২০১৫ সালের তথ্য অনুসারে, শহরটির জনসংখ্যা ২২,৮৮৬ এবং নাগরিক অঞ্চলগুলো মিলিয়ে (এসকালডেস-এনগর্ডানি এবং এর সীমান্তবর্তী অঞ্চলগুলো সহ) এর জনসংখ্যা ৪০,০০০ এর বেশি।
পর্যটন অঞ্চলটির সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ শিল্প হলেও কর স্বর্গ হওয়ায় এটি বৈদেশিক মুদ্রাও অর্জন করে। আসবাবপত্র এবং ব্র্যান্ডি এখানকার স্থানীয় পণ্যগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য। ১০২৩ মিটার (৩৩৫৬ ফুট) উচুঁতে অবস্থিত হওয়ায় এটি ইউরোপের সবচেয়ে উচুঁতে অবস্থিত রাজধানী এবং একটি জনপ্রিয় একটি স্কি রিসোর্ট।
নাম
আন্দরা লা ভেয়য়া নামটির অর্থ আন্দরা শহর, যা এটিকে অ্যান্ডোরা থেকে আলাদা করেছে।[৩] কাতালান ভাষায় “Vella” (ভেয়য়া) শব্দটি লাতিন শব্দ “vetula” (ভেতুলা) থেকে এসেছে (ফরাসি শব্দ “vieille” (ভিয়েই) এর মতো), যার অর্থ “পুরানো”, তবে “আন্দরা লা ভেয়য়া” নামের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত “Vella” (ভেয়য়া) শব্দটি লাতিন শব্দ “villa” থেকে এসেছে, যার অর্থ “শহর”।[৪]
ইতিহাস
আন্দরা লা ভেয়য়ায় যিশু খ্রিষ্টের জন্মের আগেই জনবসতি স্থাপন হয়, বিশেষ করে নব্যপ্রস্তরযুগের শেষের দিকে আন্দসিন জনগোষ্ঠী সেখানে বসতি স্থাপন করে। ৮ম শতকে, শার্লমাইন অঞ্চলটিকে “মারকা হিসপানিয়া” বলে অভিহিত ইবেরীয় উপদ্বীপে মুরদের থেকে সুরক্ষিত সামরিক নিরপেক্ষ অঞ্চলগুলোর একটিতে পরিণত করে সুরক্ষা প্রদান করেন।[৫]
১২৭৮ সালে চার্চের অধীনে থাকা সহ-রাজপুত্র ফ্রান্সের সাথে রাজ্য যুক্ত করতে রাজি হওয়ার পর থেকে আন্দরা লা ভেয়য়া অ্যান্ডোরার প্রধান শহরে পরিণত হয়। অঞ্চলটির ওল্ড টাউনে (বারি অ্যান্তিক) এ সময়ে তৈরি রাস্তা ও স্থাপনা যায়। এ অঞ্চলের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা ষোড়শ শতকে নির্মিত, কাসা দে লা ভায়ই, যা ১৭০২ সাল থেকে দেশটির সংসদ ভবন হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। সে সময়ে আন্দরা লা ভেয়য়া একটি ব্যাপকভাবে বিচ্ছিন্ন সামন্ততান্ত্রিক রাষ্ট্রের (অ্যান্ডোরার) রাজধানী হিসেবে ছিল, যা সহ-সার্বভৌমত্বের নীতির মাধ্যমে নিজের স্বাধীনতা বজায় রেখেছিল।
বিংশ শতকে মধ্যবর্তী সময়েও আন্দরা লা ভেয়য়ার আশেপাশের অঞ্চলগুলো অবহেলিত ছিল। ১৯৩০ এর দশকের রাজনৈতিক অরাজকতা ও বরিস স্কোসিরেফ এর অভ্যুত্থানের প্রচেষ্টার পর অ্যান্ডোরায় অঘোষিত গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা হয়।
১৯৯৩ সালে, দেশটির প্রথম সংবিধান এই সংসদীয় গণতন্ত্রকে আনুষ্ঠানিক রূপ প্রদান করে। এ সময়ে আন্দরা লা ভেয়ায় দেশটির আইনসভা, বিচারসভা এবং নির্বাহী পরিষদের শাখা স্থাপন করা হয়।
এ সময়ে আন্দরা একটি “কর স্বর্গে” পরিণত হয়, ফলস্বরূপ আন্দরা লা ভেয়য়ায় বিভিন্ন ব্যাংকিং কার্যালয় প্রতিষ্ঠা হয়। শহরটিতে স্কি করার ব্যবস্থাপনা নির্মাণ করা হয় ও ২০১০ সালে অনুষ্ঠিত ২১ তম শীতকালীন অলিম্পিক গেমসের আয়োজনের জন্য অ্যান্ডোরা এই শহরটি নির্বাচন করে, তবে আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটি আইওসি কমিশনের একটি মূল্যায়ন রিপোর্টের ভিত্তিতে শহরটিকে একটি আয়োজক শহর হিসেবে নির্বাচন করেনি। শহরটিতে ১৯৯১ ও ২০০৫ সালের গেমস অব দ্য এসমোল স্টেটস অব ইউরোপ আয়োজিত হয়।
