উত্তর ভারতের সংজ্ঞা নির্দিষ্ট নয় এবং বিভিন্ন সংস্থা একে বিভিন্নভাবে সংজ্ঞায়িত করেছে। এমনকি ভারত সরকারের বিভিন্ন দপ্তরের মধ্যেও এর কোনো নির্দিষ্ট সংজ্ঞা নেই। তবে সাধারণভাবে উত্তর-পূর্ব বা দক্ষিণ ভারতের অন্তর্গত নয় এমন রাজ্য ও অঞ্চলগুলোকেই উত্তর ভারতের অন্তর্গত করা হয়।
সংস্কৃতি মন্ত্রক ২৩ মার্চ ১৯৮৫-এ পাটিয়ালায় উত্তর সাংস্কৃতিক আঞ্চলিক পরিষদের প্রতিষ্ঠা করেছিল। উত্তর আঞ্চলিক পরিষদের তুলনায় এর পার্থক্য হচ্ছে যে উত্তরাখণ্ড উত্তর সাংস্কৃতিক অঞ্চলের অন্তর্গত কিন্তু দিল্লি এর অন্তর্গত নয়।[৩]
মহারাষ্ট্রে উত্তরপ্রদেশ ও বিহারের পরিযায়ী মানুষদেরকে "উত্তর ভারতীয়" বা "ভাইয়া" বলে ডাকা হয়।[২০][২১]বিহার সরকার তার ওয়েবসাইটে নিজের রাজ্যকে পূর্ব ভারতে অন্তর্ভুক্ত করলেও[২২] উত্তরপ্রদেশ ও বিহার উভয়কে উত্তর ভারতের অংশ হিসাবেই মনে করা হয়।[২১][২৩][২৪]
ইতিহাস
৫৫,০০০ বছর আগে প্রথম আধুনিক মানুষ বা "হোমো সেপিয়েন্স" আফ্রিকা থেকে বিবর্তিত হয়ে ভারতীয় উপমহাদেশে পৌঁছেছিল।[২৬][২৭][২৮]দক্ষিণ এশিয়া থেকে প্রাপ্ত প্রাচীনতম আধুনিক মানুষের অবশেষ প্রায় ৩০,০০০ বছর পুরনো।[২৬] খ্রিস্টপূর্ব ৬৫০০-এর পর পাকিস্তানেরমেহেরগড় এবং বালুচিস্তানের বিভিন্ন জায়গায় খাদ্যশস্য ও প্রাণীর গৃহপালন, স্থায়ী কাঠামোর নির্মাণ এবং ফসল মজুত রাখার ব্যবস্থা লক্ষ করা যায়।[২৯] এটিই ক্রমে সিন্ধু সভ্যতায় বিবর্তিত হয়েছিল,[৩০][২৯] যা দক্ষিণ এশিয়ার প্রথম পৌর সংস্কৃতি।[৩১] খ্রিস্টপূর্ব ২৫০০–১৯০০ পর্যন্ত উপমহাদেশের উত্তর-পশ্চিম অংশে সিন্ধু সভ্যতা বিকশিত হয়েছিল[৩২] এবং মহেঞ্জোদারো, হরপ্পা, ধোলাবীরা ও কালিবাঙ্গান শহরকে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠা এই সভ্যতা শিল্পকর্ম উৎপাদন ও ব্যবসাবাণিজ্যের সঙ্গে দৃঢ়ভাবে জড়িত ছিল।[৩১]
খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতাব্দী নাগাদ গাঙ্গেয় সমভূমি ও উত্তর-পশ্চিম অঞ্চলের ছোট ছোট জনপদগুলো ১৬টি মহাজনপদে একত্রিত হয়েছিল।[৩৭][৩৮] ক্রমবর্ধমান নগরায়নের ফলে অবৈদিক ধর্ম আন্দোলনের সূচনা হয়েছিল, যার ফলে দুটি স্বতন্ত্র ধর্মের প্রতিষ্ঠা হয়েছিল। মহাবীরের জীবনকালে জৈনধর্ম প্রাধান্যলাভ করেছিল।[৩৯]গৌতম বুদ্ধের উপদেশের ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠিত বৌদ্ধধর্ম মধ্যবিত্ত ব্যতীত সমস্ত সামাজিক শ্রেণিকে আকর্ষিত করেছিল এবং বুদ্ধের জীবনকাহিনী ভারতে লিখিত ইতিহাসের কেন্দ্রে ছিল।[৪০][৪১][৪২] ক্রমবর্ধমান পৌর বিত্তের সময় উভয় ধর্মই ত্যাগকে আদর্শ বলে মনে করেছিল[৪৩] এবং উভয়ই দীর্ঘব্যাপী সন্ন্যাসী প্রথার প্রতিষ্ঠা করেছিল। খ্রিস্টপূর্ব তৃতীয় শতাব্দীতে মগধ রাজ্য অন্যান্য রাজ্য জয় করেছিল এবং মৌর্য রাজবংশের অধীনে এটি মৌর্য সাম্রাজ্যে বিবর্তিত হয়েছিল।[৪৪] মৌর্য সাম্রাজ্য যেমন তার সাম্রাজ্য নির্মাণের জন্য যেমন পরিচিত তেমনি মৌর্য সম্রাট অশোকের যুদ্ধবাদ ত্যাগ ও বৌদ্ধধর্ম প্রচারের জন্যও পরিচিত।[৪৫][৪৬]
