সিডনি পোয়াটিয়ে
সিডনি পোয়াটিয়ে
১৯৬৮ সালে পোয়াটিয়ে
জন্ম (১৯২৭-০২-২০ ) ২০ ফেব্রুয়ারি ১৯২৭মৃত্যু ৬ জানুয়ারি ২০২২(2022-01-06) (বয়স ৯৪) জাতীয়তা পেশা অভিনেতা চলচ্চিত্র পরিচালক দূত কর্মজীবন ১৯৫৬-২০০৯ কর্ম
পূর্ণ তালিকা দাম্পত্য সঙ্গী সঙ্গী ডাইঅ্যান ক্যারল (১৯৫৯–১৯৬৮) সন্তান ৬, সিডনি তামিয়া পুরস্কার পূর্ণ তালিকা কাজের মেয়াদ ১৯৯৭ – ২০০৭কাজের মেয়াদ ২০০২ – ২০০৭
সিডনি পোয়াটিয়ে ( PWAH-tyay ;[ ১] ২০ ফেব্রুয়ারি ১৯২৭ – ৬ জানুয়ারি ২০২২) ছিলেন একজন বাহামীয় অভিনেতা, চলচ্চিত্র পরিচালক, লেখক ও কূটনীতিক। ১৯৬৪ সালে লিলিস অব দ্য ফিল্ড চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য তিনি প্রথম বাহামিয় ও প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ অভিনেতা হিসেবে শ্রেষ্ঠ অভিনেতা বিভাগে একাডেমি পুরস্কার ও গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার লাভ করেন।[ ২] ১৯৬৭ সালে তিনি টু স্যার, উইথ লাভ , ইন দ্য হিট অব দ্য নাইট এবং গেজ হুজ কামিং টু ডিনার নামে আরও তিনটি ব্যবসাসফল চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মধ্য দিয়ে সে বছরের শীর্ষ বক্স-অফিস তারকা হয়ে ওঠেন।[ ৩] ১৯৯৯ সালে আমেরিকান ফিল্ম ইনস্টিটিউটের করা ২৫ জন সেরা ধ্রুপদী হলিউড চলচ্চিত্র অভিনেতার তালিকায় তিনি ২২তম স্থান অধিকার করেন।
পোয়াটিয়ে পরিচালিত চলচ্চিত্রসমূহ হল আ পিস অব দ্য অ্যাকশন , আপটাউন স্যাটারডে নাইট , লেট্স ডু ইট অ্যাগেইন, এবং ঘোস্ট ড্যাড। ২০০২ সালে "একজন শিল্পী ও মানুষ হিসেবে অনন্য অবদানের জন্য" তাকে একাডেমি সম্মানসূচক পুরস্কার প্রদান করা হয়।[ ৪]
১৯৭৪ সালে রাণী দ্বিতীয় এলিজাবেথ তাকে নাইট উপাধিতে ভূষিত করেন।[ ৫] ১৯৯৭ থেকে ২০০৭ সাল পর্যন্ত তিনি জাপানে বাহামিয় দূত হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।[ ৬] ২০০৯ সালের ১২ আগস্ট রাষ্ট্রপতি বারাক ওবামা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা প্রেসিডেন্সিয়াল মেডেল অব ফ্রিডম প্রদান করে।[ ৭] ২০১৬ সালে চলচ্চিত্রে আজীবন অবদানের জন্য তাকে বাফটা ফেলোশিপ প্রদান করা হয়।
প্রারম্ভিক জীবন
সিডনি পোয়াটিয়ে ১৯২৭ সালের ২০শে ফেব্রুয়ারি ফ্লোরিডা অঙ্গরাজ্যের মায়ামি শহরে জন্মগ্রহণ করেন।[ ৮] তিনি ইভলিন (জন্মনাম ওটেন) এবং রেজিনাল্ড জেমস পোয়াটিয়ের সাত সন্তানের মধ্যে সর্বকনিষ্ঠ।[ ৯] তার পিতা রেজিনাল্ড একজন বাহামীয় কৃষক, যার ক্যাট আইল্যান্ডে একটি খামার ছিল।[ ১০] তার পরিবার টমেটো ও অনান্য দ্রব্যাদি বিক্রি করতে মায়ামি শহরে যেত। তার পিতা নাসাউতে ক্যাব চালক হিসেবেও কাজ করেছেন।