খন্দকার আবুল কাশেম |
---|
জন্ম | (১৯৪৪-০১-০৩)৩ জানুয়ারি ১৯৪৪
|
---|
মৃত্যু | ৯ সেপ্টেম্বর ১৯৭১(1971-09-09) (বয়স ২৭)
|
---|
মাতৃশিক্ষায়তন | ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কিংস কলেজ লন্ডন |
---|
পেশা | কলেজ একাডেমিক |
---|
পিতা-মাতা | - খন্দকার নবাব আলী (পিতা)
- সাহেরা খাতুন (মাতা)
|
---|
খন্দকার আবুল কাশেম (জন্ম: ৩ জানুয়ারী ১৯৪৪ - মৃত্যু: ৯ সেপ্টেম্বর ১৯৭১) পূর্ব পাকিস্তানের (বর্তমান বাংলাদেশ) একজন বাঙালি শিক্ষক। তিনি ১৯৭১ বাংলাদেশে গণহত্যা চলাকালীন পাকিস্তান সেনাবাহিনীর আধাসামরিক রাজাকার কর্তৃক নিহত বাঙালি বুদ্ধিজীবীদের মধ্যে অন্যতম। [১]
জন্ম ও প্রথমিক জীবন
৩ জানুয়ারি ১৯৪৪ সালের ব্রিটিশ ভারতের পূর্ব বাংলার পাবনার সাঁথিয়ার চোমরপুর গ্রামে জন্ম গ্রহণ করেন। পিতার নাম খন্দকার নবাব আলী ও মাতার নাম সাহেরা খাতুন।[১]
শিক্ষা জীবন
খন্দকার আবুল কাশেম রাজারহাট হাইস্কুল থেকে ১৯৬০ সালে ম্যাট্রিকুলেশন পাস করেন। ১৯৬২ সালে ইন্টারমিডিয়েট পাস করেন পাবনা এডওয়ার্ড কলেজ থেকে। একই কলেজ থেকে ১৯৬৪ সালে বিএ পাস করেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ১৯৬৬ সালে বিপিএড ডিগ্রি লাভ করেন। তিনি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৬৯ সালে ইতিহাসে এমএ ডিগ্রি অর্জন করেন।[১]
কর্মজীবন
খন্দকার আবুল কাশেম কর্মজীবন শুরু করেন কাশিনাথপুর এ এল হাইস্কুলে (পাবনা) শিক্ষক হিসেবে ১৯৬৬ সালে। তিনি ইতিহাসের প্রভাষক হিসেবে পাবনা এডওয়ার্ড কলেজে যোগ দেন ১৯৭০ সালে। একই বছরে তিনি সামরিক প্রশিক্ষণ নেন সাভারে পাকিস্তান ক্যাডেট কোরে।[১]
স্বাধীনতা যুদ্ধ ও গুপ্তহত্যা
খন্দকার আবুল কাশেম মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে নিজ গ্রামে যুবকদেরকে সংগঠিত করেন ও মুক্তিযোদ্ধাদের রসদ ও খাদ্য সরবরাহ করেন। ৯ সেপ্টেম্বর ১৯৭১ সালে পাবনা শহর থেকে নিজ বাড়ি ফেরার সময় তাকে ধরে নিয়ে গুম করা হয়। তিনি একজন ক্রীড়া সংগঠক ও ক্রীড়াবিদ ছিলেন।[১]
আরও দেখুন
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
|
---|
গণহত্যাকারী | |
---|
সংগঠন | |
---|
গণহত্যা | |
---|
বুদ্ধিজীবী হত্যার শিকার | |
---|
প্রতিবাদ | |
---|
বিচারকার্য | |
---|
সম্পর্কিত ঘটনা | |
---|