২০০৪ এএফসি কাপ হল এশীয় আন্তর্জাতিক ক্লাব ফুটবলের দ্বিতীয় সারি এএফসি কাপ প্রতিযোগিতার সর্বপ্রথম আসর। এই আসরে একটি সর্ব-সিরিয়ান ফাইনালে আল-জইশ ক্লাব চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল এবং এএফসি কাপের প্রথম চ্যাম্পিয়ন হিসেবে অবতীর্ণ হয়েছিল।
উপমহাদেশীয় ক্লাবের মধ্যে ভারতের ইস্টবেঙ্গল ক্লাব কোয়ার্টার-ফাইনাল পর্যন্ত অগ্রসর হয়ে নজর কেড়েছিল।
দল
দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া
ইস্টবেঙ্গল
মহিন্দ্র ইউনাইটেড
মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ক্রীড়া চক্র
নিসা আসগাবাত
নেবিৎচি বলকানাবাত
পূর্ব এশিয়া
হ্যাপি ভ্যালি এএ
পশ্চিম এশিয়া
আল-জইশ
আল-ওয়াহদা
ধোফার ক্লাব
অলিম্পিক বেইরুট
আল-নেজমেহ
আল-শাব ইব
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া
ভ্যালেন্সিয়া ফুটবল ক্লাব
আইল্যান্ড ক্লাব
গেলাং ইউনাইটেড
হোম ইউনাইটেড
পেরাক এফএ
নেগেরি সেমবিলান এফএ
গ্রুপ পর্ব
প্রতি গ্রুপের চ্যাম্পিয়ন এবং শ্রেষ্ঠ তিনটি রানার্সআপ দল নকআউট পর্বে উত্তীর্ণ হয়েছিল।
গ্রুপ এ
দল
ম্যাচ
জয়
ড্র
হার
স্বগো
বিগো
গোপা
পয়েন্ট
যোগ্যতা অর্জন
NJM
NIS
IBB
MUK
আল-নেজমেহ (Q)
৬
৫
১
০
১১
২
+৯
১৬
নক-আউট পর্ব
৩–১
৩–০
২–০
নিসা আসগাবাত
৫
২
১
২
৩
৪
−১
৭
সম্ভাব্য নক-আউট পর্ব
০–১
'"`UNIQ--templatestyles-০০০০০০০০-QINU`"'বাতিল ^
১–০
আল-শাব ইব
৫
২
১
২
৭
৭
০
৭
১–১
০–১
৩–০*
মুক্তিযোদ্ধা সংসদ
৬
০
১
৫
২
১০
−৮
১
০–১
০–০
২–৩
* = মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ক্রীড়া চক্র মাঠে উপস্থিত হতে না পারায় আল-শাব ইবকে ৩–০ ফলাফলে জয়ী ঘোষণা করা হয়।
^ = ইয়েমেনে ধর্মঘট দেখা দিলে আল-শাব ইব ম্যাচ আয়োজনে ব্যর্থ হয়।
গ্রুপ বি
গ্রুপ সি
গ্রুপ ডি
↑ ক খ গোল পার্থক্য: হোম ইউনাইটেড +১৪, পেরাক +৫
গ্রুপ ই
↑ ক খ হেড-টু-হেড ফলাফল ইস্টবেঙ্গল ৩–২; ১–১ গেলাং ইউনাইটেড
নক-আউট পর্ব
গোলদাতা
এই প্রতিযোগিতায় ৬১টি ম্যাচে ১৭৮টি গোল হয়েছে, যা ম্যাচ প্রতি গড়ে ২.৯২টি গোল।
৭টি গোল
৬টি গোল
৫টি গোল
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