ইন্দো-আর্য অভিপ্রয়াণ বা আর্য প্রবাস সিদ্ধান্ত (Indo-Aryan migration) মডেল[note ১]ইন্দো-আর্য জনগোষ্ঠীভারতীয় উপমহাদেশের বাইরে থেকে এসেছিল এই তত্ত্বকে ঘিরে দৃশ্যকল্পকে ব্যাখ্যা করে, যেখানে ইন্দো-আর্য জনগোষ্ঠী হচ্ছে সেই আরোপিতজাতিভাষাভিত্তিক গোষ্ঠী যারা ইন্দো-আর্য ভাষায় কথা বলেন। এই ইন্দো-আর্য ভাষাগুলো উত্তর ভারতে প্রাধান্য বিস্তার করেছে। ভারতীয় উপমহাদেশের বাইরে ইন্দো-আর্য উৎপত্তি - এই তত্ত্বের প্রবক্তাগণ সাধারণত এটাই বিবেচনা করেন যে ভারতীয় উপমহাদেশে এবং আনাতোলিয়ায় (প্রাচীন মিতানি) ইন্দো-আর্যগণ মধ্য এশিয়া থেকে এসেছিলেন, হরপ্পা যুগের শেষ সময়ে প্রায় ১৫০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে ধীরে ধীরে এই অভিপ্রায়ণ শুরু হয়েছিল, এবং এর ফলে ভারতীয় উপমহাদেশের উত্তরাঞ্চলে ভাষা-পরিবর্তন ঘটে। ইরানে ইরানীয়গণ ইরানীয় ভাষাসমূহ নিয়ে আসেন, যেগুলো ইন্দো-আর্য ভাষাসমূহের নিকটাত্মীয়।
অষ্টাদশ শতকে পাশ্চাত্য এবং ভারতীয় ভাষাসমূহের মধ্যে সাদৃশ্য খুঁজে পাওয়া যায়, এবং এরই উপর ভিত্তি করে ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষা পরিবার আবিষ্কৃত হয়। এই আবিষ্কারের পরেই ইন্দো-ইউরোপীয় জনগোষ্ঠীর অভিপ্রায়ণ এর অনুকল্প দাঁড় করানো হয়। এই সাদৃশ্যগুলোর উপর ভিত্তি করে এদের উৎপত্তির একটি একক উৎস্য প্রস্তাব করা হয়, যেখান থেকে এরা তাদের উৎপত্তিগত জন্মভূমি ছেড়ে বিভিন্ন অঞ্চলে ছড়িয়ে যায়।
এই ভাষাবিদ্যাগত যুক্তিকে পুরাতাত্ত্বিক নৃতাত্ত্বিক, বংশগতিবিদ্যাসংক্রান্ত, সাহিত্যিক এবং বাস্তুবিদ্যাগত গবেষণাগুলোও সমর্থন করে। বংশগতিবিদ্যা সংক্রান্ত (জেনেটিক) গবেষণাগুলো থেকে প্রতীয়মান হয় যে, এই অভিপ্রায়ণগুলো ভারতীয় জনসংখ্যার বিভিন্ন উপাদানের উৎপত্তি ও বিস্তৃতির জটিল জিনগত রহস্যের একটা অংশের জন্য দায়ী। সাহিত্যিক গবেষণা থেকে বিভিন্ন ভৌগলিকভাবে স্বতন্ত্র ইন্দো-আর্য ঐতিহাসিক সংস্কৃতির সাদৃশ্য খুঁজে পাওয়া যায়। বাস্তুবিদ্যাগত গবেষণা থেকে পাওয়া যায় যে, খ্রিস্টপূর্ব দ্বিতীয় সহস্রাব্দে ব্যাপক মরুভূমিকরণের ফলে সেই সব অঞ্চলে জলের অভাব দেখা যায়, এবং ইউরেশীয় স্তেপ ও ভারতীয় উপমহাদেশে বাস্তুসংস্থানিক পরিবর্তন আসে।[web ১] এর ফলে দক্ষিণ মধ্য এশিয়া, আফগানিস্তান, ইরান ও ভারতের তদকালীন নগর সংস্কৃতি ধ্বংস হয়, এবং ব্যাপক পরিসরে অভিপ্রায়ণ ঘটে। তারপর অভিপ্রায়িত জনগোষ্ঠী উত্তর-নগর সংস্কৃতির সাথে সম্মিলিত হয়।[web ১]
এই তত্ত্ব অনুসারে, এই ইন্দো-আর্য ভাষাভাষী জনগোষ্ঠী একটি জিনগত বৈচিত্র্যপূর্ণ গোষ্ঠী যারা একই সাংস্কৃতিক নিয়মাবলি ও ভাষার দ্বারা একতাবদ্ধ, এবং এরা "আর্য" (অভিজাত) হিসেবে পরিচিত। এই সংস্কৃতি ও ভাষার বিস্তৃতি ঘটেছিল পৃষ্ঠপোষক-অনুগ্রহপ্রার্থী ব্যবস্থায় (প্যাট্রন ক্লায়েন্ট সিস্টেমে), যার ফলে অন্যান্য গোষ্ঠীর এই সংস্কৃতিতে অভিনিবেশ ও সংস্কৃতায়ন ঘটে। এটা ইন্দো-আর্য জনগোষ্ঠীতে অন্যান্য সংস্কৃতির শক্তিশালী প্রভাবকে ব্যাখ্যা করে, যেখানে সেই সংস্কৃতিগুলোর সাথে ইন্দো-আর্য সংস্কৃতির মিথোস্ক্রিয়া ঘটেছিল।
↑The term "invasion", while it was once commonly used in regard to Indo-Aryan migration, is now usually used only by opponents of the Indo-Aryan migration theory.[১] The term "invasion" does not any longer reflect the scholarly understanding of the Indo-Aryan migrations,[১] and is now generally regarded as polemical, distracting and unscholarly.
