নাম
|
অস্তিত্ব
|
হারানোর সময়
|
ছবি
|
বর্ণনা
|
কুসানাজি
|
কিংবদন্তি
|
১১৮৫
|
Artist's depiction
|
এটি একটি তলোয়ার ও জাপানের প্রধান তিনটি বহুমূল্যবান সম্পদের একটি যেটা রাজাকে বৈধতা প্রদান করে। তলোয়ারটি গানপেই যুদ্ধে ডান-ন-উরা নামক স্থানে হারিয়ে গেছে বলে মনে করা হয়।[১] বর্তমান সরকার এর দখল দাবি করে। কিন্তু এটি এখনও খুঁজে পাওয়া যায়নি।
|
লা নচে ত্রিস্তে
|
কিংবদন্তি
|
১৫২০ সাল
|
—
|
সোনাদানার এই ভাণ্ডার দ্বিতীয় মন্টেজুমার প্রাসাদ থেকে লুট করা হয়। অ্যাজটেক সাম্রাজ্যে স্প্যানিশ বিজয়ের সময় এটি ঘটে।[২]
|
আমরার পারগো এর ট্রেজার
|
চিহ্নিত করা হয়নি
|
১৬৭৮-১৭৪৭
|
আমারা পারগো এর পোর্ট্রে.
|
এই ধনটি "খোদাইকৃত রূপা, সোনার গয়না, মুক্তো এবং মূল্যের পাথর, চীনা চীনামাটির বাসন, ধনী কাপড়, আঁকা এবং সম্ভবত 500,000 পেসো".[৩] এই ধন সম্পর্কে গল্প ভিন্ন ভিন্ন, এনাগা শিলাগুলির আশেপাশে কিছু জায়গা রয়েছে, অন্যরা এটি পুন্ডা দেল হিডলগো এবং সান মাতো গুহা, তেনেরিফে উত্তর-পূর্বাঞ্চলে অবস্থিত। বর্তমানে, খ্যাতি পাওয়া যায়নি এবং চিহ্নিত করা যায়নি।
|
পোলিশ মুকুটের রত্নসামগ্রী
|
নিশ্চিত
|
১৭৯৫ সাল
|
প্রতিরূপ
|
পোলিশ রাজদণ্ড ও মুকুট বিভিন্ন রত্ন, ছোট ছোট দণ্ড প্রভৃতি দিয়ে গঠিত। পোল্যান্ডের তৃতীয় বিভাজনের পর জার্মানরা এগুলো লুট করে। মার্চ, ১৮০৯ সালে প্রুসিয়ার তৃতীয় ফ্রেডেরিক উইলিয়ামের আদেশে এগুলো ধ্বংস করা হয়।[৪]
|
লিমা শহরের ধনসম্পদ
|
কিংবদন্তি
|
১৮২০ সাল
|
—
|
সোনা, রুপা ও গহনা ১৮২০ সালে স্পেন থেকে চুরি হয়। কোস্টারিকার অন্তর্গত কোকো দ্বীপপুঞ্জে এটি মাটিচাপা দেওয়া আছে বলে ধারণা করা হয়। এর মূল্যমান ধরা হয়েছে ১৬০ মিলিয়ন পাউন্ড।[৫]
|
বেনিটোর ধনসম্পদ
|
কিংবদন্তি
|
১৮২১ সাল
|
—
|
জলদস্যু বেনিটো বনিটোর সম্পদ, মূল্যমান ধরা হয়েছে ৩০০ মিলিয়ন আমেরিকান ডলার। অবস্থান নিয়ে বিভিন্ন ধারণা প্রচলিত রয়েছে। কেউ মনে করেন মেলবোর্নের কোথাও মাটিচাপা দেওয়া আছে অথবা অস্ট্রেলিয়ার ভিক্টোরিয়াতে কুইন্সক্লিফের কোথাও আছে অথবা কোকো দীপপুঞ্জের কোথাও আছে।
|
মিত্রদের ধনসম্পদ
|
কিংবদন্তি
|
১৮৬৫ সাল নাগাদ
|
—
|
সোনা. আমেরিকান সিভিল ওয়ারের পর হারিয়ে যায়।
|
টোকুগাওয়ার হারানো সম্পদ
|
কিংবদন্তি
|
১৮৬৮ সাল নাগাদ
|
—
|
একটি কিংবদন্তিতুল্য সম্পদ যেটা টোকুগাওয়া পরিবার কর্তৃক মাটিচাপা দেওয়া হয় বলে ধরা হয়। (বিতর্কিত)
|
আয়ারল্যান্ডের ধনসম্পদ
|
নিশ্চিত
|
১৯০৭ সাল
|
রাজকীয় ধনসম্পত্তি
|
সেইন্ট প্যাট্রিকের সবচেয়ে মূল্যবান রত্ন যা ডাবলিন ক্যাসল থেকে চুরি হয়।
|
হারিয়ে যাওয়া আটটি রাজকীয় ফেবারজি ডিম
|
নিশ্চিত
|
১৯২২ সাল বা এর পরে
|
তৃতীয় অ্যালেক্সান্ডারের ডিম
|
|
দি জাস্ট জাজ
|
নিশ্চিত
|
১৯৩৪ সাল
|
প্রতিরূপ
|
রহস্যপূর্ণ একটি ছবি যেটা বেলজিয়ামের ঘেন্টের সেইন্ট ব্রাভো ক্যাথিড্রালে প্রদর্শিত হয়। এই চিত্রকর্মটি ১০ই এপ্রিল, ১৯৩৪ রাতে চুরি হয়।
|
রাজকীয় কৌটা
|
নিশ্চিত
|
১৯৩৯ সাল
|
রাজকীয় কৌটা
|
