অরবিন্দ ডি সিলভা

অরবিন্দ ডি সিলভা
අරවින්ද ද සිල්වා
১৯৯৬ সালের বিশ্বকাপ ফাইনালে অরবিন্দ ডি সিলভার (১০৭ রান)
ব্যক্তিগত তথ্য
পূর্ণ নাম
পিন্নাদুয়াগে অরবিন্দ ডি সিলভা
জন্ম (1965-10-17) ১৭ অক্টোবর ১৯৬৫ (বয়স ৫৯)
কলম্বো, শ্রীলঙ্কা
ডাকনামম্যাড ম্যাক্স
ব্যাটিংয়ের ধরনডানহাতি
বোলিংয়ের ধরনডানহাতি অফ ব্রেক
ভূমিকাব্যাটসম্যান, অধিনায়ক, প্রশাসক
আন্তর্জাতিক তথ্য
জাতীয় দল
টেস্ট অভিষেক
(ক্যাপ ৯৩)
২৩ আগস্ট ১৯৮৪ বনাম ইংল্যান্ড
শেষ টেস্ট২৩ জুলাই ২০০২ বনাম বাংলাদেশ
ওডিআই অভিষেক
(ক্যাপ ৩০৮)
৩১ মার্চ ১৯৮৪ বনাম নিউজিল্যান্ড
শেষ ওডিআই১৮ মার্চ ২০০৩ বনাম অস্ট্রেলিয়া
ঘরোয়া দলের তথ্য
বছরদল
১৯৮৯–২০০২নন্দেস্ক্রিপ্টস ক্রিকেট ক্লাব
১৯৯৫কেন্ট
১৯৯৬/১৯৯৭অকল্যান্ড
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান
প্রতিযোগিতা টেস্ট ওডিআই এফসি এলএ
ম্যাচ সংখ্যা ৯৩ ৩০৮ ২২০ ৩৯২
রানের সংখ্যা ৬৩৬১ ৯২৮৪ ১৫০০০ ১২০৯৫
ব্যাটিং গড় ৪২.৯৭ ৩৪.৯০ ৪৮.৩৮ ৩৬.৩২
১০০/৫০ ২০/২২ ১১/৬৪ ৪৩/৭১ ১৭/৭৭
সর্বোচ্চ রান ২৬৭ ১৪৫ ২৬৭ ১৫৮*
বল করেছে ২৫৯৫ ৫১৪৮ ৯০০৫ ৭৩৭৭
উইকেট ২৯ ১০৬ ১২৯ ১৫৬
বোলিং গড় ৪১.৬৫ ৩৯.৪০ ২৯.১৭ ৩৬.৩০
ইনিংসে ৫ উইকেট
ম্যাচে ১০ উইকেট - -
সেরা বোলিং ৩/৩০ ৪/৩০ ৭/২৪ ৪/২৮
ক্যাচ/স্ট্যাম্পিং ৪৩/– ৯৫/– ১০৮/– ১১৬/–
উৎস: ইএসপিএনক্রিকইনফো.কম, ১৮ আগস্ট ২০১৬

পিন্নাদুয়াগে অরবিন্দ ডি সিলভা (সিংহলি: පින්නදුවගේ අරවින්ද ද සිල්වා; জন্ম: ১৭ অক্টোবর, ১৯৬৫) কলম্বোয় জন্মগ্রহণকারী শ্রীলঙ্কার সাবেক ও বিখ্যাত ক্রিকেট তারকা ও প্রশাসক। তাকে শ্রীলঙ্কার ক্রিকেট ইতিহাসের সবচেয়ে আকর্ষণীয় ব্যাটসম্যানদের একজনরূপে গণ্য করা হয়।[] এছাড়াও, তিনি তার সময়কালে সর্বাধিক মার্জিত রূচিসম্পন্ন খেলোয়াড় ছিলেন। অদ্যাবধি বিশ্বকাপের ইতিহাসে তিনিই একমাত্র খেলোয়াড়, যিনি সেঞ্চুরির পাশাপাশি ৩ উইকেট লাভ করেছেন অরবিন্দ ডি সিলভা। স্বল্পকালের জন্য জাতীয় নির্বাচক কমিটির প্রধান হিসেবে ২০১১ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপের পর শ্রীলঙ্কা দল থেকে পদত্যাগ করেন।[]