Allchin, F. Raymond (১৯৯৫), The Archaeology of Early History South Asia: The Emergence of Cities and States, Cambridge University Pressউদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Anthony, David; Vinogradov, Nikolai (১৯৯৫), "Birth of the Chariot", Archaeology, 48 (2), পৃষ্ঠা 36–41উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Anthony, David W. (২০০৭), The Horse The Wheel And Language. How Bronze-Age Riders From the Eurasian Steppes Shaped The Modern World, Princeton University Pressউদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Bamshad, Michael; ও অন্যান্য (২০০১), "Genetic Evidence on the Origins of Indian Caste Populations", Genome Research, 11 (6): 994–1004, ডিওআই:10.1101/gr.GR-1733RR, পিএমআইডি11381027, পিএমসি311057.উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Blench, Roger; Spriggs, Matthew, সম্পাদকগণ (১৯৯৭), Archaeology and Language, I: Theoretical and Methodological Orientations, London: Routledgeউদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Bronkhorst, J.; Deshpande, M.M., সম্পাদকগণ (১৯৯৯), Aryan and Non-Aryan in South Asia: Evidence, Interpretation, and Ideology, Department of Sanskrit and Indian Studies, Harvard University, আইএসবিএন978-1-888789-04-1উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Bryant, Edwin F.; Patton, Laurie L., সম্পাদকগণ (২০০৫), The Indo-Aryan Controversy: Evidence and inference in Indian history, London: Routledge, আইএসবিএন978-0-7007-1463-6উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Burrow, T. (১৯৭৩), "The Proto-Indoaryans", The Journal of the Royal Asiatic Society of Great Britain and Ireland, 105 (2): 123–140, জেস্টোর25203451, ডিওআই:10.1017/S0035869X00130837উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Cardona, George (২০০২), The Indo-Aryan languages, RoutledgeCurzon, আইএসবিএন978-0-7007-1130-7উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Cavalli-Sforza, Luigi Luca; Menozzi, Paolo; Piazza, Alberto (১৯৯৪), The History and Geography of Human Genes, Princeton University Pressউদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Cavalli-Sforza, Luigi Luca (২০০০), Genes, Peoples, and Languages, New York: North Point Pressউদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Chakrabarti, D.K. (১৯৯২), The Early use of Iron in India, New Delhi: The Oxford University Pressউদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Chakrabarti, D.K (১৯৭৭), "India and West Asia: An Alternative Approach", Man and Environment, 1: 25–38উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Danino, Michel (২০১০), The Lost River – On the trail of the Sarasvati, Penguin Books Indiaউদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Demkina, T.S. (২০১৭), "Paleoecological crisis in the steppes of the Lower Volga region in the Middle of the Bronze Age (III–II centuries BC)", Eurasian Soil Science, 50 (7): 791–804, ডিওআই:10.1134/S1064229317070018, বিবকোড:2017EurSS..50..791Dউদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Dhavalikar, M. K. (১৯৯৫), "Fire Altars or Fire Pits?", V. Shivananda; M. K. Visweswara, Sri Nagabhinandanam, Bangaloreউদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Diakonoff, Igor M.; Kuz'mina, E. E.; Ivantchik, Askold I. (১৯৯৫), "Two Recent Studies of Indo-Iranian Origins", Journal of the American Oriental Society, 115 (3), পৃষ্ঠা 473–477, জেস্টোর606224, ডিওআই:10.2307/606224উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Elst, Koenraad (২০০৫), "Linguistic Aspects of the Aryan Non-Invasion Theory", Bryant, Edwin; Patton, Laurie L., The Indo-Aryan Controversy. Evidence and inference in Indian history, Rouetledgeউদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) * Erdosy, George, সম্পাদক (১৯৯৫), The Indo-Aryans of Ancient South Asia: Language, Material Culture and Ethnicity, Berlin/New York: Walter de Gruyter, আইএসবিএন978-3-11-014447-5উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Esleben, Jorg; Kraenzle, Christina; Kulkarni, Sukanya (২০০৮), Mapping channels between Ganges and Rhein: German-Indian cross-cultural relations, Cambridge Scholars publication, আইএসবিএন9781847185877উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Flood, Gavin (২০০৮), The Blackwell Companion to Hinduism, John Wiley & Sonsউদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Fortson, Benjamin W. IV (২০০৪), Indo-European Language and Culture: An Introduction, Oxford: Blackwell, আইএসবিএন978-1-4051-0316-9উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Fosse, Lars Martin (২০০৫), "Aryan past and post-colonial present. The polemics and politics of indigenous Aryanism", Bryant, Edwin; Patton, Laurie L., The Indo-Aryan Controversy. Evidence and inference in Indian history, Routledgeউদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Gallego Romero, Irene; ও অন্যান্য (২০১১), "Herders of Indian and European Cattle Share their Predominant Allele for Lactase Persistence", Molecular Biology and Evolution, 29 (1): 249–60, ডিওআই:10.1093/molbev/msr190, পিএমআইডি21836184উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Hock, Hans (১৯৯১), Principles of Historical Linguistics, Walter de Gruyterউদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Holloway, Ralph L. (নভেম্বর ২০০২), "Head to head with Boas: Did he err on the plasticity of head form?", Proceedings of the National Academy of Sciences of the United States of America, 99 (23): 14622–14623, ডিওআই:10.1073/pnas.242622399, পিএমআইডি12419854, পিএমসি137467, বিবকোড:2002PNAS...9914622H.উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Jamison, Stephanie W. (২০০৬), "Review of Bryant & Patton 2005"(পিডিএফ), Journal of Indo-European Studies, 34: 255–261উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Kochhar, Rajesh (২০০০), The Vedic People: Their History and Geography, Sangam Booksউদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Kuz'mina, E. E. (১৯৯৪), Откуда пришли индоарии? (Whence came the Indo-Aryans), Moscow: Российская академия наук (Russian Academy of Sciences)উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Lal, B. B. (১৯৮৪), Frontiers of the Indus Civilizationউদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Lal, B. B. (১৯৯৮), New Light on the Indus Civilization, Delhi: Aryan Books Internationalউদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Lal, B. B. (২০০২), The Saraswati Flows on: the Continuity of Indian Culture, New Delhi: Aryan Books Internationalউদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Lal, B. B. (২০০৫), The Homeland of the Aryans. Evidence of Rigvedic Flora and Fauna & Archaeology, New Delhi: Aryan Books Internationalউদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Larson, Gerald James (২০০৯), "Hinduism", World Religions in America: An Introduction, Westminster John Knox Press, আইএসবিএন9781611640472উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Mallory, J.P. (১৯৮৯), In Search of the Indo-Europeans: Language, Archaeology, and Myth, London: Thames & Hudson, আইএসবিএন978-0-500-27616-7উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Mallory, J. P.; Mair, Victor H. (২০০০), The Tarim Mummies: Ancient China and the Mystery of the Earliest Peoples from the West, London: Thames & Hudson, আইএসবিএন978-0-500-05101-6উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Mallory, J.P. (২০০২), "Archaeological models and Asian Indo-Europeans", Sims-Williams, Nicholas, Indi-Iranian Languages and Peoples, Oxford University Pressউদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Mallory, J.P.; Adams, D.Q. (১৯৯৭), Encyclopedia of Indo-European Culture, Taylor & Francisউদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Mascarenhas, Desmond D.; Raina, Anupuma; Aston, Christopher E.; Sanghera, Dharambir K. (২০১৫), "Genetic and Cultural Reconstruction of the Migration of an Ancient Lineage", BioMed Research International, 2015: 1–16, ডিওআই:10.1155/2015/651415, পিএমআইডি26491681, পিএমসি4605215উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