[ ১১] পোয়াটিয়ে তার পিতামাতার মায়ামি ভ্রমণকালে অপ্রত্যাশিতভাবে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি তার জন্মের নির্দিষ্ট সময়ের তিনমাস আগেই জন্মগ্রহণ করেন এবং ধারণা করা হচ্ছিল তিনি বাঁচবেন না, কিন্তু তার পিতামাতা তার স্বাস্থ্যের উন্নতির জন্য তিনমাস মায়ামিতে অবস্থান করেন।[ ১২] পোয়াটিয়ে তৎকালীন ব্রিটিশ রাজের উপনিবেশ বাহামায় বেড়ে ওঠেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে তার জন্মগ্রহণের কারণে তিনি মার্কিন নাগরিকত্ব লাভ করেন।[ ১২]
ব্যক্তিগত জীবন
সিডনি পোয়াটিয়ে, ২০১৩
পোয়াটিয়ে ১৯৫০ সালের ২৯শে এপ্রিল জুয়ানিতা হার্ডির সাথে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। ১৯৬৫ সালে তাদের বিবাহবিচ্ছেদ ঘটে। তাদের চার কন্যা রয়েছে, তারা হলেন বেভারলি,[ ১৩] [ ১৪] পামেলা,[ ১৫] শেরি[ ১৬] ও জিনা।[ ১৭] পোয়াটিয়ে ১৯৫৬ সালে নিউ ইয়র্ক অঙ্গরাজ্যের ওয়েস্টচেস্টারের মাউন্ট ভার্ননে বসবাস শুরু করেন,[ ১৮] যদিও তার পরিবার হাডসন নদীর তীরবর্তী স্টুইভেস্যান্টে বসবাস করত।[ ১৯] পোয়াটিয়ে ১৯৫৯ সাল থেকে নয় বছর অভিনেত্রী ডাইঅ্যান ক্যারলের সাথে সম্পর্কে জড়িত ছিলেন।[ ২০] তিনি ১৯৭৬ সালের ২৩শে জানুয়ারি কানাডীয় অভিনেত্রী জোয়ানা শিমকুসের সাথে বিবাহবদ্ধনে আবদ্ধ হন। তারা ১৯৬৯ সালে দ্য লস্ট ম্যান চলচ্চিত্রে কাজের সুবাদে একে অপরের সাথে পরিচিত হন। এই দম্পতির দুই কন্যা রয়েছে, তারা হলেন আনিকা[ ২১] ও সিডনি তামিয়া ।[ ২২] ছয় কন্যা ছাড়াও পোয়াটিয়ের আট নাতী-নাতনী এবং তিনি প্র-প্রৌত্র রয়েছে।[ ২৩] ২০১৯ সালে বাহামায় হারিকেন ডোরিয়ান আঘাত হানলে পোয়াটিয়ে পরিবারের ২৩ জন আত্মীয়-স্বজনকে খুঁজে পাওয়া যায়নি।[ ২৪]
পোয়াটিয়ে সম্পর্কিত সৃষ্টিকর্ম
আত্মজীবনী
পোয়াটিয়ে তিনটি আত্মজীবনীমূলক বই লিখেছেন:
দিস লাইফ (১৯৮০)[ ২৫]
দ্য মেজার অব আ ম্যান: আ স্পিরিচুয়াল অটোবায়োগ্রাফি (২০০০)[ ২৬]
লাইফ বিয়ন্ড মেজার: লেটার্স টু মাই গ্রেট-গ্র্যান্ডডটার (২০০৮, ওপরা'স বুক ক্লাব নির্বাচিত)[ ২৭]
ইতিহাসবেত্তা অ্যারাম গুডসুজিয়ান পোয়াটিয়েকে নিয়ে একটি জীবনী লিখেন, যার নাম সিডনি পোয়াটিয়ে: ম্যান, অ্যাক্টর, আইকন ।[ ২৮]
পোয়াটিয়ে মোনতারো কেইন নামক একটি উপন্যাস লিখেন, যা ২০১৩ সালের মে মাসে প্রকাশিত হয়।[ ২৯]
পোয়াটিয়ে সম্পর্কিত চলচ্চিত্র
সিডনি পোয়াটিয়ে: ওয়ান ব্রাইট লাইট (২০০০)[ ৩০]
সিডনি পোয়াটিয়ে, অ্যান আউটসাইডার ইন হলিউড (Sidney Poitier, an outsider à Hollywood ) (২০০৮)[ ৩১]
তথ্যসূত্র
↑ Say How? A Pronunciation Guide to Names of Public Figures , লাইব্রেরি অব কংগ্রেস
