এই উপজেলা সদরে রয়েছে উন্নত চিকিৎসা ব্যবস্থা সম্পন্ন আধুনিক জেলা হাসপাতাল।
শিক্ষা
উপজেলায় শিক্ষার হার ৮০.৮১% এটি একটি নিরক্ষরমুক্ত উপজেলা। এ জেলার অনেক শিক্ষার্থী বাংলাদেশের বিখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয়গুলো যেমন,বুয়েট,ডুয়েট,কুয়েট,রুয়েট,চুয়েট,রাজশাহী, ঢাকা,চট্রগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশুনা করে থাকেন।
এ উপজেলা কৃষি নির্ভর উপজেলা। এ উপজেলায় ধান, আখ, কলা ভুট্টা,গম,আলু, পোল্ট্রি এর জন্য বিখ্যাত। জয়পুরহাটকে উত্তরবঙ্গের শস্যভান্ডার বলা হয়।
অর্থনীতি
এ উপজেলার অর্থনীতি কৃষি নির্ভর।
যোগাযোগ ব্যবস্থা
ঢাকা থেকে উপজেলা সদরের যোগাযোগ ব্যবস্থা খুবই ভাল। সড়ক পথে ঢাকা থেকে দুরত্ব ২৮০ কিমি এর মতো। চলাচলের মাধ্যম হিসেবে হানিফ,শ্যামলী,শাহ ফতেহ আলী, সালমা, এস আর ট্রাভেলসের বিলাসবহুল কোচ পাওয়া যায়।
রেলপথে এ উপজেলায় রয়েছে জয়পুরহাট রেলওয়ে স্টেশন। যা রেলপথে সারাদেশের সাথে জয়পুরহাটের যোগাযোগ মাধ্যম হিসেবে কাজ করছে। ঢাকা অভিমুুুখী আন্তনগরগুলো হলো একতা,দ্রতযান,নীলসাগর এবং কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস ও পঞ্চগড় এক্সপ্রেস ও চিলাহাটি এক্সপ্রেস।
↑"এক নজরে জয়পুরহাট সদর উপজেলা"। বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। জুন ২০১৪। ৬ জানুয়ারি ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ জুলাই ২০১৪।
↑"ভৌগোলিক পরিচিতি"। বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। জুন ২০১৪। ৬ জানুয়ারি ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ জুলাই ২০১৪।