বীরচন্দ্র গণপাঠাগার ও নগর মিলনায়তন, কুমিল্লা টাউন হল নামে পরিচিত, যা ১৮৮৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়।[১]
১৮৮৫ সালে তৎকালীন জেলা প্রশাসক এফ এইচ স্ক্রাইন ত্রিপুরা জেলার চাকলা রোশনাবাদের জমিদার নরেশ মহারাজ বীরচন্দ্র মানিক্য বাহাদুর -এর কাছে পাঠাগার তৈরী করার লক্ষ্যে জমি দান করার জন্য অনুরোধ জানান। মহারাজ কুমিল্লা শহরের প্রাণকেন্দ্র কান্দিরপাড়ে ১০ বিঘা জমির উপর নিজস্ব অর্থায়নে একটি ভবন করে দেন। ৬ মে, ১৮৮৫ সালে প্রতিষ্ঠিত ভবনটি কুমিল্লার গনপাঠাগার ও নগর মিলনায়তন।[২]
এই টাউন হলে পদধূলি দিয়েছেন মহাত্মা গান্ধী, বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলাম, দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাস, আবদুল হামিদ খান ভাসানী, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, জামায়াতের আমীর ডাঃ শফিকুর রহমান, ডাঃ সৈয়দ আবদুল্লাহ মোঃ তাহেরসহ আরো অনেক ব্যক্তিত্ব।[৩]