চতুর্থ ও পঞ্চম শতাব্দীতে মগধের গুপ্ত রাজবংশ বৃহত্তর গাঙ্গেয় সমভূমিতে এক জটিল প্রশাসনিক ও করারোপণ ব্যবস্থা চালু করেছিল। এই ব্যবস্থা পরবর্তী রাজ্যের কাছে আদর্শ হয়ে উঠেছিল।[৪৭][৪৮] গুপ্ত শাসকদের অধীনে প্রথামূলক হিন্দুধর্মের পরিবর্তে ভক্তিমূলক হিন্দুধর্ম প্রকাশিত হয়েছিল,[৪৯] যা তৎকালীন বিভিন্ন ভাস্কর্য ও স্থাপত্য থেকে প্রতিফলিত হয়।[৪৮] এছাড়া ধ্রুপদী সংস্কৃত সাহিত্য বিকশিত হয়েছিল এবং বিজ্ঞান ও গণিতে উন্নতিসাধন হয়েছিল।[৪৮]
মধ্যযুগ
৬০০ থেকে ১২০০ খ্রিস্টাব্দ সময়কালে বিভিন্ন আঞ্চলিক রাজ্য ও সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যের নিদর্শন পাওয়া যায়।[৫০]কনৌজেরহর্ষবর্ধন ৬০৬ থেকে ৬৪৭ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত সিন্ধু-গাঙ্গেয় সমভূমির বেশিরভাগ অংশের রাজত্ব করেছিলেন। দক্ষিণ ভারতের দিকে তিনি রাজ্য প্রসারণের চেষ্টা করলেও দক্ষিণের চালুক্য রাজাদের দ্বারা পরাজিত হয়েছিলেন।[৫১] তাঁর উত্তরসূরী পূর্বদিকে রাজ্য প্রসারণের চেষ্টা করেছিলেন, কিন্তু বাংলারপাল রাজাদের দ্বারা পরাজিত হয়েছিলেন।[৫১] সেই সময় উত্তরের কোনো শাসক সাম্রাজ্য গঠন করতে পারেননি এবং তাঁরা তাঁদের মূল অঞ্চলের বাইরের অঞ্চলে নিরবিচ্ছিন্নভাবে শাসন চালাতে পারেননি।[৫০]
দশম শতাব্দীর পর মধ্য এশীয় মুসলিম যাযাবর জনগোষ্ঠী অশ্বারোহী বাহিনী এবং জাতি ও ধর্ম দ্বারা ঐক্যবদ্ধ বিশাল সেনাবাহিনী নিয়ে উপমহাদেশের উত্তর-পশ্চিম সমভূমিতে আক্রমণ করেছিল। সেনাপতি কুতুবউদ্দিন আইবেক নিজেকে স্বাধীন বলে ঘোষণা করে ১২০৬ সালে দিল্লী সালতানাত স্থাপন করেছিলেন।[৫২] উত্তর ভারতের বেশিরভাগ অংশ এই সালতানাতের অধীনে ছিল এবং দক্ষিণ ভারতের দিকে অনেক অভিযান চালিয়েছিল।[৫৩][৫৪] ত্রয়োদশ শতাব্দীতে দিল্লী সালতানাত ভারতকে মঙ্গোল আক্রমণের হাত থেকে রক্ষা করেছিল, যা পশ্চিম ও মধ্য এশিয়ায় ধ্বংসলীলা চালিয়েছিল। এর ফলে শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে ঐ অঞ্চল থেকে পলাতক সৈন্য, পণ্ডিত, মরমী, বণিক ও শিল্পীরা উপমহাদেশে বসবাস করতে লাগল, যার ফলে উত্তর ভারতে এক মিশ্র ইন্দো-ইসলামি সংস্কৃতির জন্ম হয়েছিল।[৫৫][৫৬]
ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির এক দুই মোহর সোনার মুদ্রা।
