নিল ১৯৮৭ সালের ১১ই অক্টোবর পশ্চিম অস্ট্রেলিয়ার পার্থে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি তিন সন্তানের মধ্যে বড় এবং তার দুটি ছোট বোন রয়েছে।[১] তিনি এ্যাকুয়ান্স কলেজ থেকে লেখাপড়া করেন।[২] নিল পার্থের পশ্চিম শহরতলিতে বেড়ে ওঠার সময় তিনি পশ্চিম অস্ট্রেলিয়া রাষ্ট্রীয় অনূর্ধ্ব ১৭ এবং অনূর্ধ্ব ১৯ উভয় পর্যায়ে প্রতিনিধি দলে খেলেছেন।[৩] ২০০৩-০৪ সালের রাষ্ট্রীয় চ্যাম্পিয়নশীপে অনুর্ন্ধ ১৭ খেলায় নিল ৫ ম্যাচে মাত্র ৪ উইকেট নেন এবং উক্ত টুর্ণামেন্টে পাচ ইনিসং মিলে মাত্র ১৯ রান করতে সক্ষম হন।[৪][৫] দুই মৌসুম পরে, ২০০৫–০৬ সালে জাতীয় অনূর্ধ্ব উনিশ চ্যাম্পিয়ানশিপে (পার্থে) তিনি ৬টি ম্যাচে ২৪.৫০ এভারেজে ৮ উইকেট লাভ করেন।[৬]
ঘরোয়া জীবনী
পশ্চিম অস্ট্রেলিয়া
২০১২-১৩ মৌসুমের শেষ দিকে, নীলকে মৌসুমের ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়ার প্লেয়ার হিসাবে "লরি সয়াল পদক" প্রদান করা হয়।[৭]
পার্থ স্করচার্স
নিল পার্থ স্করচার্স ২০১১-১২ বিগ ব্যাশ লিগে এর ১৫ সদস্যর দলে রাখা হয়।[৮] স্কোয়াডটি ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়ার যে অনুরূপ ছিল, যেমন- রায়ান দিউফিল্ড, বেন ওডমন্ডসন, জো মনি সহ অন্যান্য ফাস্ট বোলার দিয়ে এবং অল-রাউন্ডার এর মধ্যে ছিলেন পল কলিংউড এবং মিচেল মার্শ।[৯] কাঁধের আঘাতের কারণে দলের প্রথম দুই ম্যাচ তিনি খেলতে পারেননি।[১০] নিলের অভিষেক হয় ২০১১ সালের ডিসেম্বরের শেষে তৃতীয় ম্যাচে শন মার্শ এর স্থলে ব্রিসবন হিটের বিরুদ্ধে।[১১]
মুম্বই ইন্ডিয়ানস
২০১৩ সালের ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগ এর নিলামে মুম্বই ইন্ডিয়ানস নিলকে আমেরিকান ডলার ৪৫০,০০০ দামে কিনে নেয়।[১২][১৩] নীল প্রথম ম্যাচ খেলেন ২০১৩ সালের মে মাসে কিংস এলেভেন পাঞ্জাবের বিরুদ্ধে খেলেন।[১৪] তার অভিষেক ম্যাচে বোলিংয়ে ৪ ওভারে ২৯ রান দিয়ে ১ উইকেট লাভ করেন এবং ব্যাট হাতে ৬ বলে ৯ রান করেন। উক্ত ম্যাচে মুম্বই ইন্ডিয়ানস ৫০ রানে পরাজিত হয়।[১৫]
আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার
২০১১-১২ সালের পশ্চিম অস্ট্রেলিয়ার হয়ে অসাধারণ নৌপুণ্যর পরে ইংল্যান্ড টুরে ২টি প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেট খেলেন।[১৬] যদিও তাকে জেমস প্যাটিনসনের পেটের আঘাতের কারণে তিনি দলে সুযোগ পান।[১৭] তিনি অস্ট্রেলিয়া এ দলের হয়ে সাউথ আফ্রিকা দলের সাথে আরও একটি ম্যাচ খেলেন।[১৮]