ডেরেক স্টার্লিং
|
পূর্ণ নাম | ডেরেক আলেকজান্ডার স্টার্লিং |
---|
জন্ম | (1961-10-05) ৫ অক্টোবর ১৯৬১ (বয়স ৬৩) আপার হাট, নিউজিল্যান্ড |
---|
ব্যাটিংয়ের ধরন | ডানহাতি |
---|
বোলিংয়ের ধরন | ডানহাতি ফাস্ট-মিডিয়াম |
---|
ভূমিকা | বোলার |
---|
|
জাতীয় দল | |
---|
টেস্ট অভিষেক (ক্যাপ ১৫৪) | ১৬ নভেম্বর ১৯৮৪ বনাম পাকিস্তান |
---|
শেষ টেস্ট | ২১ আগস্ট ১৯৮৬ বনাম ইংল্যান্ড |
---|
ওডিআই অভিষেক (ক্যাপ ৪৭) | ৩১ মার্চ ১৯৮৪ বনাম শ্রীলঙ্কা |
---|
শেষ ওডিআই | ৭ ডিসেম্বর ১৯৮৪ বনাম পাকিস্তান |
---|
|
---|
|
বছর | দল |
১৯৮১ - ১৯৮৮ | সেন্ট্রাল ডিস্ট্রিক্টস |
---|
১৯৮৮ - ১৯৯২ | ওয়েলিংটন |
---|
|
---|
|
প্রতিযোগিতা |
টেস্ট |
ওডিআই |
এফসি |
এলএ |
---|
ম্যাচ সংখ্যা |
৬ |
৬ |
৮৪ |
৬৫ |
রানের সংখ্যা |
১০৮ |
২১ |
১,৬৫১ |
৫৪৭ |
ব্যাটিং গড় |
১৫.৪২ |
৭.০০ |
২১.৭২ |
১৪.৩৯ |
১০০/৫০ |
০/০ |
০/০ |
০/৫ |
০/০ |
সর্বোচ্চ রান |
২৬ |
১৩* |
৭৫ |
৪৪ |
বল করেছে |
৯০২ |
২৪৬ |
১১,৬৪৪ |
২,৮৪০ |
উইকেট |
১৩ |
৬ |
২০৬ |
৯০ |
বোলিং গড় |
৪৬.২৩ |
৩৪.৫০ |
৩৩.৭২ |
২২.২৬ |
ইনিংসে ৫ উইকেট |
০ |
০ |
৫ |
০ |
ম্যাচে ১০ উইকেট |
০ |
- |
০ |
০ |
সেরা বোলিং |
৪/৮৮ |
২/২৯ |
৬/৭৫ |
৪/১০ |
ক্যাচ/স্ট্যাম্পিং |
১/- |
৩/- |
২৭/- |
১৭/- | |
|
---|
|
ডেরেক আলেকজান্ডার স্টার্লিং (ইংরেজি: Derek Stirling; জন্ম: ৫ অক্টোবর, ১৯৬১) ওয়েলিংটনের আপার হাট এলাকায় জন্মগ্রহণকারী সাবেক নিউজিল্যান্ডীয় আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার। নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। ১৯৮০-এর দশকের মাঝামাঝি সময়কালে সময়ের জন্যে নিউজিল্যান্ডের পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করেছেন।[১]
ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর নিউজিল্যান্ডীয় ক্রিকেটে সেন্ট্রাল ডিস্ট্রিক্টস ও ওয়েলিংটন দলের প্রতিনিধিত্ব করেন। দলে তিনি মূলতঃ ডানহাতি ফাস্ট-মিডিয়াম বোলিং করতেন। এছাড়াও, ডানহাতে নিচেরসারিতে ব্যাটিং করতেন ডেরেক স্টার্লিং।
প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট
