অত্র নিবন্ধটি আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণকারী পরিবারের তালিকাবিশেষ। এ তালিকায় টেস্ট, একদিনের আন্তর্জাতিক কিংবা টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের সাথে জড়িত খেলোয়াড়দেরকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
অস্ট্রেলিয়া
অল্ডারম্যান/এমারসন
আর্চার
ব্যানারম্যান
বেনো
ব্ল্যাকওয়েল
ক্যাম্পবেল/পন্টিং
চ্যাপেল/রিচার্ডসন
ডার্লিং
গ্রিগরি
হার্ভে
হিলি/স্টার্ক
হাসি
লাফলিন
লি
লেহম্যান/হোয়াইট
মার্শ
শন ও মিচেল মার্শের পিতা হচ্ছেন জিওফ মার্শ।[১]
প্যাটিনসন
শিভিল/ব্লেড
এসি শিভিল ও লিলি শিভিল ৬ এপ্রিল, ১৯০৮ তারিখে যমজ ভগ্নি হিসেবে জন্মগ্রহণ করেন।[২] ফার্নি ব্লেড ও রেনে ব্লেড - যমজ ভগ্নিদ্বয় ২০ আগস্ট, ১৯১০ তারিখে জন্মগ্রহণ করেন।
ট্রট
ট্রাম্বল
ওয়াহ
বাংলাদেশ
ইকবাল/খান
মাহমুদুল্লাহ/রহিম
কানাডা
মোল্লা
ইংল্যান্ড
বেয়ারস্টো
ব্রড
বুচার
কম্পটন
কাউড্রে
ক্রিস কাউড্রে ও গ্রাহাম কাউড্রের পিতা হচ্ছেন কলিন কাউড্রে। ফ্যাবিয়ান কাউড্রে, ক্রিস কাউড্রের সন্তান।[৩]
কারেন
এডরিচ
জিলিগান
গ্রেস
গ্রেগ
গান
হার্ডস্টাফ
হার্ন
হলিউক
হাটন
জোন্স
লয়েড
মান
পার্কস
প্যাটিনসন
প্রাইডক্স/ওয়েস্টব্রুক
প্রিঙ্গল
রণজিতসিংজী/দিলীপসিংজী
রিচার্ডসন
সাইডবটম
স্মিথ
ক্রিস ও রবিন একে-অপরের ভ্রাতা।
মাইক ও নীল একে অপরের পিতা-পুত্র।
স্টুয়ার্ট/বুচার
স্টাড
টেট
টাউনসেন্ড
ট্রেমলেট
টিল্ডসলে/ভন
হোয়াইট/লেহম্যান
ড্যারেন লেহম্যান সম্পর্কে ক্রেগ হোয়াইটের ভগ্নীপতি হন। ড্যারেন লেহম্যান ক্রেগের বোন আন্দ্রিয়া’র সাথে পরিণয়সূত্রে আবদ্ধ হন।
উইলসন
হংকং
আহমেদ
ভারত
আলী
অমরনাথ
সিং/রামজি
আপ্তে
বিনি
এডুলজি
গায়কোয়াড়
গাভাস্কার
আহমেদ/ইকবাল
গুপ্তে
জাদেজা/রণজিতসিংজী/দিলীপসিংজী
কানিতকর
কার্তিক/ইত্তিচেরিয়া
খান/জিলানি
কিরমানী/আলী
২০০২ সালে কিরমানীর কন্যাকে সৈয়দ আবিদ আলী’র পুত্র বিবাহ করে।[৪] তবে, ২০০৮ সালে মৃত্যুবরণ করে।[৫]
কৃপাল/মিল্খা
মাঞ্জরেকার
মানকড়
নায়ড়ু
পাণ্ড্য
পতৌদি
পাঠান
রায়
রাঠোর
শর্মা
সিং
আয়ারল্যান্ড
জয়েস
মুনি
ও’ব্রায়েন
পয়েন্টার
কেনিয়া
ওধিয়াম্বো/ওদয়ো
ওধিয়াম্বো/ওনিয়াঙ্গো/এনগোচি
ওবুয়া/ওটিয়েনো
ওদুম্বে
সুজি
টিকোলো
নামিবিয়া
বার্জার
কোৎজ
নেদারল্যান্ডস
কুপার
মল
জঙ্কম্যান