ষোড়শ শতাব্দীর প্রথম দিকে মূলত মুসলিম শাসকদের অধীনস্থ উত্তর ভারত[৫৭] পুনরায় এক নতুন প্রজন্মের মধ্য এশীয় যোদ্ধাদের হাতে পড়েছিল।[৫৮] তুর্কি-মঙ্গোল শাসক জহিরউদ্দিন মোহম্মদ বাবর দিল্লী সালতানাতকে পরাজিত করে নিজেকে হিন্দুস্তানের বাদশাহ বলে ঘোষণা করেছিলেন। মঙ্গোল পূর্বপুরুষের জন্য তাঁর বংশধররা মুঘল নামে পরিচিত। ক্ষমতায় আসার পর তাঁরা স্থানীয় সমাজকে ধ্বংস করে দেননি, বরং তাঁরা নতুন প্রশাসনিক প্রথা[৫৯][৬০] এবং বৈচিত্র্যপূর্ণ শাসকবর্গের মাধ্যমে স্থানীয় সমাজকে প্রশমিত করেছিলেন,[৬১] যার ফলে মুঘল শাসন আরও সুশৃঙ্খল, কেন্দ্রীভূত ও নিরবিচ্ছিন্ন হয়েছিল।[৬২] মুঘলরা তাঁদের জাতিগত বন্ধন ও ইসলামি পরিচয়কে এড়িয়ে, বিশেষ করে আকবরের আমলে মুঘলরা সম্রাটের প্রতি আনুগত্যের মাধ্যমে দূরবর্তী রাজ্যগুলিকে ঐক্যবদ্ধ করেছিল, যা ফার্সিকৃত সংস্কৃতির মাধ্যমে প্রকাশ করা হতো এবং মুঘল সম্রাটদের প্রায়-ঐশ্বরিক মর্যাদা ছিল।[৬১] মুঘল সাম্রাজ্যের অর্থনৈতিক নীতি, মূলত কৃষি থেকে রাজস্ব আদায়[৬৩] এবং করকে সুনিয়ন্ত্রিত রৌপ্য মুদ্রার মাধ্যমে দেওয়া বাধ্যতামূলক করার[৬৪] ফলে কৃষক ও শিল্পীরা বৃহত্তর বাজারে প্রবেশ করেছিল।[৬২] সপ্তদশ শতাব্দীতে মুঘল সাম্রাজ্যের অভ্যন্তরীণ শান্তির ফলে ভারতের অর্থনৈতিক প্রসারণ ঘটেছিল,[৬২] যার ফলস্বরূপ চিত্রশিল্প, সাহিত্য, বস্ত্র ও স্থাপত্যের প্রতি পৃষ্ঠপোষকতা।[৬৫] উত্তর ও পশ্চিম ভারতের সদ্য সংঘবদ্ধ সামাজিক শ্রেণিরা, যেমন মারাঠা, রাজপুত ও শিখ, মুঘল আমলে সামরিক ও শাসনের উচ্চাকাঙ্ক্ষা অর্জন করেছিল এবং সহযোগিতা বা বিরোধিতার মাধ্যমে তাঁরা স্বীকৃতি ও সামরিক অভিজ্ঞতা, দুটিই লাভ করেছিল।[৬৬]
ঝাড়খণ্ড রাজ্যও হিন্দু-অধ্যুষিত কিন্তু সেখানে সংখ্যালঘু আদিবাসী জনসংখ্যা যথেষ্ট। জম্মু ও কাশ্মীর কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল মুসলিম-অধ্যুষিত এবং সেখানে হিন্দুরা সংখ্যালঘু। লাদাখ কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলও মুসলিম-অধ্যুষিত এবং সেখানে বৌদ্ধ ও হিন্দুরা সংখ্যালঘু। পাঞ্জাব রাজ্যের জনসংখ্যার ৬০% শিখ এবং এটি শিখধর্মের জন্মস্থান।
উত্তর ভারতের অর্থনীতি বৈচিত্র্যপূর্ণ, উত্তরের সমভূমিতে অর্থনীতি কৃষিভিত্তিক এবং গুজরাত, জাতীয় রাজধানী অঞ্চল (এনসিআর) ও মহারাষ্ট্রের অর্থনীতি শিল্পমূলক। পাঞ্জাব, হরিয়ানা ও পশ্চিম উত্তরপ্রদেশেসবুজ বিপ্লবের জন্য উত্তর-পশ্চিম ভারতের সমভূমি সমৃদ্ধলাভ করেছে এবং সেখানে অর্থনৈতিক ও সামাজিক–উভয় উন্নয়ন সম্পন্ন হয়েছে।[৬৮][৬৯][৭০] তবে পূর্ব উত্তরপ্রদেশ পশ্চিমের তুলনায় পিছিয়ে পড়েছে[৭১][৭২] এবং এই বৈষম্যের জন্য পশ্চিম উত্তরপ্রদেশে পৃথক রাজ্যের দাবিতে আন্দোলন হয়েছে, যেমন হরিৎ প্রদেশ আন্দোলন।[৭৩][৭৪]