খেলোয়াড়ী জীবন

কলম্বোয় জন্মগ্রহণকারী ডি সিলভা ৩১ মার্চ, ১৯৮৪ তারিখে নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে একদিনের আন্তর্জাতিকে অভিষেক ঘটান নিজেকে। অতঃপর ২৩ আগস্ট, ১৯৮৪ তারিখে ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের বিপক্ষে লর্ডসে অনুষ্ঠিত টেস্টের মাধ্যমে অভিষিক্ত হন তিনি।[] শুরুতে তিনি আক্রমণাত্মক ভঙ্গীমায় খেলতেন। ফলে বাজে শট খেলে আউট হয়ে যাওয়ায় তার ডাকনাম হয়ে যায় ম্যাড ম্যাক্স। এ বিষয়ে তিনি তার আক্রমণাত্মক ব্যাটিং প্রসঙ্গে জানান, ‘এ ধরনের খেলা আমার সহজাত প্রবৃত্তি। আমি এ ধারা পরিবর্তন করবো না। এ ধারায় খেলতেই আমি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি। কেউ যদি বোলিংয়ের উপর প্রভুত্ব ঘটাতে চায়, তাকে তাই করতে দেয়া উচিত। শৈশব থেকেই আমি এভাবে খেলে আসছি।’[] নিউজিল্যান্ড সফর শেষে ইংরেজ কাউন্টি ক্রিকেটে কেন্টের সাথে চুক্তিবদ্ধ হন। এপ্রিল, ১৯৯৫ সালে পূর্ববর্তী মৌসুমে শীর্ষস্থানীয় ব্যাটসম্যান কার্ল হুপার ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলের সাথে খেলার লক্ষ্যে চলে যাওয়ায় স্বল্প সময়ের মধ্যে কেন্টে যোগ দেন।[] প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট খেলার ফলে খেলোয়াড়ী জীবনের মোড় ঘুরে যায় ও খেলার ধারা পরিবর্তিত হয় তার। ঐ মৌসুমে কেন্ট কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশীপে সর্বশেষ অষ্টাদশ স্থান দখল করেছিল।[]

এপ্রিল, ১৯৯৭ সালে আটদিনের ব্যবধানে তিনটি টেস্ট সেঞ্চুরি করেছিলেন। তন্মধ্যে কলম্বোর সিংহলীজ স্পোর্টস ক্লাবে পাকিস্তানের বিপক্ষে উভয় ইনিংসে অপরাজিত ১৩৮* ও ১০৫* রান করেন। ভারতের সুনীল গাভাস্কারঅস্ট্রেলিয়ার রিকি পন্টিং উভয় ইনিংসে তিনবার করে সেঞ্চুরি করেছেন। তিনি ৭৬.২৫ গড়ে ঐ মৌসুমে রান করেন ১,২২০।