পোলিশ রাজকীয় পরিবারের ৭৩ টি বহুমূল্য ধ্বংসাবশেষ ধারণকারী[৬] একটি কৌটা। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় এটি লুট করা হয়।
|
পিকিং ম্যান
|
নিশ্চিত
|
১৯৪১-১৯৪৫ সাল
|
প্রতিরূপ
|
হোমো ইরেক্টাস পিকিনেন্সিস ফসিল পাওয়া গেছে। এর বয়স ৫,০০,০০০ বছর। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ১৯৪১ সালে চীনে এটি হারিয়ে যায়। অথবা এটি আওয়া মারু নামের একটি জাহাজে ছিল ও জাহাজটি এটি বহনকৃত অবস্থায় ১৯৪৫ ডুবে যায়।[৭]
|
অ্যাম্বার ঘর
|
নিশ্চিত
|
১৯৪৫ সাল নাগাদ
|
পুনঃস্থাপনকৃত
|
জার্মানরা ক্যাথেরিন প্যালেস, সেইন্ট পিটার্সবার্গ থেকে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় এটা জার্মানিতে নিয়ে যায়। এর মূল্য ধরা হয়েছে $১৪২ মিলিয়ন আমেরিকান ডলার।[৮]
|
ইয়ামাসিতার সোনা
|
কিংবদন্তি
|
১৯৪৫ সাল নাগাদ
|
—
|
জাপানীরা যুদ্ধে লুট করেছিলো ও ফিলিপাইনে লুকিয়ে রেখেছিল বলে ধারণা করা হয়। জেনারেল টমইয়ুকি ইয়ামাশিতার নামে নামকরণ করা হয়।
|
আওয়া মারুর সম্পদ
|
কিংবদন্তি
|
১৯৪৫ সাল
|
আওয়া মারু
|
সোনা, প্লাটিনাম ও হীরার সর্বমোট মূল্য ধরা হয় $৫ বিলিয়ন আমেরিকান ডলার। এই রত্নভাণ্ডারটি হারিয়ে যায় যখন জাপানী জাহাজ আওয়া মারু টর্পেডো দ্বারা আঘাতপ্রাপ্ত হয় ও ১৯৪৫ সালের এপ্রিল ডুবে যায়।[৯]
|
পাতিয়ালা নেকলেস
|
নিশ্চিত
|
১৯৪৮ সাল নাগাদ
|
পাতিয়ালা নেকলেস
|
এটি একটি বহুমূল্য নেকলেস যেটা ২,৯৩০টি হীরার সমন্বয়ে তৈরি করা হয়েছিলো যার ভিতরে পৃথিবীর সপ্তম বৃহত্তম হীরা, ৪২৮ ক্যারেটের "দি বিয়ারস" ছিল। কিছু হীরা পরে পুনরুদ্ধার করা হয়েছিলো। এই নেকলেসটি তৈরি করেছিলেন হাউজ অফ কার্টিয়ার নামে একটি কোম্পানি ১৯২৮ সালে পাতিয়ালার ভূপতি সিং ও পরবর্তী শাসনকারী মহারাজার জন্য।
|
টাকারস ক্রস
|
নিশ্চিত
|
১৯৭৫ সাল
|
—
|
টাকারস ক্রস মিউজিয়াম থেকে চুরি করা হয়।[১০]
|
লুফথানসা ডাকাতি
|
নিশ্চিত
|
১৯৭৮ সাল
|
—
|
১৯৭৮ সালের ডিসেম্বরে নগদ অর্থ ও গহনা জন এফ কেনেডি বিমান বন্দরের লুফথানসা কার্গো টার্মিনাল থেকে ডাকাতি করা হয়। এর সর্বমোট অর্থমূল্য ছিল $৫ মিলিয়ন আমেরিকান ডলার। এটি ছিল সেসময়ের মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে বড় ডাকাতির ঘটনা।[১১][১২]
|
অ্যান্টওয়ার্প ডায়মন্ড হেইস্ট
|
নিশ্চিত
|
২০০৩ সাল
|
—
|
হীরা, সোনা ও গহনা যেগুলোর সর্বমোট মূল্য ধরা হয়েছে $১৮৯ মিলিয়ন আমেরিকান ডলার। এটাকে শতাব্দীর শ্রেষ্ঠ চুরি বলা হয়।[১৩]
|
গ্রাফ ডায়মন্ড রবারি
|
নিশ্চিত
|
২০০৯ সাল
|
—
|
৪৩ টি গহনা লন্ডন থেকে ২০০৯ সালের ৬ই আগস্ট চুরি হয়। এগুলোর সর্বমোট মূল্য ধরা হয় ৪০ মিলিয়ন পাউন্ড।[১৪]
|
আইভরি কোস্ট ক্রাউন জুয়েলস
|
নিশ্চিত
|
২০১১ সাল
|
—
|
সোনার গহনা, নেকলেস ও ব্রেসলেট যেগুলোর মূল্য ধরা হয় ৳৬ মিলিয়ন আমেরিকান ডলার।[১৫]
|
ব্রাসেলস বিমানবন্দরের হীরা ডাকাতি
|
নিশ্চিত
|
২০১৩ সাল
|
—
|
ব্রাসেলস এয়ারপোর্ট থেকে হীরা চুরি করা হয় যার মূল্যমান $৫০ মিলিয়ন আমেরিকান ডলার।[১৬]
|