↑ Bill Goodykoontz, Gannett Chief Film Critic (২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৪)। "Oscar win proved Sidney Poitier was second to none" (ইংরেজি ভাষায়)। ইউএসএ টুডে। সংগ্রহের তারিখ ২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ।
↑ "Top Ten Money Making Stars" । Quigley Publishing Co.। জানুয়ারি ১৪, ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ।
↑ "' 'Sidney Poitier awards: Academy of Motion Picture Arts and Sciences'' awards database" (ইংরেজি ভাষায়)। অস্কার। ২৯ জানুয়ারি ২০১০। ২০১২-০১-১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ।
↑ "Sidney Poitier to be Honoured with BAFTA Fellowship" (ইংরেজি ভাষায়)। বাফটা। ১২ জানুয়ারি ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ।
↑ "Sir Sidney Poitier, best known Bahamian, honored" । সংগ্রহের তারিখ ২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ।
↑ "Sidney Poitier, Sen. Ted Kennedy Among 16 Who Receive Medal of Freedom" (ইংরেজি ভাষায়)। ওয়াশিংটন পোস্ট। ১৩ আগস্ট ২০০৯। সংগ্রহের তারিখ ২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ।
↑ Grimes, William (জানুয়ারি ৭, ২০২২)। "Sidney Poitier, Who Paved the Way for Black Actors in Film, Dies at 94" । দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস (ইংরেজি ভাষায়)। আইএসএসএন 0362-4331 । সংগ্রহের তারিখ ১১ জানুয়ারি ২০২২ ।
↑ পোয়াটিয়ে, সিডনি (১৯৮০)। This Life । মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা: নফ (মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র), র্যান্ডম হাউজ (কানাডা)। পৃষ্ঠা ২, ৫। At this point [his father, Reginald Poitier] still had four boys and two girls (quite a few to make it through)... (2); When Reginald and Evelyn Poitier returned to Cat Island from Miami, carrying me—the new baby they now called 'Sidney'—they were greeted by their six children... my older brother Cyril, fifteen; Ruby, thirteen; Verdon (Teddy) [female], eleven; Reginald, eight; Carl, five; and Cedric, three. (5)
↑ গুডসুজিয়ান, অ্যারাম (২৫ এপ্রিল ২০০৪)। "' Sidney Poitier' " । দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস (ইংরেজি ভাষায়)। আইএসএসএন 0362-4331 । সংগ্রহের তারিখ ১১ জানুয়ারি ২০২২ ।
↑ "Davis Smiley interviews Sidney Poitier" । পিবিএস । মার্চ ১৬, ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
↑ ক খ গুরমান্ড, অ্যাডাম (২০০৪)। Sidney Poitier: Man, Actor, Icon । পৃষ্ঠা ৮।
