গুপ্ত বা গুপ্তা বঙ্গ বা বাংলার একটি সাধারণ হিন্দু বাঙালি পদবী অথবা উপাধি। অন্যান্য জাতির (বিশেষত হিন্দিভাষী) কিছু সম্প্রদায়ের মধ্যে গুপ্তা পদবীর ব্যবহার হলেও কেবলমাত্র বাঙালি বৈদ্য জাতির মধ্যেই "গুপ্ত" অথবা "গুপ্তা" পদবী দেখতে পাওয়া যায়। সংস্কৃত শব্দ गोप्तृ বা গোপ্তৃ থেকে গুপ্ত শব্দের উৎপত্তি যার অর্থ হলো 'অভিভাবক' বা 'রক্ষক'। ইতিহাসবিদ রমেশ চন্দ্র মজুমদারের মতে, উত্তর ও পূর্ব ভারতের বিভিন্ন সম্প্রদায় বিভিন্ন সময়ে উপাধি গুপ্ত গ্রহণ করেছে। [১]
বৈদ্যরা আয়ুর্বেদ চর্চাকারীদের একটি বিশেষ অংশ যারা বাংলায় বহু পূর্বে একটি স্বতন্ত্র চিকিৎসক জাতি-গোষ্ঠীতে রূপান্তরিত হয়েছিলেন।
উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিত্ত্ব
- বাদল গুপ্ত, বিপ্লবী
- মধুসূদন গুপ্ত, চিকিৎসক
- রজত গুপ্ত, স্কলার
- দ্বারকানাথ গুপ্ত, চিকিৎসক
- দীনেন গুপ্ত, পরিচালক
- হরিসাধন গুপ্ত
- বিপীন গুপ্ত, অভিনেতা
- ভানু গুপ্ত, মাউথ অরগ্যান বাদক
- সোনালী গুপ্ত, অভিনেত্রী
- তনিকা গুপ্ত, অভিনেত্রী
- দীনেশ গুপ্ত, বিপ্লবী
- কাঞ্চন গুপ্ত, সাংবাদিক
- প্রচেত গুপ্ত, লেখক
- রামনিধী গুপ্ত, টপ্পা গায়ক
- সন্ধ্যা (মুখার্জী) গুপ্ত, গায়ক
- বিহারী লাল গুপ্ত, রাজনেতা
- ইন্দ্রজিৎ গুপ্ত, রাজনেতা
- সাধন গুপ্ত, এডভোকেট জেনারেল (অতিরিক্ত)
- নলিনীকান্ত গুপ্ত, বিপ্লবী
- নলিনীকান্ত গুপ্ত, ধর্মপ্রচারক
- যোগেন্দ্রনাথ গুপ্ত, লেখক, গবেষক
- ক্ষেত্র গুপ্ত, স্কলার
- মুরারী গুপ্ত, ধর্মপ্রচারক
- কাজল গুপ্ত, চিত্রাভিনেত্রী
- মহেন্দ্রনাথ গুপ্ত (শ্রীম), জীবনিকার
- মহেন্দ্র গুপ্ত, যাত্রা শিল্পী
- নর নারায়ণ গুপ্তু এডভোকেট জেনারেল
তথ্যসূত্র
আরও পড়ুন