নিউজিল্যান্ড
অ্যান্ডারসন
অ্যাসলে/ম্যাকমিলান
ব্রেসওয়েল
ব্র্যাডবার্ন
কেয়ার্নস
ক্রো
হ্যাডলি
ব্যারি, ডেল ও রিচার্ড হ্যাডলির পিতা হচ্ছেন ওয়াল্টার হ্যাডলি। ১৯৭৭-৭৮ মৌসুমে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে নিউজিল্যান্ড মহিলা দলের খেলোয়াড় কারেন রিচার্ড হ্যাডলিকে বিয়ে করেন।[৬]
হ্যারিস
হার্ট
হর্ন
হাওয়ার্থ
ল্যাথাম
মার্শাল
ম্যাককুলাম
ম্যাকগ্ল্যাশান
পার্কার
রেডমন্ড
রিড
রাদারফোর্ড
সিগন্যাল
স্নেডেন
ভিভিয়ান
ওয়েব
পাকিস্তান
হক
আফ্রিদি
আকমল/কাদির
বার্কি / খান
দলপত/কানেরিয়া
এলাহী
আহমেদ/মালিক
ফারহাত
ইকবাল/মিয়াঁদাদ
খান
মোহাম্মদ
হানিফ, মুশতাক, সাদিক ও ওয়াজির একে-অপরের ভ্রাতা। পঞ্চম ভ্রাতা রইছ মোহাম্মদ একবার পাকিস্তান দলের পক্ষে দ্বাদশ খেলোয়াড়ের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছিলেন। তন্মধ্যে, হানিফ, মুশতাক ও সাদিক একযোগে ১৬৯-৭০ মৌসুমে করাচীতে সফরকারী নিউজিল্যান্ড দলের বিপক্ষে খেলেন। শোয়েব মোহাম্মদের পিতা হচ্ছেন হানিফ মোহাম্মদ।[৯]
নজর
নজর মোহাম্মদের সন্তান হচ্ছেন মুদাসসর নজর।[১০]
রাজা
স্কটল্যান্ড
ড্রুমন্ড
হক/হোসেন
উভয়েই একে-অপরের কাকাতো ভাই।[১১]
শ্রীলঙ্কা
ডি অলউইস/সিলভা
কালুপেরুমা
রানাতুঙ্গা
সামারাবীরা
ওয়ার্নাপুরা
ওয়েতিমুনি
দক্ষিণ আফ্রিকা
ব্লাঙ্কেনবার্গ/রাইনেভেল্ড
কালাহান/ক্যাম্প
কার্স্টেন
মরকেল
নোর্স
পিদি
পোলক
ট্যানক্রেড
ট্যাপস্কট
ওয়েস্ট ইন্ডিজ
ব্র্যাভো
ব্রাউন/ব্রাউন-জন
ক্যামেরন
ক্রফ্ট/হান্ট
কলিন্স/এডওয়ার্ডস
গিবস/লয়েড
গ্র্যান্ট
হেডলি
হলফোর্ড/সোবার্স
কালীচরণ/নাগামুতু
কানহাই/নাগামুতু
মারে/উইকস
স্যামুয়েলস
সেন্ট হিল
শিলিংফোর্ড
গ্রেসন ও আরভিন একে-অপরের কাকাতো ভাই।[১২] অন্যদিকে, শেন উভয়ের সাথে সম্পর্কযুক্ত।[১৩] তিনজনই ওয়েস্ট ইন্ডিজের পক্ষে টেস্ট খেলেন। অন্যদিকে, আরভিন ওডিআইয়েও জড়িত ছিলেন।
স্টলমেয়ার
জিম্বাবুয়ে
কারেন
আরভিন
ফ্লাওয়ার
জার্ভিস
মাসাকাদজা
রেনি
স্ট্র্যাং
- মন্তব্য: ফ্লাওয়ার, রেনি ও স্ট্র্যাং - এ তিন জোড়া যমজ ভ্রাতা সেপ্টেম্বর, ১৯৯৭ সালে হারারেতে সফরকারী নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে একযোগে খেলেন।[১৪]
ওয়ালার
অ্যান্ডি, ম্যালকমের পিতা।[১৫]
হুইটল
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