↑ "Miss Beverly Marie Poitier Bride of William J. Q. Mould" । দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস । সেপ্টেম্বর ৬, ১৯৭০। সংগ্রহের তারিখ ১১ জানুয়ারি ২০২২ ।
↑ "Poitier-Henderson Holds Book Signing – WLBT 3 – Jackson, MS" । Wlbt.com। আগস্ট ৬, ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ১১ জানুয়ারি ২০২২ ।
↑ ফিউয়ার, অ্যালান (১২ ফেব্রুয়ারি ২০০৫)। "Hundreds Mourn Ossie Davis in Harlem" । দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস । সংগ্রহের তারিখ ১১ জানুয়ারি ২০২২ ।
↑ "Daughters of King, Malcolm X Also Have a Message" । Pqasb.pqarchiver.com। এপ্রিল ৯, ১৯৮৮। নভেম্বর ৭, ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ জানুয়ারি ২০২২ ।
↑ "Atlanta News, Sports, Atlanta Weather, Business News | ajc.com" । নিউজ ব্যাংক। সংগ্রহের তারিখ ১১ জানুয়ারি ২০২২ ।
↑ রাস্কো, নিশেল (জানুয়ারি ১৮, ২০১৮)। "A Timeline of Black History in Westchester" । ওয়েস্টচেস্টার ম্যাগাজিন। সংগ্রহের তারিখ ১১ জানুয়ারি ২০২২ ।
↑ "Stuyvesant Outdoor Adventures" । স্টুইভেস্যান্ট আউটডোর অ্যাডভেঞ্চার। সংগ্রহের তারিখ ১১ জানুয়ারি ২০২২ ।
↑ আর্মস্ট্রং, লুইস (আগস্ট ৪, ১৯৮০)। "Guess Who's Coming to Terms at Last with His Kids, Racial Politics and Life? Sidney Poitier" । পিপল । সংগ্রহের তারিখ ১১ জানুয়ারি ২০২২ ।
↑ Dan Shaw (মে ২১, ১৯৯৪)। "Chronicle – New York Times" । দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস । সংগ্রহের তারিখ ১১ জানুয়ারি ২০২২ ।
↑ "Advice For Upn: Get Rid Of 'Abby' " । নিউ ইয়র্ক ডেইলি নিউজ। আগস্ট ৯, ১৯৬৯। জুলাই ৩০, ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ জানুয়ারি ২০২২ ।
↑ Sidney Poitier children and grandchildren . BIFF.
↑ ডিক্সন, হেইলি; মিলওয়ার্ড, ডেভিড; ম্যাক্সিমিন, কলিন (সেপ্টেম্বর ৮, ২০১৯)। "Hurricane Dorian: more than 23 members of Sidney Poitier's family missing" । দ্য ডেইলি টেলিগ্রাফ (ইংরেজি ভাষায়)। আইএসএসএন 0307-1235 । জানুয়ারি ১০, ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ জানুয়ারি ২০২২ ।
↑ "This Life" । গুড রিডস। সংগ্রহের তারিখ ১১ জানুয়ারি ২০২২ ।
↑ "The Measure of a Man: A Spiritual Autobiography" । গুড রিডস। সংগ্রহের তারিখ ১১ জানুয়ারি ২০২২ ।
↑ "Life Beyond Measure: Letters to My Great-Granddaughter" । গুড রিডস। সংগ্রহের তারিখ ১১ জানুয়ারি ২০২২ ।
↑ গুডসুজিয়ান, অ্যারাম। Sidney Poitier: Man, Actor, Icon (২০০৪)। ইউনিভার্সিটি অব নর্থ ক্যারোলাইনা প্রেস। আইএসবিএন ৯৭৮-০৮০৭৮২৮৪৩৪ .