McGetchin, Douglas T. (২০১৫), "'Orient' and 'Occident', 'East' and 'West' in the Doscourse of German Orientalists, 1790–1930", Bavaj, Riccardo; Steber, Martina, Germany and 'The West': The History of a Modern Concept, Berghahn Booksউদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Melton, Gordon J.; Baumann, Martin (২০১০), Religions of the World: A Comprehensive Encyclopedia of Beliefs and Practices (6 volumes), ABC-CLIOউদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Metspalu, Mait; Gallego Romero, Irene; Yunusbayev, Bayazit; Chaubey, Gyaneshwer; Mallick, Chandana Basu; Hudjashov, Georgi; Nelis, Mari; Mägi, Reedik; Metspalu, Ene; Remm, Maido; Pitchappan, Ramasamy; Singh, Lalji; Thangaraj, Kumarasamy; Villems, Richard; Kivisild, Toomas (২০১১), "Shared and Unique Components of Human Population Structure and Genome-Wide Signals of Positive Selection in South Asia", The American Journal of Human Genetics, 89 (6): 731–744, আইএসএসএন0002-9297, ডিওআই:10.1016/j.ajhg.2011.11.010, পিএমআইডি22152676, পিএমসি3234374উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Moorjani, P.; Thangaraj, K.; Patterson, N.; Lipson, M.; Loh, P. R.; Govindaraj, P.; Singh, L. (২০১৩), "Genetic evidence for recent population mixture in India", The American Journal of Human Genetics, 93 (3): 422–438, ডিওআই:10.1016/j.ajhg.2013.07.006, পিএমআইডি23932107, পিএমসি3769933উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Muller, Max (১৯৮৮), Biographies of words and the home of the Aryas, Longmansউদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Narasimhan, Vagheesh M.; Anthony, David; Mallory, James; Reich, David (২০১৮), The Genomic Formation of South and Central Asia, bioRxiv292581, ডিওআই:10.1101/292581উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Narayanan, Vasudha (২০০৯), Hinduism, The Rosen Publishing Group, আইএসবিএন9781435856202উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Palanichamy, Malliya Gounder (২০১৫), "West Eurasian mtDNA lineages in India: an insight into the spread of the Dravidian language and the origins of the caste system", Human Genetics, 134 (6): 637–647, ডিওআই:10.1007/s00439-015-1547-4, পিএমআইডি25832481উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Pamjav (ডিসেম্বর ২০১২), "Brief communication: New Y-chromosome binary markers improve phylogenetic resolution within haplogroup R1a1", American Journal of Physical Anthropology, 149 (4): 611–615, ডিওআই:10.1002/ajpa.22167, পিএমআইডি23115110উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Pargiter, F.E. (১৯৭৯) [first published 1922], Ancient Indian Historical Tradition, New Delhi: Cosmoউদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Parpola, Asko (১৯৯৮), "Aryan Languages, Archaeological Cultures, and Sinkiang: Where Did Proto-Iranian Come into Being and How Did It Spread?", Mair, The Bronze Age and Early Iron Age Peoples of Eastern and Central Asia, Washington, D.C.: Institute for the Study of Man, আইএসবিএন978-0-941694-63-6উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Parpola, Asko (১৯৯৯), "The formation of the Aryan branch of Indo-European", Blench, Roger; Spriggs, Matthew, Archaeology and Language, III: Artefacts, languages and texts, London and New York: Routledgeউদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Parpola, Asko (২০০৫), "Study of the Indus script", Transactions of the 50th International Conference of Eastern Studies, Tokyo: The Tôhô Gakkai, পৃষ্ঠা 28–66উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Parpola, Asko (২০১৫), The Roots of Hinduism. The Early Aryans and the Indus Civilization, Oxford University Pressউদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Pereltsvaig, Asya; Lewis, Martin W. (২০১৫), The Indo-European Controversy, Cambridge University Pressউদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Poznik (২০১৬), "Punctuated bursts in human male demography inferred from 1,244 worldwide Y-chromosome sequences", Nature Genetics, 48 (6): 593–599, ডিওআই:10.1038/ng.3559, পিএমআইডি27111036, পিএমসি4884158উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Rao, S.R. (১৯৯৩), The Aryans in Indus Civilizationউদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Renfrew, Colin (১৯৯২), "Archaeology, genetics and linguistic diversity", Man, 27 (3): 445–478, জেস্টোর2803924, ডিওআই:10.2307/2803924উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Salmons, Joseph (২০১৫), "Language shift and the Indo-Europanization of Europe", Mailhammer, Robert; Vennemann, Theo; Olsen, Birgit Anette, Origin and Development of European Languages, Museum Tusculanum Pressউদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Samuel, Geoffrey (২০১০), The Origins of Yoga and Tantra, Cambridge University Pressউদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Sapir, Edward (১৯৪৯), Mandelbaum, David