১৯৪৭ সালের বঙ্গভঙ্গের ফলে পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণের জেলাগুলির সাথে উত্তরবঙ্গ ও আসামের যোগাযোগের সংযোগ সম্পূর্ণভাবে বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। এর আগে, সংযোগগুলি পূর্ব বাংলার অংশে ছিল, যা ১৯৪৭ সালের ১৪ আগস্ট থেকে পাকিস্তানের অংশ হয়ে ওঠে। উত্তরবঙ্গ, সিকিম, ভুটান ও আসামের প্রবেশদ্বার হিসাবে শিলিগুড়ি গুরুত্ব পেয়েছিল।[২]
১৯৬০-এর দশকের শুরুতে ভারতীয় রেল বিভিন্ন রেলপথকে মিটার গেজ থেকে ব্রড গেজে রূপান্তরিত করছিল এবং শিলিগুড়ি টিউনের দক্ষিণে নতুন ব্রড গেজ স্টেশন তৈরি করেছিল। যেহেতু স্টেশনটি জলপাইগুড়ি জেলায় অবস্থিত, তাই তার নাম নিউ জলপাইগুড়ি রাখা হয়েছিল। ১৯৬৪ সালে নিউ জলপাইগুড়ি ঐ এলাকার সবচেয়ে গুরত্বপূর্ণ রেলওয়ে স্টেশনে পরিণত হয়েছিল। দার্জিলিং হিমালয়ান রেলপথকে শিলিগুড়ি টাউন থেকে নিউ জলপাইগুড়িতে প্রসারিত করা হয়েছিল।[২]
রেল পরিষেবা
আন্তর্জাতিক
ভারতের নিউ জলপাইগুড়ি ও বাংলাদেশের ঢাকা ক্যান্টনমেন্টের মধ্যে মিতালী এক্সপ্রেস নামক আন্তর্জাতিক রেল পরিষেবা বর্তমান।[৫] এটি প্রতি সপ্তাহে ভারতের নিউ জলপাইগুড়ি ও বাংলাদেশের ঢাকা ক্যান্টনমেন্টের মধ্যে চলাচল করে।[৬]