↑ "Montaro Caine" । গুডরিডস । সংগ্রহের তারিখ ১১ জানুয়ারি ২০২২ ।
↑ "Sidney Poitier: One Bright Light, An "American Masters" Special; Interview with James Earl Jones" । আমেরিকান আর্কাইভ। সংগ্রহের তারিখ ১১ জানুয়ারি ২০২২ ।
↑ "SIDNEY POITIER, UN OUTSIDER A HOLLYWOOD" । টরন্টো চলচ্চিত্র উৎসব। সংগ্রহের তারিখ ১১ জানুয়ারি ২০২২ ।
বহিঃসংযোগ
টেমপ্লেট:সিডনি পোয়াটিয়ে
সিডনি পোয়াটিয়ে গৃহীত পুরস্কারসমূহ
১৯২৮–১৯৫০ ১৯৫১–১৯৭৫ ১৯৭৬–২০০০ ২০০০–বর্তমান 1 পুরস্কার প্রত্যাখ্যান করেন
১৯২৮-১৯৪০
ওয়ার্নার ব্রস. / চার্লি চ্যাপলিন (১৯২৮)
ওয়াল্ট ডিজনি (১৯৩২)
শার্লি টেম্পল (১৯৩৪)
ডি ডব্লিউ গ্রিফিথ (১৯৩৫)
দ্য মার্চ অব টাইম / ডব্লিউ. হাওয়ার্ড গ্রিন ও হ্যারল্ড রোসন (১৯৩৬)
Edgard Bergen / ডব্লিউ. হাওয়ার্ড গ্রিন / মডার্ন আর্ট ফিল্ম লাইব্রেরি জাদুঘর / ম্যাক সেনেট (১৯৩৭)
জে. আর্থার বল / ওয়াল্ট ডিজনি / ডিঅ্যানা ডারবিন and মিকি রুনি / গর্ডন জেনিংস , Jan Domela , Devereaux Jennings , Irmin Roberts , আর্ট স্মিথ , Farciot Edouart , Loyal Griggs , Loren L. Ryder , হ্যারি ডি. মিলস , Louis Mesenkop , Walter Oberst / Oliver T. Marsh and Allen Davey / হ্যারি ওয়ার্নার (১৯৩৮)
ডগলাস ফেয়ারব্যাঙ্কস / জুডি গারল্যান্ড / William Cameron Menzies / Motion Picture Relief Fund (জিন হারশল্ট , Ralph Morgan , Ralph Block , Conrad Nagel )/ Technicolor Company (১৯৩৯)
বব হোপ / নাথান লেভিনসন (১৯৪০)
১৯৪১-১৯৬০ ১৯৬১-১৯৮০ ১৯৮১-২০০০ ২০০১-২০২০
১৯৫২–১৯৬৭
রাফ রিচার্ডসন ব্রিটিশ , মার্লোন ব্র্যান্ডো বিদেশি (১৯৫২)
জন গিলগুড ব্রিটিশ , মার্লোন ব্র্যান্ডো বিদেশি (১৯৫৩)
কেনেথ মোর ব্রিটিশ , মার্লোন ব্র্যান্ডো বিদেশি (১৯৫৪)
লরন্স অলিভিয়ে ব্রিটিশ , আর্নেস্ট বোর্গনাইন বিদেশি (১৯৫৫)
পিটার ফিঞ্চ ব্রিটিশ , ফ্রঁসোয়া পেরিয়ে বিদেশি (১৯৫৬)
আলেক গিনেজ ব্রিটিশ , হেনরি ফন্ডা বিদেশি (১৯৫৭)
ট্রেভর হাওয়ার্ড ব্রিটিশ , সিডনি পোয়াটিয়ে বিদেশি (১৯৫৮)
পিটার সেলার্স ব্রিটিশ , জ্যাক লেমন বিদেশি (১৯৫৯)
পিটার ফিঞ্চ ব্রিটিশ , জ্যাক লেমন বিদেশি (১৯৬০)
