লঙ্কা ডি সিলভা
ලංකා ද සිල්වා
|
পূর্ণ নাম | সঞ্জীবা কুমার লঙ্কা ডি সিলভা |
---|
জন্ম | (1975-07-29) ২৯ জুলাই ১৯৭৫ (বয়স ৪৯) কুরুনেগালা, শ্রীলঙ্কা |
---|
উচ্চতা | ৫ ফুট ৪ ইঞ্চি (১.৬৩ মিটার) |
---|
ব্যাটিংয়ের ধরন | ডানহাতি |
---|
বোলিংয়ের ধরন | ডানহাতি অফ ব্রেক |
---|
ভূমিকা | উইকেট-রক্ষক, কোচ |
---|
|
জাতীয় দল | |
---|
টেস্ট অভিষেক (ক্যাপ ৭০) | ১৯ নভেম্বর ১৯৯৭ বনাম ভারত |
---|
শেষ টেস্ট | ৩ ডিসেম্বর ১৯৯৭ বনাম ভারত |
---|
ওডিআই অভিষেক (ক্যাপ ৯০) | ১৮ জুলাই ১৯৯৭ বনাম ভারত |
---|
শেষ ওডিআই | ৮ নভেম্বর ১৯৯৭ বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা |
---|
|
---|
|
|
|
---|
|
সঞ্জীবা কুমার লঙ্কা ডি সিলভা (সিংহলি: ලංකා ද සිල්වා; জন্ম: ২৯ জুলাই, ১৯৭৫) কুরুনেগালা এলাকায় জন্মগ্রহণকারী কোচ ও সাবেক শ্রীলঙ্কান আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার। শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। ১৯৯০-এর দশকে সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্যে শ্রীলঙ্কার পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করেছেন।
ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর শ্রীলঙ্কান ক্রিকেটে বার্গার রিক্রিয়েশন ক্লাব, কলম্বো ক্রিকেট ক্লাব, কুরুনেগালা ইয়ুথ ক্রিকেট ক্লাব, তামিল ইউনিয়ন ক্রিকেট ও অ্যাথলেটিক ক্লাব, ওয়েয়াম্বা দলের প্রতিনিধিত্ব করেন। দলে তিনি মূলতঃ উইকেট-রক্ষক হিসেবে খেলতেন। এছাড়াও, ডানহাতে ব্যাটিংয়ের পাশাপাশি ডানহাতে অফ ব্রেক বোলিং করতেন লঙ্কা ডি সিলভা।
প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট
কুরুনেগালার সেন্ট অ্যান্স কলেজে অধ্যয়ন করেছেন তিনি। ১৯৯১-৯২ মৌসুম থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত লঙ্কা ডি সিলভা’র প্রথম-শ্রেণীর খেলোয়াড়ী জীবন চলমান ছিল। ২২ বছর বয়সে বিরাট প্রত্যাশা নিয়ে তিনি তার সরু কাঁধকে কাজে লাগাতে রমেশ কালুবিতরাণা’র স্থলাভিষিক্ত হয়েছিলেন। গ্লাভস হাতে তিনি বেশ সফলতার স্বাক্ষর রাখলেও ব্যাট হাতে তেমন সুবিধে করতে পারেননি।
১৯৯১-৯২ মৌসুম থেকে কুরুনেগালা ইয়ুথ ক্রিকেট ক্লাবে খেলতে থাকেন। শ্রীলঙ্কান ক্রিকেটের ইতিহাসের মাত্র দশম খেলোয়াড় হিসেবে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে দশ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ করতে পেরেছিলেন।[১]
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট
সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে তিনটিমাত্র টেস্ট ও এগারোটি একদিনের আন্তর্জাতিকে অংশগ্রহণ করেছেন লঙ্কা ডি সিলভা। সবগুলো টেস্টই ভারতের বিপক্ষে খেলেছিলেন তিনি। ১৯ নভেম্বর, ১৯৯৭ তারিখে মোহালিতে স্বাগতিক ভারত দলের বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তার। ৩ ডিসেম্বর, ১৯৯৭ তারিখে মুম্বইয়ে একই দলের বিপক্ষে সর্বশেষ টেস্টে অংশ নেন তিনি।
১৯৯৭-৯৮ মৌসুমে শ্রীলঙ্কা দলের সাথে ভারত গমন করেন। তবে, তেমন কোন সফলতার স্বাক্ষর রাখতে পারেননি তিনি। ফলশ্রুতিতে, রমেশ কালুবিতরাণা’র কাছে স্থানচ্যূত হতে হয়।[২]
অবসর
ক্রিকেট খেলা থেকে অবসর গ্রহণের পর কোচিং জগতের দিকে ধাবিত হন লঙ্কা ডি সিলভা। ২০১৫ সালে শ্রীলঙ্কা জাতীয় মহিলা ক্রিকেট দলের প্রধান কোচ হিসেবে ফিজিও নেহা কার্নিকের সাথে তাকে মনোনীত করা হয়। তিনি জীবন্ত কুলাতুঙ্গা’র স্থলাভিষিক্ত হন।[৩][৪][৫]
তথ্যসূত্র
আরও দেখুন
বহিঃসংযোগ