উত্তর ভারতের প্রধান শিল্পাঞ্চলের মধ্যে গুরুগ্রাম-দিল্লি-মিরাট বলয় (এনসিআর), মুম্বই-পুণে বলয় (মহারাষ্ট্র), হুগলি শিল্পাঞ্চল (পশ্চিমবঙ্গ), আহমেদাবাদ-বড়োদরা বলয় (গুজরাত) ও ছোটনাগপুর মালভূমি (ঝাড়খণ্ড) উল্লেখযোগ্য। ২০২১ সালে উত্তর ভারতের গোয়া রাজ্যের মাথাপিছু জিডিপি সমগ্র দেশের মধ্যে সর্বোচ্চ। এর পরেই আসে হরিয়ানা ও গুজরাত। এছাড়া উত্তর ভারতের মহারাষ্ট্র রাজ্যের জিডিপি সমগ্র দেশের মধ্যে সর্বোচ্চ।[৭৫]চণ্ডীগড়ের মাথাপিছু রাজ্য অভ্যন্তরীণ উৎপাদন (এসডিপি) কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মধ্যে সর্বোচ্চ।[৭৬] জাতীয় রাজধানী অঞ্চল দ্রুত শিল্পবৃদ্ধি সহ এক অর্থনৈতিক শক্তিঘর হিসাবে প্রকাশিত হয়েছে।
তবে ২০০৯–১০ সালের এক প্রতিবেদন অনুযায়ী, উত্তর ভারতে স্থানীয় কর্মসংস্থানের অভাবে এক বড় সংখ্যক অদক্ষ ও দক্ষ কর্মীবৃন্দ দক্ষিণ ভারত ও অন্যান্য রাষ্ট্রে গমন করেছিল।[৭৭] বিগত তিন দশকে দক্ষিণ ভারতে প্রযুক্তি বিপ্লবের ফলে উত্তরের অনেক ব্যক্তি দক্ষিণের শহরে কর্মসংস্থান ও সমৃদ্ধ জীবনযাপন খুঁজে পেয়েছিল। বহুমাত্রিক দারিদ্র্য সূচকের এক বিশ্লেষণ অনুযায়ী, উত্তরের রাজস্থান ও উত্তরপ্রদেশ সহ আটটি রাজ্যের দারিদ্র্য আফ্রিকার ২৬টি দরিদ্রতম রাষ্ট্রের চেয়ে বেশি।[৭৮]
↑"Marketing Division activities"। FACT। FACT is also expanding its market to North Indian states like Maharashtra, West Bengal, Odisha and Gujarat
↑"Gowri Habba Celebrations, Rituals and Practices"। servdharm। The festival is also celebrated in some North Indian states like Maharashtra, Bihar, Uttar Pradesh, Rajasthan, Jharkhand, Madhya Pradesh and Chattisgarh as Hartalika Teej
↑"How South Indian cinema lured viewers across India"। Broadcast &Cablesat। Mansi Shrivastava, senior vice-president and head- content acquisitions and partnerships at MX Player, said the southern film category, including dubbed versions, was huge for the platform, drawing 75% of its overall viewing minutes from north Indian states like Maharashtra, Uttar Pradesh, Delhi NCR, Bihar, Gujarat, Madhya Pradesh and Rajasthan.
↑"Teaching of English"(পিডিএফ)। Bharathidasan University। In non-Hindi north Indian states like Gujarat, Maharashtra, West Bengal, Odiya, their regional language is the first language, Hindi is the second language and English is the third language.