পিটার ফিঞ্চ ব্রিটিশ , পল নিউম্যান বিদেশি (১৯৬১)
পিটার ওটুল ব্রিটিশ , বার্ট ল্যাঙ্কেস্টার বিদেশি (১৯৬২)
ডার্ক বোগার্ড ব্রিটিশ , মারচেল্লো মাস্ত্রোইয়ান্নি বিদেশি (১৯৬৩)
রিচার্ড অ্যাটেনব্রো ব্রিটিশ , মারচেল্লো মাস্ত্রোইয়ান্নি বিদেশি (১৯৬৪)
ডার্ক বোগার্ড ব্রিটিশ , লি মারভিন বিদেশি (১৯৬৫)
রিচার্ড বার্টন ব্রিটিশ , রড স্টাইগার বিদেশি (১৯৬৬)
পল স্কোফিল্ড ব্রিটিশ , রড স্টাইগার বিদেশি (১৯৬৭)
১৯৬৮–২০০০ ২০০০–বর্তমান
১৯৭১–২০০০ ২০০১–বর্তমান
অ্যালবার্ট ফিনি , জন থ ও জুডি ডেঞ্চ (২০০১)
ওয়ারেন বেটি , মার্চেন্ট আইভরি প্রডাকশন্স , অ্যান্ড্রু ডেভিস ও জন মিলস (২০০২)
সল জ্যান্ট্স ও ডেভিড জেসন (২০০৩)
জন বুরমান ও রজার গ্রায়েফ (২০০৪)
জন ব্যারি ও ডেভিড ফ্রস্ট (২০০৫)
ডেভিড পুটনাম ও কেন লোচ (২০০৬)
অ্যান ভি. কোটস , রিচার্ড কুর্টিস ও উইল রাইট (২০০৭)
অ্যান্থনি হপকিন্স ও ব্রুস ফরসিথ (২০০৮)
ডন ফ্রেঞ্চ , জেনিফার সন্ডার্স , টেরি ইলিয়াম ও নোলান বুশনেল (২০০৯)
ভানেসা রেডগ্রেভ ও শিগেরু মিয়ামোতো (২০১০)
ক্রিস্টোফার লি , পিটার মলিনেয়ো ও ট্রেভর ম্যাকডোনাল্ড (২০১১)
মার্টিন স্কোরসেজি ও রল্ফ হ্যারিস (২০১২)
অ্যালান পার্কার , গেব নেওয়েল ও মাইকেল পালিন (২০১৩)
রকস্টার গেমস ও জুলি ওয়াল্টার্স (২০১৪)
মাইক লেই , ডেভিড ব্রাবেন ও জন স্নো (২০১৫)
সিডনি পোয়াটিয়ে , জন কারম্যাক ও রে গ্যাল্টন ও অ্যালান সিম্পসন (২০১৬)
মেল ব্রুক্স ও জোয়ানা লুমলি (২০১৭)
রিডলি স্কট , টিম শেফার ও কেট অ্যাডি (২০১৮)
থেলমা স্কুনমেকার ও জোন বেকওয়েল (২০১৯)
ক্যাথলিন কেনেডি (২০২০)
চলচ্চিত্রে উৎকর্ষতা চলচ্চিত্র নির্দেশনায় উৎকর্ষতা বিশ্বব্যাপী বিনোদন ক্ষেত্রে অবদান বর্ষসেরা ব্রিটিশ শিল্পী হাস্যরসাত্মকে উৎকর্ষতা টেলিভিশনে উৎকর্ষতা মানবতাবাদ পদক টেলিভিশনে উৎকর্ষতা মানবতাবাদ পদক অকার্যকর পদক
১৯৫৬-১৯৭৫ ১৯৭৬-২০০০ ২০০১-বর্তমান
১৯৫২-১৯৭৫ ১৯৭৬-২০০০ ২০০১-বর্তমান
১৯৪৩–১৯৬০ ১৯৭৬–২০০০ ২০০০–বর্তমান
১৯৬২-১৯৮০ ১৯৮১-২০০০ ২০০১-২০২০ ২০২১-বর্তমান
সাধারণ জাতীয় গ্রন্থাগার জীবনীমূলক অভিধান বৈজ্ঞানিক ডাটাবেজ অন্যান্য