মফিজুদ্দিন আহমদ হাজারিকা |
---|
|
জন্ম | (১৮৭০-০৮-৩০)৩০ আগস্ট ১৮৭০ ডিব্ৰুগড়, অসম |
---|
মৃত্যু | ২৯ অক্টোবর ১৯৫৮(1958-10-29) (বয়স ৮৮) |
---|
ভাষা | অসমীয়া |
---|
জাতীয়তা | ভারতীয় |
---|
নাগরিকত্ব | ভারত |
---|
মফিজুদ্দিন আহমদ হাজারিকা (৩০/৮/১৮৭০ - ২৯/১০/১৯৫৮) বিংশ শতাব্দির প্রথম দিকের একজন অসমীয়া কবি ও সাহিত্যিক। তিনি বিখ্যাত কবিতা গ্রন্থ জ্ঞান মালিনী'র রচয়িতা। তিনি ১৯৩০ সালে গোলাঘাটে অনুষ্ঠিত অসম সাহিত্য সভার অধিবেশনের সভাপতি ছিলেন। ১৯১৩ সালে শিবসাগরে অনুষ্ঠিত "ছাত্ৰ সভা"র সভাপতিত্ব করেন। অসম সরকার এর কাছ থেকে তিনি সাহিত্যিক সম্মাননা লাভ করেন।
জন্ম এবং শিক্ষাজীবন
মফিজুদ্দিন আহমদ হাজারিকার পিতার নাম হিম্মতুদ্দিন আহমদ। তার পিতৃপুরুষ অসম বুরঞ্জীর খ্যাত বাঘ হাজারিকার বংশধর। তিনি ডিব্ৰুগড়ে জন্মগ্রহণ করেন। ডিব্ৰুগড়ে পড়া-শুনা করে তিনি সরকারী হাইস্কুল থেকে ১৮৯২ সালে এন্ট্রান্স পরীক্ষা দেন।[১] কিন্তু পরীক্ষায় উত্তীৰ্ণ হতে না পারায় তার লেখাপড়ার ইতি ঘটে।
কৰ্মজীবন
১৮৯৩ সালে মফিজুদ্দিন আহমদ হাজারিকা উত্তর লক্ষীমপুর এ ফরেষ্টার হিসেবে কাজে যোগদান করেন। তিনবছর এই কাজ করার পর ১৮৯৬ সালে তিনি লক্ষ্মীপুরের কাছে আমোলা হিসেবে যোগদান করেন। ১৯০২ সালে ডিব্ৰুগড় কাছারীতে বদলি হন। অবসর বয়সে তিনি সিভিল পদবীতে ভূষিত হন। ১৯২৬ সালে তিনি অবসর নেন।[১]
সাহিত্যিক জীবন
১৮৯৬ সালে তার বিখ্যাত কবিতা গ্রন্থ জ্ঞান মালিনী প্ৰকাশিত হয়। অন্য আরেকটা কবিতা গ্রন্থ তত্ব পারিজাত। এই কবিতা গ্রন্থে মাত্ৰ চারটা কবিতা পাওয়া যায়।[১]
১৯০৪ থেকে ১৯৩৪ সাল পর্যন্ত সুদীৰ্ঘ ৩০ বছর কাল ধরে মফিজুদ্দিন আহমদ হাজারিকা ডিব্ৰুগড় সাহিত্য সভার সম্পাদক ছিলেন। ১৯১৩ সালে শিবসাগরে অনুষ্ঠিত ছাত্ৰ সভার সভাপতিত্ব করেছিলেন। ১৯৩০ সালে গোলাঘাটে অনুষ্ঠিত হওয়া অসম সাহিত্য সভার সভাপতিত্ব করেছিলেন।[২][৩] এজন্য তিনি সাহিত্যিক পেনসন লাভ করেন।[১]
তথ্য সংগ্ৰহ
অসমের প্রসিদ্ধ ব্যক্তি |
---|
আধ্যাত্মিক | |
---|
ইতিহাস | |
---|
গণনায়ক | |
---|
সাহিত্যিক | |
---|
ভাষাবিদ | |
---|
সমাজ সেবক | |
---|
কণ্ঠশিল্পী | |
---|
নাট্যকার | |
---|
অভিনয় শিল্পী | |
---|
চলচ্চিত্র নির্মাতা নির্দেশক | |
---|
খেলোয়াড় | |
---|
শিক্ষাবিদ | |
---|
প্রকৃতিবিদ | |
---|
বিজ্ঞানী | |
---|
স্বাধীনতা সংগ্রামী | |
---|