জম্মু ও কাশ্মীরের রাজ্যের প্রধান একজন উপরাজ্যপাল, যিনি কেন্দ্রীয় সরকারের পরামর্শে ভারতের রাষ্ট্রপতি দ্বারা নিযুক্ত হন। তার পদটি মূলত আনুষ্ঠানিক। মুখ্যমন্ত্রী সরকারের প্রধান এবং মন্ত্রিপরিষদের সভাপতিত্ব করেন।[৫]
জম্মু ও কাশ্মীরের মন্ত্রিপরিষদ
একজন মুখ্যমন্ত্রীর নেতৃত্বে মন্ত্রিপরিষদকে উপরাজ্যপাল বিধানসভার সদস্যপদ থেকে নিযুক্ত করেন। তাদের ভূমিকা হল উপরাজ্যপালকে আইনসভার এখতিয়ারাধীন বিষয়গুলিতে কার্য সম্পাদনের ক্ষেত্রে পরামর্শ দেওয়া। অন্যান্য বিষয়ে উপরাজ্যপাল তার নিজের ক্ষমতায় কাজ করার জন্য ক্ষমতাপ্রাপ্ত।[৬]
আইনসভা
আইনসভা শাখা একটি এক কক্ষবিশিষ্ট বিধানসভা, যার মেয়াদ পাঁচ বছর।[৭] বিধানসভা ভারতের সংবিধানের রাজ্য তালিকার যেকোনো বিষয়ে আইন করতে পারে, তবে "জনসাধারণের শৃঙ্খলা" এবং "পুলিশ" বিষয়গুলো ব্যতীত, যেগুলো ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের আওতাধীন থাকবে। উপরাজ্যপালের এমন ক্ষমতা রয়েছে যে তিনি অধ্যাদেশ জারি করতে পারেন, যার প্রভাব বিধানসভা দ্বারা গৃহীত আইনের মতোই।[৬]
২০১৮ সালে জম্মু ও কাশ্মীর ইনফ্রাস্ট্রাকচার ডেভেলপমেন্ট ফাইন্যান্স কর্পোরেশন (জেকেআইডিএফসি) কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে অবকাঠামোগত উন্নয়নের গতি বাড়ানোর জন্য স্থাপন করা হয়েছিল।[১১][১২]