হিন্দুব্রাহ্মণপরিবারে রবিচন্দ্রন অশ্বিন জন্মগ্রহণ করেন।[৩] চেন্নাইয়ের পশ্চিম মাম্বলমে বসবাস করেন।[৩]পদ্মা শেষাদ্রী বালা ভবন ও সেন্ট বেদে'জ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অধ্যয়ণ করেন। এসএসএন কলেজ অব ইঞ্জিনিয়ারিং থেকে তথ্য প্রযুক্তিতে বি.টেক স্নাতক ডিগ্রী লাভ করেন। দাদা নামে ডাক নামে পরিচিত ছিলেন।
১৩ নভেম্বর, ২০১১ তারিখে অশ্বিন তার শৈশবের বান্ধবী পৃথ্বী নারায়াণনকে বিয়ে করেন।[৪] অশ্বিনের বাবা রবিচন্দ্রন তামিলনাড়ু দলের পক্ষ হয়ে প্রতিযোগিতামূলক ক্রিকেটে ফাস্ট বোলারের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছিলেন।[৫]
খেলোয়াড়ী জীবন
৬ জুন, ২০১০ তারিখে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে অশ্বিনের। তিনি ৩৮ রান করলেও তার দল হেরে যায়।[৬]
১০-১৪ জুন, ২০১৫ তারিখে অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ সফরে নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লার খান সাহেব ওসমান আলী স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত বৃষ্টিবিঘ্নিত একমাত্র টেস্টের প্রথম ইনিংসে বাংলাদেশ দলের বিপক্ষে তিনি ৫/৮৭ লাভ করেন। নিজ দেশের বাইরে এটি তার সেরা বোলিং পরিসংখ্যান। নিজ দেশের বাইরে তিনি কখনো পাঁচ-উইকেট পাননি। দেশের মাটিতে নয়বার পাঁচ-উইকেট পেয়েছেন।[৯]
ক্রিকেট বিশ্বকাপ
২০১৫ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের লক্ষ্যে ৪ জানুয়ারি, ২০১৫ তারিখে বিসিসিআই কর্তৃপক্ষ ভারত দলের ১৫-সদস্যের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করে।[১০] দলে তিনিও অন্যতম সদস্যরূপে মনোনীত হন। ১০ মার্চ, ২০১৫ তারিখে হ্যামিল্টনের সেডন পার্কে অনুষ্ঠিত গ্রুপ পর্বের পঞ্চম খেলায় আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৩৮ রানের বিনিময়ে গুরুত্বপূর্ণ ২ উইকেট দখল করেন। পরবর্তীতে শিখর ধাওয়ানের মনোজ্ঞ শতরানে দল ৮ উইকেটের সহজ পায় ও খেলার ফলাফলে ভারত বি গ্রুপে শীর্ষস্থান দখল করে।[১১] পাশাপাশি বিশ্বকাপে ধারাবাহিকভাবে ৯ম জয় পায়।[১২]