শাহবন্দেগী ইউনিয়নবাংলাদেশেরবগুড়া জেলার একটি প্রশাসনিক এলাকা। ইউনিয়নটিকে প্রশাসনিকভাবে ১০নং শাহবন্দেগী ইউনিয়ন ডাকা হয়। ইউপি ভবন স্থাপন কাল ২০০৬ ইংরেজি। কালের স্বাক্ষী বহনকারী করতোয়া নদীর তীরে গড়ে ওঠা শেরপুর উপজেলার একটি ঐতিহ্যবাহী অঞ্চল হলো শাহবন্দেগী ইউনিয়ন । কালের পরিক্রমায় ইউনিয়নটি আজ শিক্ষা, সংস্কৃতি, ধর্মীয় অনুষ্ঠান, খেলাধুলা সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে তার নিজস্ব স্বকীয়তায় উজ্জ্বল।
অবস্থান ও আয়তন
শাহবন্দেগী ইউনিয়ন রাজশাহী বিভাগের বগুড়া জেলার শেরপুর উপজেলার অন্তর্গত। ইউনিয়নটির আয়তন ১৪.৭০ বর্গ কিঃ মিঃ।[২]
ভৌগোলিক উপাত্ত
৯টি ওয়ার্ড, ৫টি মোজা, ২০টি গ্রাম নিয়ে শাহবন্দেগী ইউনিয়ন গঠিত। [২] শাহবন্দেগী ইউনিয়নের গ্রামসমূহ হচ্ছে-
গ্রামের নাম
গ্রামের নাম
গ্রামের নাম
গ্রামের নাম
গ্রামের নাম
গ্রামের নাম
রহমতপুর
ফুলতলা
আন্দিকুমড়া
নওদাপাড়া
ধড়মোকাম
খন্দকার টোলা
শেরুয়া
হামছায়াপুর
গড়েরবাড়ী
বাঘড়া
চকপোতা
বিল চাকলা
উচরং
সাধুবাড়ী
মামুরশাহী
কানাইকান্দর
ঘোলাগাড়ী
হাতিগাড়া
বাঘমারা
চকমুকুন্দ
কৃষ্ণপুর
প্রশাসন
০১জন চেয়ারম্যান, ০১জন সচিব এবং ১৩জন সদস্য ( ০৯জন পুরুষ এবং ০৩জন সংরক্ষিত মহিলা সদস্য ) নিয়ে শাহবন্দেগী ইউনিয়ন প্রশাসন গঠিত। এছাড়াও ইউনিয়নের নিজস্ব ১০ জন গ্রাম পুলিশ রয়েছে। সচিব স্থায়ীভাবে নিয়োগপ্রাপ্ত। অন্যদিকে প্রতি ৫ বছর অন্তর স্থানীয় সরকার নির্বাচনের মাধ্যমে চেয়ারম্যান এবং সদস্যবৃন্দ নির্বাচিত হয়।[৩]
জনসংখ্যা উপাত্ত
শাহবন্দেগী ইউনিয়নের স্থায়ী অধিবাসীর সংখ্যা ৪৫,০০০ জন (প্রায়) (২০১১ সালের আদম শুমারি অনুযায়ী)[২]
শিক্ষা
শাহবন্দেগী ইউনিয়নে শিক্ষার হার ৯০% (২০০১ এর শিক্ষা জরীপ অনুযায়ী)। এখানে ০৪টি উচ্চ বিদ্যালয়, ২টি মাদ্রাসা, ০৬টি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং ০৪টি রেজিষ্টি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে।[২]
অর্থনীতি
এই ইউনিয়নে ০২টি সাপ্তাহিক হাট সহ ০২টি স্থানীয় বাজার বিদ্যমান। [২]