১৯৮১-৮২ মৌসুম থেকে ১৯৯১-৯২ মৌসুম পর্যন্ত ডেরেক স্টার্লিংয়ের প্রথম-শ্রেণীর খেলোয়াড়ী জীবন চলমান ছিল। মজবুত গড়নের অধিকারী ডেরেক স্টার্লিং ফাস্ট-মিডিয়াম বোলার ছিলেন। বেশ ভালোভাবেই প্রথম-শ্রেণীর খেলোয়াড়ী জীবনের সূচনা করেছিলেন তিনি। জানুয়ারি, ১৯৮২ সালে ১৯ বছর বয়সে নর্দার্ন ডিস্ট্রিক্টসের বিপক্ষে ৬/৭৫ বোলিং পরিসংখ্যান গড়েন। অবশ্য পরবর্তীকালে এটিই তার ব্যক্তিগত সেরা বোলিং হিসেবে চিত্রিত হয়ে যায়। অনেক নিউজিল্যান্ডীয় তার মাঝে পরবর্তী দশকে রিচার্ড হ্যাডলি’র প্রতিচ্ছায়া দেখতে পেয়েছিলেন।
১৯৮৪ সালে স্কটল্যান্ডের লীগ ক্রিকেটে অংশ নিয়েছিলেন। ১৯৮৩ ও ১৯৮৪ সালে স্কটল্যান্ডীয় ক্লাব ক্রিকেটে স্টেনহাউসমুইরের পক্ষে খেলেছেন। এছাড়াও, ১৯৮৫ ও ১৯৮৬ সালে ইয়র্কশায়ারের মেনস্টন সিসি’র পক্ষে খেলার পাশাপাশি ১৯৮৫ সালে স্কারবোরায় বাদ-বাকী বিশ্ব পঞ্চদশের পক্ষে খেলেন।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট
সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে ছয়টিমাত্র টেস্টে ও ছয়টিমাত্র একদিনের আন্তর্জাতিকে অংশগ্রহণ করেছেন ডেরেক স্টার্লিং। ১৬ নভেম্বর, ১৯৮৪ তারিখে লাহোরে স্বাগতিক পাকিস্তান দলের বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তার। ২১ আগস্ট, ১৯৮৬ তারিখে ওভালে স্বাগতিক ইংল্যান্ড দলের বিপক্ষে সর্বশেষ টেস্টে অংশ নেন তিনি।
ইয়ং নিউজিল্যান্ড দলের সদস্যরূপে জিম্বাবুয়ে সফরের পূর্বেই আকস্মিকভাবে ১৯৮৩-৮৪ মৌসুমের শেষদিকে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে একদিনের আন্তর্জাতিকে অভিষেক ঘটে তার। এরপর, ১৯৮৪-৮৫ মৌসুমে পাকিস্তানের মাটিতে তিন টেস্টের সবকটিতেই অংশ নেন তিনি। তবে, নিষ্প্রাণ উইকেটে তেমন সফল হননি। কেবলমাত্র করাচীতে সিরিজের তৃতীয় টেস্টে ৪/৮৮ লাভ করেছিলেন।
১৯৮৫-৮৬ মৌসুমে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে নিউজিল্যান্ডের স্বদেশে-বিদেশে সিরিজ জয়কালে তাকে দলের বাইরে রাখা হয়েছিল। ঘরোয়া ক্রিকেটে ২৬টি প্রথম-শ্রেণীর উইকেট পান ও ১৯৮৬ সালে ইংল্যান্ড গমন করেছিলেন। নটিংহাম টেস্টের দ্বিতীয় ইনিংসে ডেরেক প্রিঙ্গলকে আউট করে দলকে জয়ের দিকে নিয়ে গেলেও পরবর্তীতে তা আর হয়ে উঠেনি। কিন্তু, ওভাল টেস্টে নিজস্ব শেষ খেলায় ইয়ান বোথামের মারমুখী ব্যাটিংয়ের কবলে পড়েন। এক ওভারে তাকে ২৪ রান খরচ করতে হয়েছিল।
তথ্যসূত্র
আরও দেখুন
বহিঃসংযোগ