প্রীতি সাগর একজন সাবেক হিন্দি চলচ্চিত্রের নেপথ্য সঙ্গীতশিল্পী ও গীতিকার। তার গাওয়া প্রথম উল্লেখযোগ্য গান হল জুলি (১৯৭৫)-এর "মাই হার্ট ইজ বিটিং", যার জন্য তিনি একটি বিশেষ ফিল্মফেয়ার পুরস্কার লাভ করেন। তিনি ১৯৭৮ সালের মন্থন চলচ্চিত্রের "মেরো গম কথা পারে" গানের জন্য শ্রেষ্ঠ নারী নেপথ্য কণ্ঠশিল্পী বিভাগে ফিল্মফেয়ার পুরস্কার অর্জন করেন এবং শ্রেষ্ঠ গীতিকার বিভাগে ফিল্মফেয়ার পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন।[১]
প্রারম্ভিক জীবন
প্রীতির পিতা মোতি সাগর একজন অভিনেতা ছিলেন। মোতি অভিনেতা মোতিলাল ও সঙ্গীতশিল্পী মুকেশের আত্মীয়। প্রীতির দুই বোন রয়েছে, তন্মধ্যে নীতি সাগর "মেরো গম কথা পারে" গানের গীত লিখেন এবং নমিতা সাগর তার পিতার প্রযোজিত ফুলওয়ারি বাচ্চোঁ কি (১৯৯২-১৯৯৯) অনুষ্ঠানের উপস্থাপক ছিলেন।[২]
কর্মজীবন
জুলি (১৯৭৫)-এর "মাই হার্ট ইজ বিটিং", যার জন্য তিনি ২৩তম ফিল্মফেয়ার পুরস্কারে বিশেষ পুরস্কার লাভ করেন। তিনি ১৯৭৮ সালের মন্থন চলচ্চিত্রের "মেরো গম কথা পারে" গানের জন্য শ্রেষ্ঠ নারী নেপথ্য কণ্ঠশিল্পী বিভাগে ফিল্মফেয়ার পুরস্কার অর্জন করেন এবং শ্রেষ্ঠ গীতিকার বিভাগে ফিল্মফেয়ার পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন।[১]
তিনি প্রযোজনা কোম্পানি অ্যাঞ্জেলা ফিল্মসের স্বত্তাধিকারী। প্রতিষ্ঠানটি বিজ্ঞাপন, স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ও পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রের ডাবিং করে থাকে। ১৯৯০-এর দশকে অ্যাঞ্জেলা ফিল্মস জনপ্রিয় শিশুতোষ টিভি অনুষ্ঠান ফুলওয়ারি বাচ্চোঁ কি প্রযোজনা করে।[২] তিনি ২০০৫ সালে প্রদত্ত ৫২তম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে জুরি সদস্য ছিলেন।[৩]
২০১০ সালে তিনি আধার আইডি প্রকল্পের দাপ্তরিক থিম গান "ইয়ে হ্যায় মেরি পহচান"-এ কণ্ঠ দেন।[৪][৫] ২০২০ সালে তিনি শিশুদের জন্য প্রীতি সাগর কিডস নামে একটি ইউটিউব চ্যানেল খুলেন।[৬]
পুরস্কার ও মনোনয়ন
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
|
---|
১৯৫৯–১৯৮০ | |
---|
১৯৮১–২০০০ | |
---|
২০০১–বর্তমান | |
---|