অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দল জুন থেকে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সাল পর্যন্ত ইংল্যান্ড সফর করে। এ সফরে দলটি পাঁচ টেস্টের সিরিজ, পাঁচটি একদিনের আন্তর্জাতিক ও একটি টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে ইংল্যান্ড দলের বিপক্ষে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় অবতীর্ণ হয়। তন্মধ্যে টেস্ট সিরিজটি অ্যাশেজ সিরিজের অংশ ছিল। ইংল্যান্ডে অবস্থানকালে দলটি কাউন্টি ক্রিকেট দলের বিপক্ষে দুইটি চারদিনের ও দুইটি তিনদিনের প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অংশ নেয়। এরপর বেলফাস্টে স্বাগতিক আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে একমাত্র ওডিআইয়ে মুখোমুখি হয় অস্ট্রেলীয় দল।
ইংল্যান্ড
দলীয় সদস্য
প্রস্তুতিমূলক খেলা
প্রথম-শ্রেণী: কেন্ট ব অস্ট্রেলিয়া একাদশ
কেন্ট দল টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
প্রথম-শ্রেণী: এসেক্স ব অস্ট্রেলিয়া একাদশ
এসেক্স টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
প্রথম-শ্রেণী: ডার্বিশায়ার ব অস্ট্রেলিয়া একাদশ
অস্ট্রেলিয়া টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
ডার্বিশায়ারের পক্ষে উইল ডেভিস ও হ্যারি হোয়াইটের প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে।
প্রথম-শ্রেণী: নর্দাম্পটশায়ার ব অস্ট্রেলিয়া একাদশ
অস্ট্রেলিয়া একাদশ টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
১ম দিন বৃষ্টির কারণে খেলা হয়নি। ২য় দিন টস হয়।[ ৭]
নর্দান্টসের পক্ষে রিচার্ড গ্লিসন ও জর্জ মানসি’র প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে।
টেস্ট সিরিজ
১ম টেস্ট
২য় টেস্ট
৩য় টেস্ট
৪র্থ টেস্ট
৫ম টেস্ট
টি২০আই সিরিজ
একমাত্র টি২০আই
অস্ট্রেলিয়া টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে মার্কাস স্টইনিস ও ইংল্যান্ডের পক্ষে রিস টপলি’র টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে অভিষেক ঘটে।
ওডিআই সিরিজ
১ম ওডিআই
অস্ট্রেলিয়া টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
২য় ওডিআই
ইংল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
বহিরাঙ্গন ভিজা থাকায় খেলা শুরু হতে দেরি হয় ও প্রতি দলের জন্য ৪৯ ওভার বরাদ্দ করা হয়।
একদিনের আন্তর্জাতিকের ইতিহাসে ৬ষ্ঠ ব্যক্তি হিসেবে বেন স্টোকসকে অবস্ট্রাকটিং দ্য ফিল্ড হিসেবে আউট দেয়া হয়।[ ৮]
৩য় ওডিআই
ইংল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে অ্যাস্টন অ্যাগারের ওডিআই অভিষেক ঘটে।
৪র্থ ওডিআই
অস্ট্রেলিয়া টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে মার্কাস স্টইনিসের ওডিআই অভিষেক ঘটে।
৫ম ওডিআই
ইংল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
ইংল্যান্ডের পক্ষে রিস টপলি’র ওডিআই অভিষেক ঘটে।
আয়ারল্যান্ড
দলীয় সদস্য
ওডিআই সিরিজ
একমাত্র ওডিআই
অস্ট্রেলিয়া টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
মাঠের বহির্ভাগ ভেজা থাকায় উভয় দলের ওভার সংখ্যা কমিয়ে ৪৭ ওভার রাখা হয়।
অস্ট্রেলিয়ার ইনিংস চলাকালে ৩২তম ওভারে বৃষ্টি নামে ও ৪৬ ওভার নির্ধারণ করা হয়। পুনরায় ৪০.২ ওভারে বৃষ্টিতে অস্ট্রেলিয়ার ইনিংস শেষ হয়।
ডাকওয়ার্থ-লুইস পদ্ধতিতে আয়ারল্যান্ডের জয়ের লক্ষ্যমাত্রা ২৭ ওভারে ১৯৫ ধার্য্য করা হয়। কিন্তু আয়ারল্যান্ডের ইনিংস চলাকালে ৬.২ ওভারে বৃষ্টি আসে। ফলে জয়ের পুণঃলক্ষ্যমাত্রা ধার্য্য করা হয় ২৪ ওভারে ১৮১ রান।
অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে জো বার্নসের ওডিআই অভিষেক ঘটে।
সম্প্রচার ব্যবস্থা
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
ইংল্যান্ডে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সফর
অস্ট্রেলিয়া বাংলাদেশ কানাডা পূর্ব আফ্রিকা ভারত আয়ারল্যান্ড কেনিয়া নিউজিল্যান্ড পাকিস্তান ফিলাডেলফিয়া একাদশ বহিঃবিশ্ব একাদশ দক্ষিণ আফ্রিকা শ্রীলঙ্কা ওয়েস্ট ইন্ডিজ জিম্বাবুয়ে
আয়ারল্যান্ডে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সফর
টেস্ট ও ওডিআই দলের সফর
আফগানিস্তান অস্ট্রেলিয়া বাংলাদেশ ইংল্যান্ড ভারত নিউজিল্যান্ড পাকিস্তান দক্ষিণ আফ্রিকা শ্রীলঙ্কা ওয়েস্ট ইন্ডিজ জিম্বাবুয়ে
অন্যান্য দলের সফর
কানাডা হংকং কেনিয়া নেদারল্যান্ডস স্কটল্যান্ড
মে, ২০১৫ জুন, ২০১৫ জুলাই, ২০১৫ আগস্ট, ২০১৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৫ চলমান