হুয়াং শিয়ানফান |
---|
|
জন্ম | নভেম্বর ১৩, ১৮৯৯
হুসউয়েই, কুয়াংসি, গণচীন |
---|
মৃত্যু | জানুয়ারি ১৮, ১৯৮২
|
---|
জাতীয়তা | জুয়াং জাতি |
---|
অন্যান্য নাম | কান্ চিন ইং |
---|
শিক্ষা | বেইজিং নরমাল ইউনিভার্সিটি(১৯২৬-১৯৩৫)এবং টোকিও ইম্পেরিয়াল বিশ্ববিদ্যালয়(১৯৩৫-১৯৩৭) |
---|
পরিচিতির কারণ | তিনি চুয়াং ইতিহাসের "জনক" হিসেবে খ্যাত |
---|
দাম্পত্য সঙ্গী | লিউ লি হুয়া |
---|
সন্তান | কান্ চিন শান কান্ ওয়েন হাও কান্ ওয়েন চিয়ে |
---|
ওয়েবসাইট | [১] |
---|
হুয়াং শিয়ানফান[টীকা ১] (ম্যান্ডারিন চীনা ভাষায়: 黄现璠,ইংরেজি: Huang Xianfan,নভেম্বর ১৩ ১৮৯৯-জানুয়ারি ১৮ ১৯৮২) একজন চীনের নৃবিজ্ঞানী, ইতিহাসবিদ ও শিক্ষাবিদ। তাকে ইতিহাসের জনক, চুয়াং নৃবিজ্ঞানের জনক এবং এমনকি আধুনিক চুয়াং অধ্যয়নের জনক হিসেবেও আখ্যায়িত করা হয়ে থাকে।
জীবনী
হুয়াং শিয়ানফান জন্মগ্রহণ করেন চীনের কুয়াংসি শহরে ১৮৯৯ সালে।তিনি ১৯২৬ সালে কুয়াংসের কলেজ অফ তৃতীয়ের শিক্ষক থেকে স্নাতক শিক্ষা সম্পন্ন করেন।
এরপর তিনি বেইজিং শিক্ষক বিশ্ববিদ্যালয়ে ইতিহাস বিভাগে অধ্যয়ন করেন এবং সেখান ১৯৩২ সালে সম্মান ও ১৯৩৫ সালে মাস্টার্স সম্পন্ন করেন দুটিতেই প্রথম শ্রেণীতে প্রথম হয়ে।এরপর তিনি উচ্চশিক্ষার জন্য জাপান চলে যান। জাপানের টোকিও ইম্পেরিয়াল বিশ্ববিদ্যালয়(বর্তমানে নাম: টোকিও বিশ্ববিদ্যালয়) প্রবেশ করেন। দ্বিতীয় চীন-জাপান যুদ্ধ শুরু হবার পর তিনি চীনে ফিরে আসেন।১৯৩৭ সালে দেশে ফিরে তিনি কুয়াংসি ভাষাতত্ত্বের খয়রা শিক্ষকতা হিসেবে ন্যাশনাল কুয়াংসি বিশ্ববিদ্যালয় পুনরায় কর্মজীবন শুরু করেন।১৯৪০ সালে সিআন ফআন ন্যাশনাল কুয়াংসি বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক হন। ১৯৪১ সালে তিনি সান-ইয়াত সেন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক হন। ১৯৪৩ সালে তিনি ন্যাশনাল কুয়াংসি বিশ্ববিদ্যালয় ফিরে যান। ১৯৪৩ থেকে ১৯৫১ সাল পর্যন্ত এই বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করেছেন। ১৯৫২ সালে সিআন ফআন কুয়াংসি শিক্ষক ইন্সটিটিউটর(বর্তমানে কুয়াংসি শিক্ষক বিশ্ববিদ্যালয়) ইতিহাস অধ্যাপক হন।১৯৫২ থেকে ১৯৫৭ সাল পর্যন্ত তিনি কুয়াংসি শিক্ষক ইন্সটিটিউটর পাঠাগার প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন।
তিনি ১৯৮২ সালে জাপানের কুর্লিনতে মৃত্যুবরণ করেন।
টীকা
তথ্যসূত্র
- ↑ "www.china.com.cn"। ১ জুলাই ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ আগস্ট ২০০৯।
বহিঃসংযোগ