এই মৌসুমে ২৫ পয়েন্ট অর্জন করে বার্সেলোনা প্রথম ক্লাব হিসেবে লা লিগার শিরোপা জয়লাভ করেছিল।[৩]রিয়াল সোসিয়েদাদের স্পেনীয় আক্রমণভাগের খেলোয়াড় পাকো বিয়েন্সাবাস ১৭ গোল করে এই মৌসুমের শীর্ষ গোলদাতার পুরস্কার জয়লাভ করেছিলেন।[৪]
প্রতিযোগিতার ধরন
প্রতিটি ক্লাব একে অপরের বিরুদ্ধে দুইটি ম্যাচে মুখোমুখি হয়েছিল; একটি নিজেদের মাঠে এবং অপরটি প্রতিপক্ষ দলের মাঠে। ক্লাবগুলো প্রতিটি জয়ের জন্য দুই পয়েন্ট এবং ড্রয়ের জন্য এক পয়েন্ট করে অর্জন করেছিল। যদি দুই বা ততোধিক ক্লাব সমান পয়েন্ট অর্জন করে থাকে, তবে হেড-টু-হেড ফলাফলের ভিত্তিতে পয়েন্ট তালিকায় তাদের অবস্থান নির্ধারণ করা হয়েছিল। সর্বাধিক পয়েন্ট অর্জনকারী ক্লাবটি চ্যাম্পিয়ন হিসেবে শিরোপা জয়লাভ করেছিল এবং সর্বনিম্ন পয়েন্ট অর্জনকারী ক্লাবটি সেহুন্দা দিভিসিওনের চ্যাম্পিয়ন ক্লাবের বিরুদ্ধে দুই লেগের অবনমন/উন্নয়ন প্লে-অফে অংশগ্রহণ করেছিল, যেখানে বিজয়ী ক্লাব পরবর্তী মৌসুমে লা লিগায় অংশগ্রহণের জন্য উত্তীর্ণ হয়েছিল।
বাকি ১টি ক্লাব বাছাইপর্বের মাধ্যমে নির্ধারণ করা হয়েছিল; যেখানে বিজয়ী ক্লাব রেসিং সান্তান্দের লা লিগায় যোগদান করেছিল এবং অংশগ্রহণকারী বাকি ক্লাবগুলো রেসিং মাদ্রিদের সাথে সেহুন্দা দিভিসিওনে অংশগ্রহণ করেছিল। এই মৌসুমে ১০টি ক্লাব প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিল।[৫]