টেস্ট ক্রিকেট অভিষেকে ৫ উইকেট লাভকারী পাকিস্তানি ক্রিকেটারদের তালিকা
যখন একজন বোলার কোন একটি ইনিংসে পাঁচ বা ততোধিক ব্যাটসম্যানকে আউট করতে সক্ষম হন, তখন ক্রিকেটের পরিভাষায় তা ‘পাঁচ-উইকেট অর্জন’ নামে পরিচিত পায়। পাঁচ-উইকেট অর্জনকে ‘ফাইভ-ফর’ বা ‘ফিফার’ নামেও ডাকা হয়ে থাকে।[২][৩] টেস্ট ক্রিকেট খেলায় এটি একটি অন্যতম সম্পর্কযুক্ত বিষয় কিন্তু অসাধারণ অর্জন হিসেবে বিবেচনা করা হয়ে থাকে।[৪] ১১ মার্চ, ২০১৭ তারিখ পর্যন্ত টেস্ট ক্রিকেট অভিষেকে বিশ্বের ১৪৭জন ক্রিকেটার পাঁচ-উইকেট অর্জন করতে পেরেছেন।[৫]
নভেম্বর, ২০১৬ সাল পর্যন্ত সর্বমোট দশজন পাকিস্তানি ক্রিকেটার তাদের টেস্ট ক্রিকেট অভিষেকে পাঁচ-উইকেট লাভের গৌরবগাঁথা রচনা করেছেন।[৬] ঐ পাঁচ-উইকেটগুলো সাতটি পৃথক দেশের বিপক্ষে এসেছে। তন্মধ্যে, তিনবার নিউজিল্যান্ড, দুইবার অস্ট্রেলিয়া ও একবার করে বাংলাদেশ, ইংল্যান্ড, ভারত, দক্ষিণ আফ্রিকা ও জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে করেছেন।[৭] প্রথম পাকিস্তানি খেলোয়াড় হিসেবে আরিফ বাট তার টেস্ট অভিষেকে এ কৃতিত্ব অর্জন করেন।[৮][৯] ১৯৬৪ সালে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে তিনি ৬/৮৯ পেয়েছেন। ১৯৯৬ সালে রাওয়ালপিন্ডি ক্রিকেট স্টেডিয়ামের সফরকারী নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে মোহাম্মদ জাহিদ করেছিলেন ৭/৬৬ যা টেস্ট অভিষেকে যে-কোন পাকিস্তানির সেরা বোলিং পরিসংখ্যান।[৬]মোহাম্মদ নাজির ও মোহাম্মদ জাহিদ - এ দুইজন পাকিস্তানি বোলার সাত উইকেট পেয়েছেন। এছাড়াও দুইজন বোলার ছয় উইকেট সংগ্রহ করেছেন। ছয়জন বোলার অভিষেকে পাঁচ উইকেট পেয়েছেন।[৬] সাম্প্রতিককালে তানভীর আহমেদ এ কৃতিত্বের অধিকারী। ২০১০ সালে আবুধাবির শেখ জায়েদ স্টেডিয়ামে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে তার বোলিং পরিসংখ্যান ছিল ৬/১২০।[৬][১০]
নির্দেশনাসমূহ
তারিখ – খেলা আয়োজনের তারিখ। টেস্ট খেলার শুরুর তারিখ।
↑Buckle, Greg (৩০ এপ্রিল ২০০৭)। "Pigeon's almost perfect sendoff"। Canberra Times। ১৫ আগস্ট ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ অক্টোবর ২০০৯। McGrath didn't get the five-for that he had hoped for...