২২ এপ্রিল, ২০১৫ তারিখে তিনি তার প্রথম ওডিআই শতক হাঁকান।[২] মিরপুরের শের-ই-বাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়ামেসফরকারীপাকিস্তানের বিপক্ষে অনুষ্ঠিত তৃতীয় ওডিআইয়ে ১১০ বল মোকাবেলা করে অপরাজিত ১২৭* রান তোলেন। তার এ ইনিংসটিতে ছয়টি ছক্কা ও ১৩টি চারের মার ছিল। উদ্বোধনী জুটিতে তামিম ইকবালের (৬৪) সাথে জুটি গড়ে মূল্যবান ১৪৫ রান সংগ্রহ করেন। পরবর্তীতে মুশফিকুর রহিমের (৪৯*) সাথে নিরবিচ্ছিন্নভাবে ৯৭ রান তোলেন। এরফলে তার দল ১০ ওভারেরও বেশি বল বাকী থাকতে ৮ উইকেটের সহজ জয় পায়। এছাড়াও বাংলাদেশ ৩-০ ব্যবধানে পাকিস্তানকে প্রথমবারের মতো বাংলাওয়াশ করে।[২] খেলায় তিনি ম্যান অব দ্য ম্যাচেরপুরস্কার লাভ করেন।
২৪ এপ্রিল, ২০১৫ তারিখে মিরপুরের শের-ই-বাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়ামে সফরকারী পাকিস্তানের বিপক্ষে অনুষ্ঠিত একমাত্র টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকেমুস্তাফিজুর রহমানের সাথে তারও অভিষেক ঘটে।[৩] কিন্তু মাত্র ৩ বল মোকাবেলা করে শূন্য রানে রান আউটের শিকার হন তিনি। ঐ খেলায় অবশ্য সাকিব ও সাব্বির রহমানের ক্রীড়ানৈপুণ্যে বাংলাদেশ দল প্রথমবারের মতো পাকিস্তানের বিপক্ষে ৭ উইকেটের বিরাট জয় পায়।
১দলের শৃঙ্খলাভঙ্গের দায়ে তাকে বাদ দিয়ে বদলি হিসাবে শফিউল ইসলামকে ও ২ফিল্ডিং করতে যেয়ে কাঁধে ব্যথা পাওয়ায় তার বদলি হিসাবে ইমরুল কায়েসকে দলে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।