সরকারি জিয়া মহিলা কলেজ |
---|
|
|
শহিদ শহীদুল্লা কায়সার সড়ক, ফেনী , ৩৯০০
|
|
নীতিবাক্য | নারী শিক্ষার প্রসার ও সুশিক্ষার প্রদানের মাধ্যমে বিজ্ঞানমস্ক, আলোচিত মানুষ তৈরি করা। |
---|
প্রতিষ্ঠাকাল | ১,৯৭৯ জানুয়ারি ১; ৪৫ বছর আগে (1-01-1979) |
---|
প্রতিষ্ঠাতা | বাংলাদেশ সরকার |
---|
অধ্যক্ষ | প্রফেসর কামরুন নাহার |
---|
কর্মকর্তা | ৩৩ |
---|
শিক্ষকমণ্ডলী | ৩৩ |
---|
শ্রেণি | একাদশ দ্বাদশ অনার্স-মাস্টার্স |
---|
ভাষা | বাংলা |
---|
ক্যাম্পাস | মহানগর |
---|
শিক্ষায়তন | ৩.৩ একর (১৩,০০০ মি২) |
---|
ক্রীড়া | ফুটবল, ক্রিকেট, বাস্কেটবল, ভলিবল, টেবিল টেনিস, ব্যাডমিন্টন, হ্যান্ডবল |
---|
শিক্ষা বোর্ড | কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ড |
---|
ওয়েবসাইট | http://www.gzmcfeni.gov.bd/index.php |
---|
http://www.gzmcfeni.gov.bd/details.php?mid=46 থেকে |
সরকারি জিয়া মহিলা কলেজ বাংলাদেশের প্রয়াত রাষ্ট্রপতি ও বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের নামে প্রতিষ্ঠিত। এই কলেজটি ১৯৮০ সালে একটি বেসরকারি কলেজ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৮০ সালের সেপ্টেম্বর মাসের আট তারিখে বাংলাদেশের সমৃদ্ধ জেলা ফেনীর রাজাঝির দিঘীর পূর্ব পাড়ে পাবলিক লাইব্রেরির দোতলায় এ কলেজটির শুভ উদ্বোধন হয়। পাবলিক লাইব্রেরির ০২ টি ও ফেনী ক্লাবের ০২ টি কক্ষ নিয়ে কলেজটির কার্যক্রম শুরু হয়। ১৯৮০/৮১ শিক্ষাবর্ষে মাত্র অাটজন শিক্ষার্থী নিয়ে কলেজটি শ্রেণী কার্যক্রম শুরু করে। কলেজ ক্যাম্পাসটি পরবর্তিতে ফেনীর মহিপাল থেকে ৬৫০ মিটার পূর্বে শহীদ শহীদুল্লাহ কায়সার(সাবেক পাঁচগাছিয়া রোড) রোডের উত্তর পাশে পানি উন্নয়ন বোর্ডের ২ একর ৪৫ শতাংশ ভূমির উপর প্রতিষ্ঠিত হয়।জায়গাটি শহীদ জিয়াউর রহমান বরাদ্দ দেন।[১][২]
১৯৮৬ সালে পরবর্তী রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ জাতীয়করণের ঘোষণা দেন এবং পরের বছর, ১৯৮৭ সালে কলেজটি সরকারি হয়।
স্লোগানঃ শিক্ষা, সাম্য মৈত্রী।
পরিচালনা বিভাগঃ কলেজ পরিচালনার জন্য কলেজের কার্যক্রমককে তিন ভাগে ভাগ করা হয়েছে, ১। প্রশাসনিক বিভাগ, ২। একাডেমিক বিভাগ ও ৩। হিসাব বিভাগ।
একজন অধ্যক্ষ, একজন উপাধ্যক্ষ ও কতিপয় কর্মচারী নিয়ে কলেজের একাডেমিক বিভাগ গঠিত। কলেজের বর্তমান অধ্যক্ষ অধ্যাপক কামরুন নাহার ও উপাধ্যক্ষ পদটি শূন্য আছে।
৩৩ জন শিক্ষক কলেজটির একাডেমিক কার্যক্রম পরিচালনা করেন। এঁদের মধ্যে, প্রভাষক> সহকারী অধ্যাপক > সহযোগী অধ্যাপক > অধ্যাপক রয়েছে। এছাড়াও দুজন প্রদর্শক কর্মরত আছেন।
হিসাবরক্ষন বিভাগে একজন হিসাবরক্ষক ও একজন পিয়ন রয়েছেন।[৩]
তথ্যসূত্র