বিশ্বকাপ ক্রিকেট, ১৯৯৬

১৯৯৬ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপের ফাইনালে শ্রীলঙ্কা-অস্ট্রেলিয়া প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে। অধিনায়ক অর্জুনা রানাতুঙ্গা টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিং নেন ও ১৯৮৭ সালের বিশ্বকাপ বিজয়ী ও তৃতীয়বারের মতো ফাইনালে অংশগ্রহণকারী অস্ট্রেলিয়াকে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ জানান। ডি সিলভা রিকি পন্টিংমার্ক টেলরকে আউট করলে দলের রান ৪ উইকেটে ১৫৬ হয়। স্টুয়ার্ট ল এবং স্টিভ ওয়াহ দলের হাল ধরেন। দু’জনে আউট হলে দল ৬ উইকেটে ২০২ করে। ইয়ান হিলিমাইকেল বেভান ক্রিজে আসলে ডি সিলভা পুনরায় হিলিকে আউট করেন। অস্ট্রেলিয়া নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৭ উইকেটে ২৪১ রান করে। জবাবে কুয়াশা ও শিশিরাচ্ছন্ন মাঠে অস্ট্রেলিয়া আধিপত্য বজায় রাখতে শুরুতেই সচেষ্ট হয়। শ্রীলঙ্কা তাদের দুই উদ্বোধনী ব্যাটসম্যানকে ২৩ রানের মধ্যে হারায়।[] তারপর ডি সিলভা ক্রিজে আসেন ও তাঁর জীবনের সবচেয়ে আনন্দঘন খেলাটি বিচক্ষণতার সাথে খেলেন।[] ডি সিলভা ৪২ রানে ৩ উইকেট সংগ্রহের পাশাপাশি অপরাজিত ১০৭* রান করেন ১২৪ বল খেলে, যা বিশ্বকাপের ইতিহাসে তৃতীয় সেঞ্চুরির ঘটনা। তাঁকে যোগ্য সঙ্গ দেন অশঙ্কা গুরুসিনহা (৬৫) ও অর্জুনা রানাতুঙ্গা (৪৭*)। ৪৭তম ওভারেই জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় তাঁর দল। ক্রিকেট বিশ্বকাপের ইতিহাসে স্বাগতিক কিংবা সহ-স্বাগতিক দেশের বিশ্বকাপ জয়ের প্রথম ঘটনার সূচনা করে শ্রীলঙ্কা। বোলিং ও ব্যাটিং - উভয় বিভাগেই অসাধারণ ক্রীড়াশৈলী উপস্থাপনা করায় ডি সিলভা ম্যান অব দ্য ম্যাচের পুরস্কার লাভ করেন।[]

সম্মাননা

১৯৯৬ সালে উইজডেন কর্তৃপক্ষ তাঁকে বর্ষসেরা ক্রিকেটারের মর্যাদায় অভিষিক্ত করে।[] এছাড়াও উইজডেনের শীর্ষ ১০০ তালিকায় ৬টি বিভাগে রাখে যা ওয়েস্ট ইন্ডিজের ভিভ রিচার্ডসের চেয়ে মাত্র একটি কম।[১০] ১৯৯৬ সালের বিশ্বকাপ বিজয়ে তাঁর অবদানের জন্য উইজডেন কর্তৃপক্ষ ওডিআইয়ের ব্যাটিং বিভাগে ৮ম এবং বোলিং বিভাগে ৮২তম স্থানে রাখে।

আন্তর্জাতিক পুরস্কার

টেস্ট

ম্যান অব দ্য সিরিজ

নং তারিখ প্রতিপক্ষ রেকর্ড/সিরিজে সম্পর্ক[১১]
অক্টোবর-নভেম্বর, ১৯৮৫  পাকিস্তান ৫০.০০ গড়ে ২৫০ রান, ০/২২ (৩ খেলার সিরিজ)
ডিসেম্বর, ১৯৮৯  অস্ট্রেলিয়া ১০৪.৬৬ গড়ে ৩১৪ রান, ৩/১১০, ১ ক্যাচ (২ খেলার সিরিজ)
জুলাই-আগস্ট, ১৯৯৩  ভারত ৫৩.২০ গড়ে ২৬৬ রান, ০/১৭ (৩ খেলার সিরিজ)
এপ্রিল, ১৯৯৭  পাকিস্তান ২১৬.০০ গড়ে ৪৩২ রান, ০/১৬, ১ ক্যাচ (২ খেলার সিরিজ)

