চিরঞ্জিত চক্রবর্তী |
---|
|
|
দায়িত্বাধীন |
অধিকৃত কার্যালয় ২০১১ |
পূর্বসূরী | ডঃ বিথিকা মণ্ডল |
---|
সংসদীয় এলাকা | বারাসাত |
---|
|
|
জন্ম | দীপক চক্রবর্তী (1960-11-02) ২ নভেম্বর ১৯৬০ (বয়স ৬৩) কলকাতা, ভারত |
---|
রাজনৈতিক দল | তৃণমূল কংগ্রেস |
---|
জীবিকা | অভিনেতা, পরিচালক, রাজনীতিবিদ এবং প্রকৌশলী |
---|
ধর্ম | হিন্দু |
---|
চিরঞ্জিত চক্রবর্তী ভারতীয় বাংলা চলচ্চিত্রের এক বিখ্যাত অভিনেতা। তিনি একজন রাজনীতিবিদও । তিনি পশ্চিম বাংলা সরকারের এক উল্লেখযোগ্য রাজনীতিবিদ। তাঁর পিতা শৈল চক্রবর্তী একজন খ্যাতনামা চিত্রশিল্পী।
তিনি মিত্র প্রতিষ্ঠান থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। তিনি যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়-এ প্রকৌশল বিভাগে ভর্তি হলেও ফাইনাল পরীক্ষা দেননি। তিনি সংবাদ পাঠক হিসেবে এবং দেশ পত্রিকায়ও কাজ করেছেন। তিনি একজন বিখ্যাত মঞ্চ অভিনেতা। তিনি সফল পরিচালকও । তিনি বিবাহিত এবং তাঁর একটি মেয়ে আছে।
চলচ্চিত্র জীবন
১৯৭০ সাল থেকে তিনি রোমান্টিক ছবি ছাড়াও বিভিন্ন অ্যাকশন ধাঁচের ছবিতে সফলভাবে অভিনয় করেন। তিনি জনপ্রিয়তার শীর্ষে আরোহণ করেন মূলত ৩টি চলচ্চিত্রের মাধ্যমেঃ অশ্লীলতার দায়ে (১৯৮২); নারায়ণ স্যান্যালের একই নামাঙ্কিত উপন্যাসের ওপর ভিত্তি করে, সমরপিতা ও অন্তরালে। অন্তরালে ছবিতে বাপ্পি লাহিড়ী-কিশোর কুমারের গাওয়া সেই বিখ্যাত গান-আজ এই দিনটাকে মনের খাঁচায় লিখে রাখব" রয়েছে। এর প্রথম দুই ছবি আলপনা গোস্বামী ও তৃতীয় ছবিটি মুনমুন সেনের বিপরীতে অভিনীত।
এছাড়াও তিনি দেবশ্রী রায়, শতাব্দী রায়-এর বিপরীতেও অভিনয় করেন। চিরঞ্জিত পরিচালিত এবং অভিনীত ভয় ছবিটি মারাত্মক সাফল্য লাভ করে। এছাড়াও তিনি রুপা গাঙ্গুলি, ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত-এর বিপরীতে অভিনয় করেন।
রাজনৈতিক জীবন
চিরঞ্জিত পশ্চিম বাংলার বারাসাতের সিটে সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেসের পক্ষে অ্যাসেম্বলিতে অংশগ্রহণ করেন এবং জয়যুক্ত হন।
চলচ্চিত্র কর্মজীবন
পরিচালক হিসাবে
- মানুষ অমানুষ (২০০২)
- বস্তির মেয়ে রাধা (২০০০)
- ভয় (১৯৯৬)
- কেঁচো খুঁড়তে কেউটে (১৯৯৫)
- সংসার সংগ্রাম (১৯৯৫)
- ফিরিয়ে দাও (১৯৯৪)
- মর্যাদা (১৯৮৯)
অভিনেতা হিসেবে
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
|
---|
১৯৫০-এর দশক | |
---|
১৯৬০-এর দশক | |
---|
১৯৭০-এর দশক | |
---|
১৯৮০-এর দশক | |
---|
১৯৯০-এর দশক | |
---|
২০০০-এর দশক | |
---|
২০১০-এর দশক | |
---|
২০২০-এর দশক | |
---|