ভূগোল
আন্দরা লা ভেয়য়া ৪২°৩০′ উত্তর১°৩০′ পূর্ব / ৪২.৫০০° উত্তর ১.৫০০° পূর্ব / 42.500; 1.500 স্থানাঙ্কে অ্যান্ডোরার দক্ষিণ-পূর্ব দিকে ভালিরা দে নোর্ড (উত্তর ভালিরা) ও ভালিরা দে লোরিয়্যান্ট নামক দুটো পাহাড়ি নদী মিলিত হয়ে গ্রান ভালিয়ায় পরিণত হওয়ার স্থানে অবস্থিত।[৬] শহরটি সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ১০২৩ মিটার (৩৩৫৬ ফুট) উচ্চতায় অবস্থিত এবং এসকালডেস-এনগর্ডানির নাগরিক অঞ্চল সংলগ্ন।
জলবায়ু
আন্দরা লা ভেয়য়ার জলবায়ু সামুদ্রিক। গ্রীষ্মকালে দিনে গরম এবং রাতে ঠান্ডা ও শীতকালে কম বা বেশি মাত্রার ঠান্ডা আবহাওয়া বিরাজ করে বা তুষারপাত হয়। বার্ষিক তুষারপাতের পরিমাণ ৮১২,৩ মিলিমিটার (৩২ ইঞ্চি)। উচ্চতার কারণে (১০৭৫ মিটার) শহরটির তাপমাত্রা নিচু অঞ্চলের চেয়ে কম থাকে।
আন্দরা লা ভেয়য়া, উচ্চতা: ১০৭৫ মিটার (১৯৭১ সাল-২০০০ সাল এবং ১৯৩৪ সাল-বর্তমান)-এর আবহাওয়া সংক্রান্ত তথ্য
আন্দরা লা ভেয়য়া প্যারিশটি তিনটি গ্রামে বিভক্ত: আন্দরা লা ভেয়য়া গ্রাম, সান্তা কোলোনা ও লা মার্জিনেদা।
উল্লেখযোগ্য স্থানসমূহ
শহরটির ওল্ড টাউনে পুরানো পাথরের তৈরি রাস্তা এবং ঘোড়ার ব্যবহার দেখা যায়। কেন্দ্রীয় এসগ্লেসিয়া দে সান এসতেভে (সেন্ট স্টিভেন) চার্চের আশেপাশের অঞ্চলকে বিভিন্ন বইতে শহরটির মনোরম অংশ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।[৯] শহরটি একাদশ শতকে নির্মাণ করা হয় ও এর স্থাপত্য রোমান শহরগুলোর সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ। যেমণটা আগেও উল্লেখ করা হয়েছে শহরটিতে দেশটির ঐতিহাসিক সংসদ ভবন রয়েছে। সান্তা কোলোমা দা’ন্দোরা নামক চার্চটিকে এ শহরের সবচেয়ে প্রাচীন স্থাপনা হিসেবে বিবেচনা করা হয়।[১০]
জনমিতি
শহরটির জনসংখ্যার মাত্র এক তৃতীয়াংশ (৩৩%) আন্দোরার স্থানীয় জনগোষ্ঠী, স্পেনীয়দের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি (৪৩%) এবং উল্লেখযোগ্য সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীর মধ্যে রয়েছে পর্তুগিজ (১১%), ফরাসি (৭%)। বসবাসকারীদের অধিকাংশ রোমান ক্যাথলিক চার্চের অনুসারী। শহরটিতে বসবাসকারীদের গড় আয়ু ৮০ বছর এর বেশি।
শহরটি দেশটির সাংস্কৃতিক রাজধানী এবং এখানে অবস্থিত সরকারী প্রদর্শনী হল শহরটির প্রধান থিয়েটার ও জাদুঘর হিসেবে পরিচালিত হয়। সংসদ ভবনের বাইরের চত্বরটিতে বিভিন্ন ইভেন্ট আয়োজিত হয়। শহরটিতে প্রতি বছর একটি সঙ্গীত উৎসব আয়োজিত হয়।
ইতিহাসবিদ, নারী ভোটাধিকার আন্দোলনের একজন সক্রিয় অংশগ্রহণকারী ও নেতা ইলিদা আমিগো ই মোন্তানিয়া (জন্ম: ১৯৩২ সাল ও মৃত্যু: ২০২০ সালে আন্দরা লা ভেয়য়ায়)
মার্ক ফোরনে মোলনে (জন্ম ১৯৪৬ সালে আন্দরা লা ভেয়য়ায়) ১৯৯৪ সাল থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বে নিযুক্ত ছিলেন।