ম্যান অব দ্য ম্যাচ

নং তারিখ প্রতিপক্ষ মাঠ রেকর্ড/স্কোরকার্ড[১১]
২১ অক্টোবর, ১৯৮৫  পাকিস্তান ইকবাল স্টেডিয়াম, ফয়সালাবাদ ১২২ রান
১১ নভেম্বর, ১৯৮৫  পাকিস্তান জাতীয় স্টেডিয়াম, করাচী ১৩ ও ১০৫ রান
১২ ডিসেম্বর, ১৯৮৯  অস্ট্রেলিয়া ব্রিসবেন ক্রিকেট গ্রাউন্ড, ব্রিসবেন ১৬৭ রান, ১ ক্যাচ, ১/৪৫
২০ ডিসেম্বর, ১৯৮৯  অস্ট্রেলিয়া বেলেরিভ ওভাল, হোবার্ট ৭৫ ও ৭২ রান, ২/৬৫
৫ মার্চ, ১৯৯১  নিউজিল্যান্ড ইডেন পার্ক, অকল্যান্ড ৯৬ ও ১২৩ রান, ১ ক্যাচ
৩০ এপ্রিল, ১৯৯৭  পাকিস্তান সিংহলীজ স্পোর্টস ক্লাব গ্রাউন্ড, কলম্বো ১৩৮* ও ১০৩* রান, ১ ক্যাচ
১৩ আগস্ট ১৯৯৭  ভারত সিংহলীজ স্পোর্টস ক্লাব গ্রাউন্ড, কলম্বো ১৪৬ ও ১২০ রান
২৩ নভেম্বর, ১৯৯৭  ভারত পাঞ্জাব সি.এ. স্টেডিয়াম, মোহালি ৩৩ ও ১১০* রান
১৮ জানুয়ারি, ১৯৯৮  জিম্বাবুয়ে সিংহলীজ স্পোর্টস ক্লাব গ্রাউন্ড, কলম্বো ২৭ ও ১৪৩* রান, ০/৩৩ ও ২/৬১, ১ ক্যাচ
১০ ১১ সেপ্টেম্বর, ১৯৯৯  অস্ট্রেলিয়া আসগিরিয়া স্টেডিয়াম, ক্যান্ডি ৭৮ ও ৩১* রান, ০/৫, ২ ক্যাচ
১১ ১ মার্চ, ২০০০  পাকিস্তান রাওয়ালপিন্ডি ক্রিকেট স্টেডিয়াম, রাওয়ালপিন্ডি ১১২ ও ২১ রান, ০/১০

একদিনের আন্তর্জাতিক

ম্যান অব দ্য সিরিজ

নং তারিখ প্রতিপক্ষ রেকর্ড/সিরিজে সম্পর্ক[১২]
আগস্ট-সেপ্টেম্বর, ১৯৯৬  জিম্বাবুয়ে,  ভারত,  অস্ট্রেলিয়া ৩৩৪ রান (চার খেলার সবকটিতেই অপরাজিত), ০/৬৭, ১ ক্যাচ (চার খেলা)
এপ্রিল, ১৯৯৭  জিম্বাবুয়ে,  পাকিস্তান ১০২.৫০ গড়ে ৪১০ রান, ০/১৩৫, ১ ক্যাচ (৫ খেলা)
জুন-জুলাই, ১৯৯৮  ভারত,  নিউজিল্যান্ড ৭৩.৬০ গড়ে ৩৬৮ রান, ১/৫৯, ২ ক্যাচ (৫ খেলা)

