দ্রুতগতির বোলার হিসেবে শ্রীলঙ্কা দলের লাসিথ মালিঙ্গা’র সাথে তার খানিকটা মিল রয়েছে।[১] ধারাবাহিকভাবে তিনি পেস ও বাউন্সার নিক্ষেপ করতে পারেন। ২০০৭ সালে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে চট্টগ্রাম বিভাগের পক্ষে অভিষিক্ত হন। খুলনা বিভাগের বিরুদ্ধে অভিষেকের ঐ খেলায় তিনি ১ উইকেট নেন ১৩৭ রানের বিনিময়ে। জাতীয় ক্রিকেট লিগে ভালো ক্রীড়ানৈপুণ্য প্রদর্শন করে অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেট দলে মনোনীত হন। অল্পকিছুদিন বাদেই তিনি বাংলাদেশ এ দলে স্থানান্তরিত হন।
নভেম্বর, ২০১১ সালে পাকিস্তান দল বাংলাদেশে ৩টি ওডিআই এবং ২টি টেস্ট খেলে। প্রথম টেস্টে পাকিস্তান ইনিংসের ব্যবধানে জয়ী হয়। খেলায় বাংলাদেশ দল মাত্র ৫ উইকেট দখল করতে সক্ষম হয়েছিল। এ সময় রুবেলের গতিবেগ ১৪৫ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা (৯০ মাইল প্রতি ঘণ্টা) হলেও তিনি কোন উইকেট লাভ করতে পারেননি।[২][৩] তৃতীয় দিনে ফিল্ডিং করার সময় তিনি ডান কাঁধে ব্যথা পান।[৪]
১দলের শৃঙ্খলাভঙ্গের দায়ে তাকে বাদ দিয়ে বদলি হিসাবে শফিউল ইসলামকে ও ২ফিল্ডিং করতে যেয়ে কাঁধে ব্যথা পাওয়ায় তার বদলি হিসাবে ইমরুল কায়েসকে দলে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।