১৯৫৬–৫৭ ইউরোপীয় কাপ

১৯৫৬–৫৭ ইউরোপীয় কাপ
স্পেনে মাদ্রিদের সান্তিয়াগো বার্নাব্যুে এই আসরের ফাইনাল অনুস্থিত হয়েছে
বিবরণ
তারিখ১ আগস্ট ১৯৫৬ – ৩০ মে ১৯৫৭
দল২২
চূড়ান্ত অবস্থান
চ্যাম্পিয়নস্পেন রিয়াল মাদ্রিদ (২য় শিরোপা)
রানার-আপইতালি ফিওরেন্তিনা
পরিসংখ্যান
ম্যাচ৪৪
গোল সংখ্যা১৭০ (ম্যাচ প্রতি ৩.৮৬টি)
দর্শক সংখ্যা১৮,৩৬,৯৭৮ (ম্যাচ প্রতি ৪১,৭৫০ জন)
শীর্ষ গোলদাতাইংল্যান্ড ডেনিস ভায়োলেট (৯টি গোল)

১৯৫৬–৫৭ ইউরোপীয় কাপ ইউরোপীয় কাপের দ্বিতীয় আসর ছিল, এটি উয়েফার প্রধান ক্লাব ফুটবল প্রতিযোগিতা ছিল।[][] এই প্রতিযোগিতাটি ১৯৫৬ সালের ১লা আগস্ট হিতে ১৯৫৭ সালের ৩০শে মে তারিখ পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হয়েছে। ১৯৫৭ সালের ৩০ই জুন তারিখে স্পেনে মাদ্রিদের সান্তিয়াগো বার্নাব্যুে আয়োজিত এই প্রতিযোগিতার ফাইনালে স্পেনের ক্লাব রিয়াল মাদ্রিদ ২–০ গোলের ব্যবধানে ইতালির ক্লাব ফিওরেন্তিনাকে হারিয়েছে টানা দ্বিতীয়বার মতো শিরোপা জয়লাভ করে।

প্রথম আসরের দুর্দান্ত সাফল্যের পরে ছয়টি নতুন এসোসিয়েশনের প্রতিনিধিদের এই আসরে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল: বুলগেরিয়া, চেকোস্লোভাকিয়া, ইংল্যান্ড, লুক্সেমবার্গ, রোমানিয়া এবং তুরস্কদ্য ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন ("এফএ") "এই প্রতিযোগিতাকে ঘরোয়া ফুটবলের জন্য বিভ্রান্তি" ভাবায় ১৯৫৫ সালে চেলসিকে অংশগ্রহণ করতে দেয়নি; এই আসরেও তারা তাদের অবস্থান অটল রেখেছিল। তবে এফএ-এর নির্দেশনার বিপরীতে গিয়ে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ইংরেজ চ্যাম্পিয়ন হিসাবে এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছিল; এর ফলে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ইউরোপীয় কাপে অংশগ্রহণকারী প্রথম ইংরেজ ক্লাবে পরিণত হয়েছিল। পশ্চিম জার্মানির সাথে সংযুক্ত হওয়ার ফলে সারের স্থানটিকে এই প্রতিযোগিতার বর্তমান চ্যাম্পিয়ন হিসাবে রিয়াল মাদ্রিদকে সরাসরি দেওয়া হয়েছিল।

তথ্যসূত্র

বহিঃসংযোগ

টেমপ্লেট:১৯৫৬–৫৭-এ ইউরোপীয় ফুটবল (উয়েফা)

Strategi Solo vs Squad di Free Fire: Cara Menang Mudah!