গির্জার বাইরের সজ্জার জন্য আন্সবাখ থেকে তৈরি চুনাপাথর ব্যবহার করা হয়েছে। অভ্যন্তরীণ সজ্জার জন্য উচ্চ বাভারিয়ার টাফ (চুনময় পাথর) ব্যবহার করা হয়েছে এবং নির্মাণ সামগ্রীর মধ্যে মূখ্য উপাদান ছিল ইট। গির্জাটির প্রধান মিনারের উচ্চতা ৯৭ মিটার (৩১৮ ফু), ফ্রাঙ্কফুর্ট ক্যাথিড্রালেরমিনারের মতো করে এটি তৈরি করা হয়েছে। পশ্চিম দিকে দুটি মিনার অবস্থিত। এদের প্রত্যেকের উচ্চতা ৭৬ মিটার (২৪৯ ফু) মিটার। পশ্চিম দিকের প্রধান প্রবেশদ্বারের উপরে একটি বড় গোলাপী জানালা দ্বারা গির্জাটিকে সজ্জিত করা হয়েছে।[২]
ইতিহাস
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়, ১৯৪৪ সালের ডিসেম্বরে, বোমা হামলার কারণে গির্জাটি ভয়াবহ ক্ষতির সম্মুখীন হয়। গুরুত্বপূর্ণ কিছু উপাদান চুরি হয়ে যায়। বিশেষ করে উঁচু বেদির উপাদানসমূহ।
২০১৯ সালের ২৫ এপ্রিল, ইস্টারের সময় গির্জাটিতে একজন ব্যক্তি "আল্লাহু আকবর" বলে চিৎকার দিয়ে ওঠে, এতে গির্জায় অবস্থিত মানুষেরা ভয় পেয়ে দৌড়ে পালাতে চেষ্টা করে। পালানোর সময় ২৪ জন আহত হয়। পরে পুলিশ সোমালিয়া থেকে আগত ৩৬ বছর বয়সী এক ব্যক্তিকে আটক করে। অবশ্য তার কাছে কোন অস্ত্র বা বিস্ফোরক কিছুই পাওয়া যায় নি।[৩]
↑Abend, B. (২০১৮)। Baedeker Reiseführer München: mit Downloads aller Karten und Grafiken। Baedeker Reiseführer E-Book (জার্মান ভাষায়)। Mairdumont GmbH & Company KG। পৃষ্ঠা 229। আইএসবিএন978-3-8297-9454-1। সংগ্রহের তারিখ ২১ জুন ২০১৮। Blickfang an der Landwehrstraße Nordöstlich der Theresienwiese ragt die neogotische Sankt-Pauls-Kirche (1892–1906) mit ihrem 97 m hohen Hauptturm auf, neben der Frauenkirche das größte Gotteshaus Münchens und mit ihrer ...