অমিতাভ নিউ ইয়র্ক শহরে তার স্ত্রী ডেবোরা বেকার-এর সাথে বাস করছেন। ডেবোরা লরা রাইডিং-এর উপর ১৯৯৩ সালে একটি জীবনী রচনা করেছেন এবং লিটল, ব্রাউন অ্যান্ড কোম্পানি-র একজন বয়োজ্যেষ্ঠ সম্পাদক। অমিতাভ ও ডেবোরার লীলা ও নয়ন নামের দুইটি সন্তান আছে। ১৯৯৯ সালে অমিতাভ সিটি ইউনিভার্সিটি অভ নিউ ইয়র্কের কুইন্স কলেজে তুলনামূলক সাহিত্যের অধ্যাপক হিসেবে যোগ দেন। এছাড়া তিনি ২০০৫ সাল থেকে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের একজন খণ্ডকালীন অধ্যাপক।
তিনি সম্প্রতি ভারতের গোয়াতে সম্পত্তি কিনেছেন এবং ভারতে ফিরে আসছেন। তিনি বর্তমানে একটি উপন্যাস ত্রয়ীর উপর কাজ করছেন।
অমিতাভ ঘোষ এ পর্যন্ত ৬টি উপন্যাস রচনা করেছেন। সর্বশেষ সি অভ পপিজ উপন্যাসটি ব্রিটিশ-চীনের আফিম যুদ্ধের পটভূমিতে রচিত। ২০০৪ সালে প্রকাশিত দ্য হাংগ্রি টাইড সুন্দরবনের পটভূমিকাতে লেখা।
পুরস্কার ও সম্মাননা
১৯৯০ সালে রচিত দ্য শ্যাডো লাইন উপন্যাসের জন্য অমিতাভ ভারতের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ সাহিত্য পুরস্কার সাহিত্য অকাদেমি পুরস্কার লাভ করেন। ১৯৯৫ সালে রচিত ক্যালকাটা ক্রোমোজোম-এর জন্য পান আর্থার সি ক্লার্ক পুরস্কার। ২০০৭ সালে ভারত সরকার তাকে পদ্মশ্রী সম্মানে ভূষিত করে।[৩] ডিসেম্বর ২০১৮ সালে তিনি ৫৪তম জ্ঞানপীঠ পুরস্কার সম্মানে ভূষিত হন।[৪]
২০০৯ সালে তিনি রয়্যাল সোসাইটি অভ লিটারেচারের ফেলো নির্বাচিত হন।[৫] ২০১৫ সালে অমিতাফ ফোর্ড ফাউন্ডেশনের আর্ট অভ চেঞ্জ ফেলো হন।[৬]