জি. রোহিণী ছিলেন ভারতের দিল্লী উচ্চ আদালতের একজন প্রধান বিচারপতি। ২১ এপ্রিল, ২০১৪-এ, তিনি দিল্লি উচ্চ আদালতের প্রথম মহিলা প্রধান বিচারপতি হন।[১] পূর্বে, তিনি অন্ধ্রপ্রদেশ উচ্চ আদালত এর বিচারক ছিলেন। তিনি ১৩-০৪-২০১৭ তারিখে দিল্লি হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতির পদ থেকে অবসর গ্রহণ করেন বার্ধক্যজনিত কারণে। বিচারপতি গীতা মিত্তালকে তার জায়গায় ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি নিয়োগ করা হয়।
প্রারম্ভের জীবন
জি. রোহিণী ১৪ই এপ্রিল ১৯৫৫-এ বিশাখাপত্তনম, অন্ধ্রপ্রদেশ, ভারত-এ থেকে জন্মগ্রহণ করেন।
শিক্ষা
তিনি ওসমানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে তার স্নাতক ডিগ্রী সম্পন্ন করেন, অন্ধ্র বিশ্ববিদ্যালয় আইন কলেজ, বিশাখাপত্তনম থেকে আইন অধ্যায়ন সম্পূর্ণ করেন।[২]
কর্মজীবন
২০০১ সালে অন্ধ্রপ্রদেশ হাইকোর্টের বিচারক হিসাবে তিনি নিযুক্ত হন। তিনি পূর্বে মেয়ে শিশু এবং কর্মজীবি মহিলাদের সুরক্ষার মত বিষয়ে একজন অ্যাডভোকেট হিসাবে কাজ করেছেন।[৩] অন্ধ্রপ্রদেশ আইন পত্রিকার একজন সাংবাদিক ও নির্বাহী সম্পাদক হিসাবে তিনি আইনি সাংবাদিকতায় জড়িত ছিলেন।[২]
অক্টোবর ২০১৭-এ, ভারতীয় সংবিধানের অনুচ্ছেদ ৩৪০-এর অধীনে ওবিসির উপ-শ্রেণিবিন্যাস পরীক্ষা করার জন্য ভারতের রাষ্ট্রপতি কর্তৃক রোহিণী নিযুক্ত হন। বৃহত্তর সামাজিক ন্যায়বিচার অর্জন এবং সকলের জন্য অন্তর্ভুক্ত করা, এবং বিশেষ করে অন্যান্য অনুন্নত সম্প্রদায়ের সদস্যদের জন্য এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়[৪][৫]
তথ্যসূত্র