দলটি এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিলের পরিচালনায় টেস্ট মর্যাদাবিহীন দলগুলোর অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে আসছে। দলটি দুইবার এসিসি টুয়েন্টি২০ কাপে শিরোপা জয়লাভে সক্ষমতা দেখিয়েছে। বড় ধরনের প্রতিযোগিতা হিসেবে ২০০২ সালে এসিসি ট্রফিতে প্রথমবারের মতো অংশগ্রহণ করে। ঐ প্রতিযোগিতায় দলটি কেবলমাত্র কাতারের বিপক্ষে জয় পায় ও প্রথম রাউন্ডেই বিদায় নেয়। কিন্ত ২০০৪ সালে তারা ফাইনালে পৌঁছে ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের কাছে হেরে রানার-আপ হয়। এরফলে তারা ২০০৪ সালের আইসিসি ট্রফিতে খেলার যোগ্যতা লাভ করে। এছাড়াও এ ফলাফলে ২০০৬ সালের এশিয়া কাপেও তারা খেলার যোগ্যতা অর্জন করে। ২০০৪ সালের শেষদিকে বাহরাইনের সাথে টাই করে তারা মিডল ইস্ট কাপের শিরোপা লাভে সক্ষমতা দেখায়। এছাড়াও দলটি মালয়েশিয়ায় অনুষ্ঠিত ২০১৪ সালের এসিসি প্রিমিয়ার লীগে অংশগ্রহণ করে। ২০০৫ সালে আইসিসি’র অনুমোদনলাভকারী সদস্য হবার পর আইসিসি ট্রফিতে প্রতিযোগিতা করে। নেপালে অনুষ্ঠিত ২০১১ সালের এসিসি টুয়েন্টি২০ কাপে অংশগ্রহণ করে। ২০১৩ সালে বিশ্ব ক্রিকেট লীগের তৃতীয় বিভাগে খেলে।
অধিকাংশ খেলোয়াড়ই ভারত ও পাকিস্তান থেকে অভিবাসিত ব্যক্তি। ২০১০ সালের হিসেব অনুযায়ী জাতীয় পর্যায়ের লীগে ৭৮০জন খেলোয়াড়ের মধ্যে মাত্র ১০০জন ওমানী নাগরিক যা প্রায় ১৩%।[১] এরফলে ক্রিকেটের বিস্তারকল্পে ক্লাব দল ও জাতীয় দলে কোটা প্রথার প্রচলন ঘটানো হয়েছে।