দক্ষিণ আফ্রিকা দল টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে ২-০ ব্যবধানে জয় পেলেও বাংলাদেশ দল একদিনের আন্তর্জাতিকে ২-১ ব্যবধানে সিরিজ জয় করে। এরফলে নিজ দেশে বাংলাদেশ দল উপর্যুপরি চারটি ওডিআই সিরিজে (জিম্বাবুয়ে ৫-০, পাকিস্তান ৩-০, ভারত ২-১ ও দক্ষিণ আফ্রিকা ২-১) জয়ের গৌরবগাঁথা রচনা করে। এছাড়াও বাংলাদেশ দল প্রথমবারের মতো দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ওডিআই সিরিজ জয়ের স্বাদ নেয়। অন্যদিকে, টেস্ট সিরিজে উভয় ম্যাচ ড্র হিসেবে শেষ হয়।
সম্প্রচারস্বত্ত্বের কারণে সিরিজটি ন্যাশনাল পলিমার ক্রিকেট সিরিজ নামে পরিচিতি পায়।
সিরিজের শুরুতে দক্ষিণ আফ্রিকার পক্ষে একদিনের সিরিজে এবি ডি ভিলিয়ার্সকে অধিনায়ক হিসেবে মনোনীত করা হয়। কিন্তু, ২০১৫ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপের সেমি-ফাইনালে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে দলের ধীরগতিতে বোলিংয়ের কারণে এক খেলায় নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছিল।[৬] ফলে, দক্ষিণ আফ্রিকা কর্তৃপক্ষ ওডিআই সিরিজের প্রথম দুই খেলায় অব্যহতি প্রদান করে। এরফলে তিনি পরিবারের সাথে কিছুটা সময় দিতে পারবেন। পরিবর্তে হাসিম আমলাকে ওডিআই সিরিজে দলের অধিনায়কের দায়িত্ব দেয়া হয়।[৬]
বাংলাদেশ টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
দ্বিতীয় দিনের মধ্যাহ্নবিরতির পর বৃষ্টির জন্য খেলা শুরু করা যায়নি। এরপর ৩য় ও ৪র্থ দিনেও খেলা শুরু করা যায়নি। পঞ্চম দিনে, মাঠ খেলার জন্য অনুপযুক্ত থাকায় টেস্ট ড্র ঘোষণা করা হয়।
দক্ষিণ আফ্রিকার পক্ষে ডেন ভিলাসের টেস্ট অভিষেক ঘটে।
তামিম ইকবালকে আউট করে ডেল স্টেইন তার ৪০০তম টেস্ট উইকেট লাভ করেন।[১১] বলের হিসেবে তিনি দ্রুততম সময়ে ৪০০ উইকেট পান।