ম্যান অব দ্য ম্যাচ

নং তারিখ প্রতিপক্ষ মাঠ রেকর্ড/স্কোরকার্ড[১২]
৩ নভেম্বর, ১৯৮৪  নিউজিল্যান্ড পাইকিয়াসোথি সারাভানামুত্তু স্টেডিয়াম‎‎, কলম্বো ৫০* রান, ২ ক্যাচ
২৩ অক্টোবর, ১৯৮৫  পাকিস্তান মিউনিসিপ্যাল স্টেডিয়াম, গুজরানওয়ালা ৮৬ রান, ১ ক্যাচ
২৫ মার্চ, ১৯৮৮  ভারত শারজাহ ক্রিকেট এ্যাসোসিয়েশন স্টেডিয়াম, শারজা ৮৮ রান, ২/২৮
২৯ অক্টোবর, ১৯৮৮  ভারত বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়াম, ঢাকা ৬৯ রান, ১/৩৬, ১ ক্যাচ
২৫ অক্টোবর, ১৯৮৯  অস্ট্রেলিয়া নেহরু স্টেডিয়াম, মারগাঁও ৯৬ রান, ০/৩৬
৮ ডিসেম্বর, ১৯৯০  ভারত নেহরু স্টেডিয়াম, মারগাঁও ৬৩* রান, ১/৯
১৫ আগস্ট, ১৯৯২  অস্ট্রেলিয়া পাইকিয়াসোথি সারাভানামুত্তু স্টেডিয়াম‎‎, কলম্বো ১০৫ রান
২০ মার্চ, ১৯৯৩  ইংল্যান্ড টাইরন ফার্নান্দো স্টেডিয়াম, মোরাতুয়া ৭৫* রান, ১/২২
৪ সেপ্টেম্বর, ১৯৯৩  দক্ষিণ আফ্রিকা খেত্তারামা ক্রিকেট স্টেডিয়াম, কলম্বো ৬১* রান
১০ ২০ ফেব্রুয়ারি, ১৯৯৪  ভারত গান্ধী স্টেডিয়াম, জলন্ধর ৩২* রান, ২/৩০
১১ ৬ নভেম্বর, ১৯৯৪  জিম্বাবুয়ে হারারে স্পোর্টস ক্লাব, হারারে ১০৭* রান
১২ ২০ অক্টোবর, ১৯৯৫  ওয়েস্ট ইন্ডিজ শারজাহ সি.এ. স্টেডিয়াম, শারজা ৫০ রান, ১ ক্যাচ
১৩ ২১ ফেব্রুয়ারি, ১৯৯৬  জিম্বাবুয়ে সিংহলীজ স্পোর্টস ক্লাব গ্রাউন্ড, কলম্বো ৯১ রান, ১ ক্যাচ
১৪ ৬ মার্চ, ১৯৯৬  কেনিয়া আসগিরিয়া স্টেডিয়াম, ক্যান্ডি ১৪৫ রান
১৫ ১৩ মার্চ, ১৯৯৬  ভারত ইডেন গার্ডেন্স, কলকাতা ৬৬ রান, ১/৩, ১ ক্যাচ
১৬ ১৭ মার্চ, ১৯৯৬  অস্ট্রেলিয়া গাদ্দাফি স্টেডিয়াম, লাহোর ১০৭* রান, ৩/৪২, ২ ক্যাচ
১৭ ৩০ আগস্ট, ১৯৯৬  অস্ট্রেলিয়া রানাসিংহে প্রেমাদাসা স্টেডিয়াম, কলম্বো ৮৩* রান, ০/২৫
১৮ ৩ সেপ্টেম্বর, ১৯৯৬  জিম্বাবুয়ে সিংহলীজ স্পোর্টস ক্লাব গ্রাউন্ড, কলম্বো ১২৭* রান
১৯ ৭ সেপ্টেম্বর, ১৯৯৬  অস্ট্রেলিয়া রানাসিংহে প্রেমাদাসা স্টেডিয়াম, কলম্বো ৭৫* রান, ০/১৮
২০ ৩ এপ্রিল, ১৯৯৭  জিম্বাবুয়ে শারজাহ সি.এ. স্টেডিয়াম ৬০ রান, ০/৩৪
২১ ৪ এপ্রিল, ১৯৯৭  পাকিস্তান শারজাহ সি.এ. স্টেডিয়াম ৯৭ রান, ০/২৯
২২ ৭ এপ্রিল, ১৯৯৭  পাকিস্তান শারজাহ সি.এ. স্টেডিয়াম ১৩৪ রান, ০/৩০
২৩ ১১ এপ্রিল, ১৯৯৭  পাকিস্তান শারজাহ সি.এ. স্টেডিয়াম ৮৭ রান, ০/৪২, ১ ক্যাচ
২৪ ২৭ মে, ১৯৯৭  পাকিস্তান ইডেন গার্ডেন্স, কলকাতা ৫৭ রান, ১/২৬, ১ ক্যাচ
২৫ ২৪ আগস্ট, ১৯৯৭  ভারত সিংহলীজ স্পোর্টস ক্লাব গ্রাউন্ড, কলম্বো ১০৪ রান
২৬ ২৮ ডিসেম্বর, ১৯৯৭  ভারত নেহরু স্টেডিয়াম, মারগাও ৮২* রান, ০/১৪
২৭ ১ জুলাই, ১৯৮৮  ভারত সিংহলীজ স্পোর্টস ক্লাব গ্রাউন্ড, কলম্বো ৬২ রান, ১/২৭, ১ ক্যাচ
২৮ ২৯ মে, ২০০০  বাংলাদেশ বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়াম, ঢাকা ৯৬* রান, ১/১৮, ১ ক্যাচ
২৯ ১৫ আগস্ট, ২০০২  দক্ষিণ আফ্রিকা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়াম, তাঞ্জিয়ার ৭৩* রান, ০/৯
৩০ ১৯ আগস্ট, ২০০২  দক্ষিণ আফ্রিকা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়াম, তাঞ্জিয়ার ৭৭* রান, ০/৫২
৩১ ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০০২  অস্ট্রেলিয়া রানাসিংহে প্রেমাদাসা স্টেডিয়াম, কলম্বো ২* রান, ১/১৬

