝি পূর্বদিকে সীমান্তের কাছাকাছি অবস্থিত চন্দ্রপুরে সংঘটিত হয়।
চন্দ্রপুরে পাকিস্তানের শক্তিশালী ঘাঁটি ছিলো। ভারতীয় চার কোর কমান্ডার লে. জেনারেল সগত সিং, ২৩ মাউন্টেন ডিভিশনের জিওসি মেজর জেনারেল আর ডি হীরা এবং ৭৩ মাউন্টেন ব্রিগেডের কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার তুলি কে ফোর্স এর ভারপ্রাপ্ত কমান্ডার মেজর আবদুস সালেক চৌধুরী এবং নবম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট এর অধিনায়ক মেজর আইনউদ্দিনকে চন্দ্রপুর দখল করার নির্দেশ দেন। মেজর সালেক ও মেজর আইনউদ্দিন প্রস্তুতি ও সামর্থ্যের কথা বিবেচনা করে তীব্র আপত্তি জানান। তারা সদ্যগঠিত ব্যাটালিয়নটি নিয়ে শক্ত প্রতিরক্ষার ওপর আক্রমণকে আত্মঘাতী হবে বিবেচনা করে কিছুদিন সময় চান। এর প্রত্যুত্তরে ব্রিগেডিয়ার তুলি তাদের যোদ্ধা হিসেবে যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তুললে মেজর সালেক ও মেজর আইনউদ্দিন মর্যাদা রক্ষার্থে সম্মত হন।
কল্পনাপ্রসূত ও অবাস্তব এ আক্রমণ পরিকল্পনা প্রণয়নের জন্য পরে ব্রিগেডিয়ার তুলিকে কোর্ট মার্শাল করে চাকরিচ্যুত করা হয়।
তথ্যসূত্র
|
---|
|
বাংলাদেশের বিপ্লবের মূল ভিত্তি |
---|
দর্শন | |
---|
পাকিস্তান আন্দোলন | |
---|
পূর্ব পাকিস্তান | |
---|
বাঙ্গালির আত্মনিয়ন্ত্রণ | |
---|
যুদ্ধের ঘোষণা | |
---|
|
|
- সংগ্রাম
- সমরাভিযান
- রণক্ষেত্র
- যুদ্ধ
- ঘটনাবলী
- গণহত্যা
|
---|
সংগ্রাম | |
---|
সমরাভিযান ও রণক্ষেত্র | |
---|
প্রধান যুদ্ধ | |
---|
অন্যান্য ঘটনা | |
---|
গণহত্যা | |
---|
সম্পর্কিত দ্বন্দ্ব | |
---|
|
|
নেতা |
---|
বাংলাদেশ | |
---|
পাকিস্তান | |
---|
বাংলাদেশের মিত্রগণ | |
---|
|
|
|
- সম্পর্কিত বিষয়
- বিষয়শ্রেণী
|
---|
স্মৃতিরক্ষা | স্মৃতিসৌধ এবং স্মারক | |
---|
বার্ষিকী | |
---|
সজ্জা এবং অঙ্কন | |
---|
|
---|
বিচার | |
---|
বিষয়শ্রেণী | |
---|
|
|
|