ঋগ্বেদ-এর ১০ম মন্ডলস্থ ১০ম সূক্তে যমকে ঋষি হিসেবে পাওয়া যায়। এ সূক্তে সহঋষিকা ও সহোদরা যমীর সাথে যম এক-থেকে-বহু মানব/মানবী সৃজনের প্রাথমিক সমস্যা নিয়ে তর্কান্তে সহোদরার সন্তানার্থে সহবাস প্রার্থণা প্রত্যাখ্যান করে। ১০.১৪ সূক্তে যমকে ঋষি ব'লে উল্লেখ করা হলেও প্রধানত সায়ন-এর ব্যাখ্যানুসারী রমেশচন্দ্র দত্ত প্রমুখদের অনুবাদ পাঠে স্পষ্টতই বোঝা যায় যে যম এ সূক্ত-রচয়িতা নয় বরং প্রার্থ্য, অজানা ঋষি জানাচ্ছে যে বিবস্বানপুত্র যমকে হোমদ্রব্য দিয়ে সেব (যেহেতু) সে সৎকর্মীদের (পারলৌকিক) সুখের দেশে নিয়ে যায়, অনেকের পথ পরিষ্কার ক'রে দেয় আর তার কাছেই সকল লোক যায়।[১]