তথ্যসূত্র

  1. "Aravinda de Silva" (ইংরেজি ভাষায়)। Cricinfo। ২০০৭-১২-০১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-১০-২৭ 
  2. "Probe into selection policy and jeers at home as Sri Lanka lose Cricket World Cup final" (ইংরেজি ভাষায়)। Island Cricket। ১২ অক্টোবর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ আগস্ট ২০১৩ 
  3. "TEST: England v Sri Lanka at Lord's, 23–28 Aug 1984" (ইংরেজি ভাষায়)। Cricinfo। ২০০৭-০৮-২৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৮-০৩ 
  4. Murray Hedgcock। "Hi Ho de Silva" (ইংরেজি ভাষায়)। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৮-০৪ 
  5. "Britannic Assurance County Championship 1995 Table" (ইংরেজি ভাষায়)। CricketArchive। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৮-০৪ 
  6. Sri Lanka v Australia 1996 Cricket World Cup Final
  7. Cricinfo Report 1996 Cricket World Cup final
  8. "FINAL: Australia v Sri Lanka at Lahore, 17 Mar 1996" (ইংরেজি ভাষায়)। Cricinfo। ২০০৭-০৮-১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৮-০৫ 
  9. "Aravinda de Silva" (ইংরেজি ভাষায়)। CricketArchive। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৮-০৫ 
  10. "Wisden's Top ODI performances" (ইংরেজি ভাষায়)। Rediff.com। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৮-০৫ 
  11. "Statsguru – PA de Silva – Tests – Match/series awards list" (ইংরেজি ভাষায়)। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৩ আগস্ট ২০০৭ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  12. "Statsguru – PA de Silva – ODIs – Match/series awards list" (ইংরেজি ভাষায়)। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৩ আগস্ট ২০০৭ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]

আরও দেখুন

বহিঃসংযোগ

Strategi Solo vs Squad di Free Fire: Cara Menang Mudah!