রানাঘাট জেলা পশ্চিমবঙ্গের প্রেসিডেন্সি বিভাগের একটি প্রস্তাবিত জেলা।[১][২] জেলাটি নদীয়া জেলা থেকে রানাঘাট ও কল্যাণী মহকুমাকে পৃথক করে গঠন করা হবে।[৩][৪] জেলার নাম নিয়ে এখনও চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি।[৫][৬]
ইতিহাস
রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ২০২২ সালের ১লা আগস্ট রানাঘাট জেলার ঘোষণা করেছিলেন।[১][৩][৪] বিদ্যমান নদীয়া জেলার থেকে নতুন রানাঘাট জেলা তৈরি করার ঘোষণায় ব্যাপক প্রতিবাদের জন্ম দিয়েছে। অনেক সাধারণ মানুষ এবং বুদ্ধিজীবীদের অভিযোগ যে নতুন প্রশাসনিক এলাকা নদীয়ার সাথে যুক্ত তাদের সমৃদ্ধ সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য কেড়ে নেবে। নবান্নের সূত্র জানিয়েছে যে সরকার রানাঘাটের পরিবর্তে দক্ষিণ নদীয়া হিসাবে নতুন জেলার নামকরণের সম্ভাবনা বিবেচনা করছে।[৫][৬]
রানাঘাট জেলার প্রধান হাসপাতাল দুটি হল রানাঘাট মহকুমা হাসপাতাল ও শান্তিপুর স্টেট জেনারেল হাসপাতাল। রানাঘাট মহকুমা হাসপাতালটি ১৭১ টি শয্যা ও শান্তিপুর স্টেট জেনারেল হাসপাতালটি ১৩১ টি শয্যা নিয়ে গঠিত।[৭] এছাড়াও, এই জেলায় ৩০ টি শয্যা বিশিষ্ট ৩ টি গ্রামীণ হাসপাতাল রয়েছে, যথা- বগুলা গ্রামীণ হাসপাতাল, হবিবপুর গ্রামীণ হাসপাতাল ও আড়ংঘাটা গ্রামীণ হাসপাতাল।[৮]
↑"Health & Family Welfare Department"(পিডিএফ)। Health Statistics - Hospitals। Government of West Bengal। ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২০ তারিখে মূল(পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ আগস্ট ২০২২O।
↑"Health & Family Welfare Department"(পিডিএফ)। Health Statistics – Rural Hospitals। Government of West Bengal। ৮ অক্টোবর ২০২২ তারিখে মূল(পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ আগস্ট ২০২২O।