এ তালিকাটি ইংল্যান্ড জাতীয় ক্রিকেট দলের অধিনায়কদের তালিকাবিশেষ। পুরুষ, কিশোর ও মহিলা ক্রিকেটাররা আনুষ্ঠানিকভাবে আন্তর্জাতিক পর্যায়েইংল্যান্ডেরঅধিনায়কত্ব করেছেন। ১৮৭৭ সালে ইংল্যান্ড সর্বপ্রথম টেস্ট খেলায় অংশগ্রহণ করে। যে-কোন দলের তুলনায় টেস্ট খেলায় অংশগ্রহণ ও সর্বাধিকসংখ্যক অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করেছে দলটি। ১৯শ শতাব্দীতে বিদেশ সফরে জেমস লিলিহোয়াইট, আলফ্রেড শ ও আর্থার শ্রিউসবারি প্রধান পেশাদার উদ্যোক্তা। তাস্বত্ত্বেও বিদেশে কিছু শৌখিন সফর লর্ড হ্যারিস ও লর্ড হকের নেতৃত্বে হয়েছে। নিজ মাঠের কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী স্বাগতিক দলের অধিনায়কের দায়িত্বভার দেয়া হয়েছে। তাঁরা প্রায়শঃই তাঁদের নিজ এলাকায় জনপ্রিয় ছিলেন।
১৯০২-০৩ মৌসুম থেকে প্রায় ষাট বছর মেরিলেবোন ক্রিকেট ক্লাব সকল ধরনের বিদেশ সফরের দায়িত্ব পালন করে। এ সময় ইংল্যান্ডের চেয়ে “এমসিসি” নামেই খেলাগুলো অনুষ্ঠিত হতো। পেশাদারী, অধিনায়কের চেয়ে শৌখিনতার প্রচলন ঘটায় তারা। শ্রিউসবারির পর প্রায় ষাট বছর পর আরেক পেশাদার অধিনায়ক লেন হাটনের অন্তর্ভূক্তি ঘটে। ১৯৬২ সালে শৌখিন/পেশাদারের পার্থক্য বিলুপ্ত করা হয় এবং ব্রায়ান ক্লোজ ও তারপর রে ইলিংওয়ার্থের ন্যায় নতুন ধাঁচের অধিনায়কের উত্থান ঘটে।
টেস্ট অধিনায়ক
এ তালিকাটি ইংল্যান্ড দলের পক্ষে কমপক্ষে একটি টেস্টে অধিনায়কের দায়িত্ব পালনকারী ক্রিকেটারদের ঘিরে তৈরি করা হয়েছে। আগস্ট, ২০২০ সালে পাকিস্তানের বিপক্ষে তৃতীয় টেস্ট শেষে এর হালনাগাদ হয়েছে। ড্যাগারচিহ্নিত (†) খেলোয়াড়কে কমপক্ষে একটি টেস্টে অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করাকে বুঝানো হয়েছে যাতে তিনি নিয়মিত অধিনায়কের সহকারী ছিলেন ও সিরিজে কর্তৃপক্ষের অনুমোদনক্রমে মনোনীত হয়েছেন। উইজডেন ক্রিকেটার্স অ্যালমেনাক এই ড্যাগারচিহ্নিত শ্রেণীকরণটি গ্রহণ করেছে।
↑Monty Bowden, aged 23 years 144 days, became England's youngest captain on 25 March 1889.
↑প্লাম ওয়ার্নার সফরকারী দলের অধিনায়কত্ব করলেও অসুস্থতার কারণে কোন টেস্টেই অংশগ্রহণ করতে পারেননি।
↑ কখফ্রাঙ্ক মানের সন্তান ছিলেন জর্জ মান। এরফলে তাঁরা প্রথম পিতা-পুত্র হিসেবে উভয়েই ইংল্যান্ড দলকে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন।
↑ কখআর্থার জিলিগান ও হ্যারল্ড জিলিগান পরস্পর সহোদর ভাই ছিলেন। প্রথম ভ্রাতৃদ্বয় হিসেবে উভয়েই ইংল্যান্ড দলকে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন।
↑ কখEngland had two overlapping Test series in the winter of 1929/30. Their first Test against নিউজিল্যান্ড started on 10 January 1930. Their first Test against the ওয়েস্ট ইন্ডিজ started on 11 January 1930, making the first time England had simultaneously played two Test matches at once.
↑The 1970 দক্ষিণ আফ্রিকা tour to England was called off and a Rest of the World XI was arranged to play a 5 match series to replace it. The games were originally was regarded as Test matches, but were later stripped of Test status. The Rest of the World XI won the series 4–1, with Illingworth captaining England in each match.
↑The third Test at the Melbourne Cricket Ground, Australia in 1970/1 was abandoned without a ball being bowled and is excluded from these statistics. This is in line with the approach adopted by Wisden and most statisticians, although the match has been recognised as an official Test match by the Australian Board of Control.