G., সম্পাদক, Selected Writings in Language, Culture, and Personality, University of California Press (প্রকাশিত হয় ১৯৮৫), আইএসবিএন978-0-520-01115-1উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Senthil Kumar, A.S. (২০১২), Read Indussian, Amarabharathi Publications & Booksellersউদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Shaffer, Jim (১৯৮৪), "The Indo-Aryan Invasions: Cultural Myth and Archaeological Reality", J. R. Lukacs, In The Peoples of South Asia, New York: Plenum Press, পৃষ্ঠা 74–90উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Sharma, S.; Saha, A.; Rai, E.; Bhat, A.; Bamezai, R. (২০০৫), "Human mtDNA hypervariable regions, HVR I and II, hint at deep common maternal founder and subsequent maternal gene flow in Indian population groups", Journal of Human Genetics, 50 (10): 497–506, ডিওআই:10.1007/s10038-005-0284-2, পিএমআইডি16205836.উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Silva, Marina; ও অন্যান্য (২০১৭), "A genetic chronology for the Indian Subcontinent points to heavily sex-biased dispersals", BMC Evolutionary Biology, 17 (1): 88, ডিওআই:10.1186/s12862-017-0936-9, পিএমআইডি28335724, পিএমসি5364613উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Thomason, Sarah Grey; Kaufman, Terrence (১৯৮৮), Language Contact, Creolization, and Genetic Linguistics, University of California Press (প্রকাশিত হয় ১৯৯১), আইএসবিএন978-0-520-07893-2উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Tikkanen, Bertil (১৯৯৯), "Archaeological-linguistic correlations in the formation of retroflex typologies and correlating areal features in South Asia", Blench, Roger; Spriggs, Matthew, Archaeology and Language, IV: Language Change and Cultural Transformation, London: Routledge, পৃষ্ঠা 138–148উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Trautmann, Thomas R. (১৯৯৭), Aryans and British India, Vistaarউদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Underhill, Peter A. (২০১০), "Separating the post-Glacial coancestry of European and Asian Y chromosomes within haplogroup R1a", European Journal of Human Genetics, 18 (4): 479–84, ডিওআই:10.1038/ejhg.2009.194, পিএমআইডি19888303, পিএমসি2987245উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Underhill, Peter A. (২০১৫), "The phylogenetic and geographic structure of Y-chromosome haplogroup R1a", European Journal of Human Genetics, 23 (1): 124–131, ডিওআই:10.1038/ejhg.2014.50, পিএমআইডি24667786, পিএমসি4266736উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Walsh, Judith E. (২০১১), A Brief History of India, Facts on File, আইএসবিএন978-0-8160-8143-1উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Wells, R.S. (২০০১), "The Eurasian Heartland: A continental perspective on Y-chromosome diversity", Proceedings of the National Academy of Sciences of the United States of America, 98 (18): 10244–10249, ডিওআই:10.1073/pnas.171305098, পিএমআইডি11526236, পিএমসি56946, বিবকোড:2001PNAS...9810244Wউদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Witzel, Michael (২০০৫), "Indocentrism", Bryant, Edwin; Patton, Laurie L., The Indo-Aryan Controversy. Evidence and inference in Indian history, Routledgeউদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Witzel, Michael (২০০৬), "Rama's realm: Indocentric rewritings of early South Asian archaeology and history", Fagan, Garrett G., Archaeological Fantasies: How Pseudoarchaeology Misrepresents the Past and Misleads the Public, London/New York: Routledge, পৃষ্ঠা 203–232, আইএসবিএন978-0-415-30592-1উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Zimmer, Heinrich (১৯৫১), Philosophies of India, Princeton University Pressউদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Anthony, David W. (২০০৭), The Horse The Wheel And Language. How Bronze-Age Riders From the Eurasian Steppes Shaped The Modern World, Princeton University Pressউদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Parpola, Asko (২০১৫), The Roots of Hinduism. The Early Aryans and the Indus Civilization, Oxford University Pressউদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
ভাষাবিদ্যা
Heggarty, Paul. (2013) "Europe and western Asia: Indo‐European linguistic history." in Immanuel Ness and Peter Bellwood, eds., The Encyclopedia of Global Human Migration (2013) ch 19