মঠখোলা গ্রামের নাম মূলত এই মঠের জন্যই হয়েছে। মঠখোলা বলতে মঠের স্থানকে বুঝানো হতো। কিন্তু এটিই পরবর্তীতে গ্রামের নামে রূপান্তরিত হয়।
ইতিহাস
মঠখোলার মঠটি ১৭৬১ থেকে ১৭৭২ সালের মধ্যে তৈরি করা হয়। তখনকার সময়ের দুই জমিদার পরিবার মিলে এই মঠটি তৈরি করেন। তারা হলেন রায় পরিবার জমিদার বংশ এবং মজুমদার পরিবার জমিদার বংশ। তখনকার সময়ে এই মঠটি শিব মন্দির হিসেবে ব্যবহার করা হত এবং সেখানে পূজা করা হত। প্রত্যেক বাংলা বছরের ফাল্গুন মাসে এই মঠটির পাশে মেলা বসত যা এখনো বিদ্যমান। একশতাব্দি পরে মঠটির কিছু অংশ ক্ষতিগ্রস্ত হলে মজুমদার জমিদার বংশের জমিদার কৃষ্ট মজুমদার পূণরায় মঠটিকে সংস্কার করেন।[১]