লোকমুখে জানা যায়, এই ইউনিয়নে অনেক পুরানো একটি ঘাট ছিল, তার নামানুসারে এই ইউনিয়নের নাম হয় ধলঘাট।[৩] এই ইউনিয়নের গ্রামের তালিকায় মুকুট নাইট বা পশ্চিম মুকুট নাইট, উওর মুকুট নাইট, ও দক্ষিণ মুকুট নাইট ও আছে,যা আপনাদের তালিকায় সংযোজন করা হয়নি।
ইতিহাস
ব্রিটিশ বিরোধী আন্দলোনের বিপ্লবী মাস্টারদা সুর্যসেন, প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদারসহ বিপ্লবী আন্দোলনের বিভিন্ন স্থাপনা রয়েছে ধলঘাট ইউনিয়নে। এই ইউনিয়নে রয়েছে প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদারের আবক্ষ মূর্তি।[৩]
শিক্ষা ব্যবস্থা
২০১১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী ধলঘাট ইউনিয়নের সাক্ষরতার হার ৫৭%।[১] এ ইউনিয়নে ১টি স্কুল এন্ড কলেজ, ২টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়, ১টি দাখিল মাদ্রাসা ও ১২টি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে।[৪]
পশ্চিম গৈড়লা সুবেশানন্দ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়
বাগদণ্ডী বি এস সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়
মুকুটনাইট হাজী আনসুর আলী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়
যোগাযোগ ব্যবস্থা
ধলঘাট ইউনিয়নে যোগাযোগের প্রধান প্রধান সড়কগুলো হল পটিয়া-ধরলা সড়ক, পটিয়া-সারোয়াতলী সড়ক এবং কর্ণফুলি-ধলঘাট সড়ক।
প্রধান যোগাযোগ মাধ্যম সিএনজি চালিত অটোরিক্সা।
ধর্মীয় উপাসনালয়
ধলঘাট ইউনিয়নে ১৯টি মসজিদ ও ৫টি মন্দির রয়েছে। ২০২২ সালে মসজিদের সংখ্যা ২৩টি।
খাল ও নদী
ধলঘাট ইউনিয়নের উপর দিয়ে প্রবাহিত খালগুলো হল চাঁনপুর খাল, মুন্দরী খাল, কেরিঞ্জা খাল এবং আশিয়াখালী খাল।
হাট-বাজার
ধলঘাট ইউনিয়নের প্রধান হাট/বাজার হল কৃষ্ণখালী বাজার।[৫]
↑ কখগ"ইউনিয়ন পরিসংখ্যান সংক্রান্ত জাতীয় তথ্য"(পিডিএফ)। web.archive.org। Wayback Machine। Archived from the original on ৮ ডিসেম্বর ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ১৬ এপ্রিল ২০২০।উদ্ধৃতি শৈলী রক্ষণাবেক্ষণ: বট: আসল-ইউআরএলের অবস্থা অজানা (link)