↑ কখDhulipala, Venkat (২০০০)। The Politics of Secularism: Medieval Indian Historiography and the Sufis (English ভাষায়)। University of Wisconsin–Madison। পৃষ্ঠা 27। The composite culture of northern India , known as the Ganga Jamuni tehzeeb was a product of the interaction between Hindu society and Islam.উদ্ধৃতি শৈলী রক্ষণাবেক্ষণ: অচেনা ভাষা (link)
↑Dutta, Prabhash K.। "Who is a Bhaiya?" (ইংরেজি ভাষায়)। ইন্ডিয়া টুডে। These 'bhaiyas' were identified with the migrants from Uttar Pradesh and Bihar who were working in Maharashtra.
↑Hassankhan, Maurits S.; Roopnarine, Lomarsh; Mahase, Radica (১০ নভেম্বর ২০১৬)। Social and Cultural Dimensions of Indian Indentured Labour and its Diaspora: Past and Present (ইংরেজি ভাষায়)। Routledge। আইএসবিএন978-1-351-98589-5। The north Indian states of Uttar Pradesh and Bihar have the highest percentages of rural populations, with 18.6 and 11.1 percent of people living in villages, respecively, as per the 2011 census. These states are also the largest migrant-sending states. Substantial flows of labour migrants relocate from Uttar Pradesh to Maharashtra, Delhi, West Bengal, Haryana, Gujarat, and other states across northern and central India.
↑Lowe, John J. (২০১৭)। Transitive Nouns and Adjectives: Evidence from Early Indo-Aryan। Oxford University Press। পৃষ্ঠা 58। আইএসবিএন978-0-19-879357-1। The term 'Epic Sanskrit' refers to the language of the two great Sanskrit epics, the Mahābhārata and the Rāmāyaṇa. ... It is likely, therefore, that the epic-like elements found in Vedic sources and the two epics that we have are not directly related, but that both drew on the same source, an oral tradition of storytelling that existed before, throughout, and after the Vedic period.
↑ কখPetraglia ও Allchin 2007, পৃ. 10, "Y-Chromosome and Mt-DNA data support the colonization of South Asia by modern humans originating in Africa. ... Coalescence dates for most non-European populations average to between 73–55 ka."
↑Dyson 2018, পৃ. 1, "Modern human beings—Homo sapiens—originated in Africa. Then, intermittently, sometime between 60,000 and 80,000 years ago, tiny groups of them began to enter the north-west of the Indian subcontinent. It seems likely that initially they came by way of the coast. ... it is virtually certain that there were Homo sapiens in the subcontinent 55,000 years ago, even though the earliest fossils that have been found of them date to only about 30,000 years before the present."
↑Fisher 2018, পৃ. 23, "Scholars estimate that the first successful expansion of the Homo sapiens range beyond Africa and across the Arabian Peninsula occurred from as early as 80,000 years ago to as late as 40,000 years ago, although there may have been prior unsuccessful emigrations. Some of their descendants extended the human range ever further in each generation, spreading into each habitable land they encountered. One human channel was along the warm and productive coastal lands of the Persian Gulf and northern Indian Ocean. Eventually, various bands entered India between 75,000 years ago and 35,000 years ago."
↑Mohamad Riad El-Ghonemy, "The Dynamics of Rural Poverty", Food and Agriculture Organization of the United Nations, 1986. ... Haryana and West Uttar Pradesh recorded spectacular production increases ...
↑V. G. Rastyannikov, "Agrarian Evolution in a Multiform Structure Society: Experience of Independent India", Routledge & Kegan Paul, 1981, আইএসবিএন০-৭১০০-০৭৫৫-৮.
↑B. M. Bhatia, "Food Security in South Asia", Oxford & IHB Pub. Co., 1985.
↑Robert E. B. Lucas, Gustav Fritz Papanek, "The Indian Economy: Recent Development and Future Prospects", Westview Press, 1988, আইএসবিএন০-৮১৩৩-৭৫০৫-৩.
↑Gilbert Etienne, "Rural Development in Asia: Meetings With Peasants", Sage Publications, 1985, আইএসবিএন০-৮০৩৯-৯৪৯৫-৮.
↑Gyanesh Kudaisya, "Region, Nation, Heartland: Uttar Pradesh in India's Body Politic", Sage Publications, 2006, আইএসবিএন০-৭৬১৯-৩৫১৯-৩.
↑Ranade, Sudhanshu (১৯ আগস্ট ২০০৪)। "Maharashtra, richest State"। Business Line। ১৫ এপ্রিল ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ নভেম্বর ২০০৭।