ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট দল পূর্ব-নির্ধারিত সময়সূচী মোতাবেক ১০ ডিসেম্বর, ২০১৪ থেকে ২৮ জানুয়ারি, ২০১৫ তারিখ পর্যন্ত দক্ষিণ আফ্রিকা সফর করে। সফরে দলটি তিনটি টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক , তিনটি টেস্ট ও পাঁচটি একদিনের আন্তর্জাতিকে দক্ষিণ আফ্রিকা ক্রিকেট দলের বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় অবতীর্ণ হয়। টেস্ট সিরিজে ২-০ ব্যবধানে বিজয়ী হয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা টেস্ট র্যাঙ্কিংয়ে প্রথম স্থানে চলে যায়।[ ১]
দ্বিতীয় টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে ওয়েস্ট ইন্ডিজ প্রতিপক্ষের গড়া রানকে তাড়া করে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়ে।[ ২] দ্বিতীয় ওডিআইয়ে এবি ডি ভিলিয়ার্স দ্রুততম অর্ধ-শতক করেন মাত্র ১৬ বল মোকাবেলা করে। এছাড়াও তিনি একদিনের আন্তর্জাতিকের ইতিহাসে দ্রুততম শতক করেন মাত্র ৩১ বলে। ঐ খেলায় দক্ষিণ আফ্রিকা ৫০-ওভারের খেলায় তাদের সর্বোচ্চ রান তোলে।[ ৩] [ ৪] খেলায় দক্ষিণ আফ্রিকা ৪-১ ব্যবধানে ওডিআই সিরিজ জয় করে।
দলীয় সদস্য
প্রস্তুতিমূলক খেলা
প্রথম-শ্রেণী: ওয়েস্ট ইন্ডিজ একাদশ বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা আমন্ত্রিত একাদশ
ব
১২৫ (৩৬.১ ওভার)
অভিয়ুই এমগিজিমা ৩৫ (৬৪)শেলডন কট্রিল ৫/১৬ (৬.১ ওভার)
১৭/০ (৬.২ ওভার)
জিহান ক্লোয়েত ৯ (২০)শেলডন কট্রিল ০/৮ (৩ ওভার)
দক্ষিণ আফ্রিকা আমন্ত্রিত একাদশ টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
৩য়দিন বৃষ্টির জন্য খেলা হয়নি।
টেস্ট সিরিজ
১ম টেস্ট
ওয়েস্ট ইন্ডিজ টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
বহিরাঙ্গন ভেজা থাকায় ৩০ মিনিট বিলম্বে খেলা শুরু হয়।
বৃষ্টির আশঙ্কায় দ্বিতীয় দিনের চা বিরতি পূর্বেই নেয়া হয়। পরবর্তীতে খেআ শুরু করা যায়নি।
দক্ষিণ আফ্রিকার পক্ষে স্টিয়ান ফন জিলের টেস্ট অভিষেক ঘটে।
২য় টেস্ট
ওয়েস্ট ইন্ডিজ টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
বৃষ্টির কারণে ২য় দিনে ৩০ মিনিট ও ৩য় দিনে ৩ ঘণ্টা খেলা হয়। কিন্তু ৫ম দিনে খেলা হয়নি।
দক্ষিণ আফ্রিকার পক্ষে তেম্বা বাভুমা এবং ওয়েস্ট ইন্ডিজের পক্ষে কেনরয় পিটার্সের টেস্ট অভিষেক ঘটে।
৩য় টেস্ট
ওয়েস্ট ইন্ডিজ টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
বৃষ্টির কারণে ২য় দিন শেষ হবার পূর্বেই খেলা শেষ হয়। ৪র্থ দিনে চা বিরতির পূর্ব-পর্যন্ত খেলা শুরু করা যায়নি।
দক্ষিণ আফ্রিকার পক্ষে সাইমন হার্মারের টেস্ট অভিষেক ঘটে।
টি২০আই সিরিজ
১ম টি২০আই
দক্ষিণ আফ্রিকা টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
২য় টি২০আই
ওয়েস্ট ইন্ডিজ টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকের ইতিহাসে সফলভাবে রানের সর্বোচ্চ লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হয়।[ ২]
৩য় টি২০আই
ওয়েস্ট ইন্ডিজ টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
ওডিআই সিরিজ
১ম ওডিআই
দক্ষিণ আফ্রিকা টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
বৃষ্টির কারণে ৪৮.২ ওভারে দক্ষিণ আফ্রিকার ইনিংস শেষ হয়। ফলে ওয়েস্ট ইন্ডিজের জয়ের লক্ষ্যমাত্রা ৩৩ ওভারে ২২৬ ধার্য্য করা হয়।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের পক্ষে জোনাথন কার্টারের ওডিআই অভিষেক ঘটে।
একদিনের আন্তর্জাতিকে হাশিম আমলা দ্রুততম সময় ৫,০০০ রান করেন।[ ৯]
২য় ওডিআই
ওয়েস্ট ইন্ডিজ টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
দক্ষিণ আফ্রিকা তাদের সর্বোচ্চ ওডিআই ইনিংস গড়ে।
একদিনের আন্তর্জাতিকে এবি ডি ভিলিয়ার্স দ্রুততম অর্ধ-শতক করেন ১৬ বলে ও শতরান করেন ৩১ বলে। এছাড়াও ওডিআই ইনিংসে সর্বাধিক ১৬ ছক্কা হাঁকিয়ে রেকর্ডের সাথে যৌথ ভাগীদার হন।[ ৩]
৩য় ওডিআই
ওয়েস্ট ইন্ডিজ টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
ডেল স্টেইন তার ১৫০তম ওডিআই উইকেট লাভ করেন।[ ১০]
৪র্থ ওডিআই
ওয়েস্ট ইন্ডিজ টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের পক্ষে শেলডন কট্রিলের ওডিআই অভিষেক ঘটে।
দক্ষিণ আফ্রিকার ডেভিড মিলার প্রথম ওডিআই সেঞ্চুরি করেন।[ ১১]
৫ম ওডিআই
সম্প্রচার ব্যবস্থা
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
অক্টোবর ২০১৪ নভেম্বর ২০১৪ ডিসেম্বর ২০১৪ জানুয়ারি ২০১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ মার্চ ২০১৫ এপ্রিল ২০১৫
দক্ষিণ আফ্রিকায় আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সফর
অস্ট্রেলিয়া বাংলাদেশ ইংল্যান্ড ভারত কেনিয়া নিউজিল্যান্ড পাকিস্তান শ্রীলঙ্কা ওয়েস্ট ইন্ডিজ জিম্বাবুয়ে বহুদলীয় প্রতিযোগিতা