লুইস ক্লারেট (জন্ম: ১৯৫১ সালে আন্দরা লা ভেয়য়ায়) একজন সেলিস্ট (বিশেষ করে চেম্বার সংগীতে তার অবদান রয়েছে)।
লেখক ও প্রকৌশলী আলবার্ট সালভাদো (জন্ম: ১৯৫০ সালে আন্দরা লা ভেয়য়ায় ও মৃত্যু: ২০২০ সালে)।
আইনজীবী ও রাজনীতিবিদ জাউমে বার্তুমিউ (জন্ম: ১৯৫৪ সাল)। ২০০৯-২০১১ সাল পর্যন্ত তিনি সরকার প্রধান হিসেবে নিযুক্ত ছিলেন।
কূটনীতিক ও লেখক জুলি মিনোভেস (জন্ম: ১৯৬৯ সালে আন্দরা লা ভেয়য়ায়) ছিলেন লিবারেল ইন্টারন্যাশনাল এর ১৩তম সভাপতি।
রাজনীতিবিদ পেরে লোপেজ আগ্রাস (জন্ম: ১৯৭১ সালে আন্দরা লা ভেয়য়ায়) ২০১১ সালে ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব পালন করেন।
মনোবিজ্ঞানী ভেনেসা মেন্ডোজা কর্টেস (জন্ম: ১৯৮০ সালে আন্দরা লা ভেয়য়ায়) গর্ভপাত বৈধকরণ আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেন।
ক্রীড়া ক্ষেত্রে
সাবেক পেশাদার টেনিস খেলোয়াড় (১৯৮৬-২০০০ সাল) হাভিয়ার সানচেজ (জন্ম: ১৯৬৮ সালে আন্দরা লা ভেয়য়া)।
স্কি পর্বতারোহী সোফি দোসোতোয়া ব্যাথ্যো (জন্ম: ১৯৭২ সালে আন্দরা লা ভেয়য়ায়)
জুডোকি টনি বেসোলি (জন্ম: ১৯৭৬ সালে আন্দরা লা ভেয়য়ায়) পুরুষ মিডলওয়েট প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেন।
সাবেক ফুটবল খেলোয়াড় মার্ক বার্নোস (জন্ম: ১৯৭৭ সালে আন্দরা লা ভেয়য়ায়), যিনি লেফট ব্যাক অবস্থানে খেলতেন।
সাবেক মধ্য দূরত্ব ফ্রিস্টাইল সাঁতারু সানতিয়াগো দেও (জন্ম: ১৯৮০ সাল) সিডনিতে আয়োজিত ২০০০ সালের গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে অংশগ্রহণ করেন।
সাবের লম্ব-দূরত্ব ফ্রিস্টাইল সাঁতারু মেরিতেল সাবার্তে (জন্ম: ১৯৮০ সালে আন্দরা লা ভেয়য়ায়)। তিনি ১৯৯৬ ও ২০০০ সালের গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে অংশগ্রহণ করেন।
সংঙ্গীতশিল্পী ও অভিনেত্রী মারতা রৌরে (জন্ম: ১৯৮১ সালে আন্দরা লা ভেয়য়ায়)।
সাবেক স্প্রিন্ট ফ্রিস্টাইল সাঁতারু কারোলিনা সার্কেদা (জন্ম: ১৯৮৫ সালে আন্দরা লা ভেয়য়ায়)
“চিকি” নামেও পরিচিত আন্দরান ফুটবল খেলোয়াড় মার্ক গার্সিয়া (জন্ম: ১৯৮৮ সালে আন্দরা লা ভেয়য়ায়)।
মোটরসাইকেল আরোহী জাভিয়ার কার্দালুস (জন্ম: ১৯৯৮ সালে আন্দরা লা ভেয়য়ায়)। তিনি মোটোই বিশ্বকাপ ২০২২-এ অংশগ্রহণ করেন।
অর্থনীতি ও অবকাঠামো
আন্দরা লা ভেয়য়া অ্যান্ডোরার বাণিজ্যিক কেন্দ্র। অ্যান্ডোরায় প্রতি বছর প্রায় ১০ মিলিয়ন পর্যটকের আগমন ঘটে যেখান থেকে দেশটির ৮০% জিডিপি অর্জন হয়।[১২] এছাড়াও, দেশটি একটি কর স্বর্গ হওয়ায় শহরটি বিভিন্ন ব্যাংক ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের কেন্দ্রবিন্দু। অ্যান্ডোরা ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্য না হলেও দেশটির সাথে ইউরোপীয় ইউনিয়নের একটি শুল্ক চুক্তি থাকায়, দেশটিতে ইউরো ব্যবহৃত হয়।
যোগাযোগ ব্যবস্থা
