১৯৮৬ বাংলাদেশ এমভি শামিয়া ফেরি দুর্ঘটনা

১৯৮৬ সালের বাংলাদেশ এমভি শামিয়া ফেরির ঘটনা incident
অতিরিক্ত যাত্রী দ্বারা পরিপূর্ন ফেরি।
তারিখ২৫ মে ১৯৮৬ (1986-05-25)
অবস্থানমেঘনা নদী, বাংলাদেশ
কারণঅতিরিক্ত যাত্রী ও বিরূপ আবহাওয়া
অংশগ্রহণকারী১,০০০ - ১,৫০০ যাত্রী ও কর্মী
ফলাফলনৌকাডুবি
নিহত৬০০[]

১৯৮৬ সালের বাংলাদেশ এমভি শামিয়া ফেরির ঘটনাটি মানব ইতিহাসের সবচেয়ে খারাপ সামুদ্রিক বিপর্যয়গুলির একটিকে বোঝায় যেটি ২৫ মে ১৯৮৬ সালে বাংলাদেশের মেঘনা নদীতে ঘটেছিল। এতে ৬০০ জন যাত্রী নিহত হয়েছিল।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] ঘূর্ণিঝড় আবহাওয়ায় ভোলা থেকে প্রায় ১,০০০-১,৫০০ লোককে ঢাকায় নিয়ে যাওয়ার সময় ওভারলোডেড এমভি শামিয়া(দ্বি-ডেকার বাণিজ্যিক জাহাজ) ফেরিটি ডুবে গেলে এ ঘটনা ঘটে। প্রাথমিক রিপোর্টে ৩০ থেকে ২৪০ জনের মধ্যে মৃত এবং ৫০০ নিখোঁজ বলে উল্লেখ করা হয়েছে।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]

বাংলাদেশের মানচিত্র (আনুমানিক কেন্দ্রে দুর্ঘটনার অবস্থান)

মুসলমানদের রোজার মাস রমজানের শেষে, ঈদুল ফিতরের ধর্মীয় ছুটি উদযাপন করে বহু মানুষ নিজ শহর থেকে রাজধানী ঢাকায় ফিরছিলেন।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]

পটভূমি

দুর্ঘটনার সময় ঘূর্ণিঝড় বাংলাদেশের রাজধানীসহ এর পার্শ্ববর্তী এলাকাগুলোকে ব্যাপকভাবে প্রভাবিত করেছিল বলে ধারণা করা হচ্ছে। মাত্র ৫০০ যাত্রীর থাকার ব্যবস্থা থাকা সত্বেও এক হাজার থেকে দেড় হাজারেরও বেশি যাত্রী নিয়ে ভোলা থেকে ঢাকার উদ্দেশে রওনা দেওয়া হয় নৌযান শামিয়া । মেঘনা নদীর প্রশস্ত অংশের একটিতে প্রবল বাতাস ফেরিতে আঘাত হানলে শামিয়া ডুবে যায়।

তৎকালীন বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি, হুসেইন মোহাম্মদ এরশাদ, বাংলাদেশের এখতিয়ারের মধ্যে সমস্ত ডাবল-ডেকার নৌকা স্থগিত করেছিলেন এবং সামুদ্রিক-ফিটনেস সার্টিফিকেট প্রদানের জন্য দায়ী বেশ কয়েকজন কর্মকর্তাকে, কাঠামোগত-ত্রুটিপূর্ণ ফেরিগুলিকে যাত্রী বহন করার অনুমতি দেওয়ার জন্য বরখাস্ত করা হয়েছিল।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]

তথ্যসূত্র

Strategi Solo vs Squad di Free Fire: Cara Menang Mudah!