আন্দরা লা ভেয়য়ায় সরাসরি আকাশ যানের ব্যবস্থা আছে। শহরের কেন্দ্রে অবস্থিত আন্দরা লা ভেয়য়া হেলিপোর্ট থেকে বাণিজ্যিক হেলিকপ্টার সেবা প্রদান করা হয়। শহরটির ২৪ কিলোমিটার বা ১৫ মাইল দক্ষিণে আন্দরা লা সেউ দু’রজে বিমানবন্দর অবস্থিত। প্রকৃতপক্ষে বিমানবন্দরটি স্পেনে অবস্থিত ২০১৫ সাল থেকে এটি একটি আন্তঃদেশীয় বিমানবন্দর হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে।[১৩] দেশটির নিকটে অবস্থিত স্পেন ও ফ্রান্সের বিমানবন্দরগুলো দেশটির জন্য আন্তর্জাতিক বিমান সেবা প্রদান করে। দেশটির সবচেয়ে নিকটে অবস্থিত বিমানবন্দরগুলোর মধ্যে রয়েছে: পেরকিনিও বিমানবন্দর (১৫৬ কিলোমিটার দূরে) ও লেইডা বিমানবন্দর (১৬০ কিলোমিটার দূরে)। দেশটির নিকটে অবস্থিত সবচেয়ে বড় বিমানবন্দরগুলোর মধ্যে রয়েছে: তুলৌজে (তোলোজা), জিরোনা ও বার্সেলোনা বিমানবন্দর।[১৪]
আন্দরা লা ভেয়য়ায় কোনো রেল স্টেশন না থাকলেও, বাস শাটল পরিষেবার মাধ্যমে শহরটি ফ্রান্সের লুসপিতালে ফে লন্দোয়া ও স্পেনের লেইডা রেল স্টেশনের সাথে যোগাযোগ রক্ষা করতে পারে। বার্সেলোনা, জিরোনা ও রেউস বিমানবন্দর থেকে আন্দরা লা ভেয়য়ায় বাস শাটল যাতায়াত করে।[১৫]
শিক্ষা
আন্দরা লা ভেয়য়ার লা মার্জিনেদায় ইন্টিতুতো এসপানিওল দে আন্দরা নামক একটি স্পেনীয় আন্তর্জাতিক মাধ্যমিক বিদ্যালয় রয়েছে।[১৬] শহরটিতে এছাড়াও স্পেনীয় প্রাথমিক বিদ্যালয়, এসকুয়েলা এসপানিয়া দে আন্দরা লা ভেয়য়া রয়েছে।[১৭]
আন্তর্জাতিক সম্পর্ক
টুইন টাউন - সিস্টার সিটি
আন্দরা লা ভেয়য়ার নিম্নোক্ত শহরগুলোর সাথে “টুইন টাউন” জোটে আসে:
১৯৮২ সালের অক্টোবর মাসের ১২ তারিখে ইউনিয়ন অব আইবেরো-আমেরিকান কেপিটাল সিটিজ এর সদস্য হয়ে আন্দরা লা ভেয়য়া নিম্নোক্ত শহরগুলোর সাথে ভ্রাতৃত্ববোধের একটি সম্পর্ক স্থাপন করে[২০]:
↑"Andorra"। ২০১৫-০২-১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-০২-১৬।
↑Roach, Peter (২০১১)। Cambridge English Pronouncing Dictionary (18th সংস্করণ)। Cambridge: Cambridge University Press। আইএসবিএন978-0-521-15253-2।
↑"Andorra la Vella | enciclopèdia.cat"। www.enciclopedia.cat (কাতালান ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৯-২৩। "El sobrenom la Vella, és a dir, la vila, li fou afegit posteriorment per tal de distingir la vila del conjunt del territori homònim i potser també per a subratllar-ne la capitalitat" English: "The nickname La Vella, that is, the town, was later added to distinguish the town from the whole of the territory [of Andorra] and perhaps also to emphasize its role as the capital.
↑Carrick, Noel (১৯৮৮)। Andorra (ইংরেজি ভাষায়)। Chelsea House Publishers। আইএসবিএন9780791000991। The word vella has been translated into both English and Spanish as meaning 'old'. In fact, vella is a corruption of the Latin word villa, meaning 'city'. Thus Andorra la Vella merely means 'the city of Andorra'
↑"Inicioওয়েব্যাক মেশিনেআর্কাইভকৃত ২০১৮-০৩-১৮ তারিখে" Escuela Española de Andorra la Vella. Retrieved on May 2, 2015. "C/ CIUTAL DE VALLS, 33 AD500- ANDORRA LA VELLA"