সচিন-জিগর |
---|
হাম তুম শাবানা চলচ্চিত্রের অ্যালবাম উন্মোচনে সচিন-জিগর |
|
উদ্ভব | গুজরাত, ভারত |
---|
ধরন | চলচ্চিত্রের সঙ্গীত, ইলেকট্রনিক, পপ, রক, হিপ হপ, জ্যাজ |
---|
পেশা | সুরকার, সঙ্গীত পরিচালক, নেপথ্য সঙ্গীতশিল্পী |
---|
বাদ্যযন্ত্র | কণ্ঠ, গিটার, পিয়ানো, কিবোর্ড, বেস গিটার, স্টম্প, ড্রাম, ভাইব্রাফোন, বাঁশি, ইংলিশ হর্ন, উকুলেলে, ব্যাকপেকার, তুম্বি, হুইসেল, টেকনো, সানাই, হারমোনিয়াম, ঢোল, মেলোডিকা, ম্যান্ডোলিন, চারাং, রেবাব, কোটো, কাজু |
---|
কার্যকাল | ২০০৯-বর্তমান |
---|
লেবেল | যশ রাজ ফিল্মস, টিপস ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড, সনি মিউজিক ইন্ডিয়া, ইরোস এন্টারটেইনমেন্ট, টি-সিরিজ, জি মিউজিক কোম্পানি |
---|
সচিন-জিগর (গুজরাটি: સચિન-જીગર) হলেন ভারতীয় সুরকার ও সঙ্গীত পরিচালক যুগল। তারা দুজন হলে সচিন সঙ্গবি ও জিগর সারাইয়া। তারা বলিউড ও গুজরাতি চলচ্চিত্রে সঙ্গীত পরিচালনা করে থাকেন। সঙ্গীত পরিচালনা শুরু করার পূর্বে এই যুগল এ আর রহমান, আনু মালিক, নাদিম-শ্রাবণ, প্রীতম চক্রবর্তী ও বিশাল-শেখরদের সহযোগী, শব্দ মিশ্রণকারী ও ঐকতান-বাদকদল হিসেবে কাজ করতেন।
কর্মজীবন
২০০৯ সালে তারা লাইফ পার্টনার চলচ্চিত্রের একটি গানের সুর করেন, যা মূলত তাদের গুরু প্রীতম চক্রবর্তীর অধীনে সৃষ্ট। ২০১১ সালে তারা ফালতু চলচ্চিত্রে স্বাধীনভাবে প্রথম কাজ লাভ করেন। এই চলচ্চিত্রের "লে যা তু মুঝে ও "চার বাজ গয়ে" গান দুটি জনপ্রিয়তা লাভ করেন। একই বছর তারা হাম তুম শাবানা ও শোর ইন দ্য সিটি চলচ্চিত্রের গানের সুর করেন। দ্বিতীয় চলচ্চিত্রে শ্রেয়া ঘোষাল ও তোচি রায়নার গাওয়া "সাইবো" গানটি সঙ্গীত সমালোচকদের নিকট থেকে প্রশংসা লাভ করে।
২০১২ সালে তারা তেরে নাল লাভ হো গয়া চলচ্চিত্রের সঙ্গীত পরিচালনা করেন, ক্যায়া সুপার কুল হ্যায় হাম চলচ্চিত্রের একটি গানের সুর করেন, এবং ওএমজি: ও মাই গড! ও আজব গজব লাভ চলচ্চিত্রের সুরায়োজন করেন। ২০১৩ সালে তারা এবিসিডি: অ্যানি বডি ক্যান ড্যান্স ও জয়ন্তভাই কি লাভ স্টোরি চলচ্চিত্রের পূর্ণ অ্যালবাম, হিম্মতওয়ালা চলচ্চিত্রের একটি গান, আই, মি অউর ম্যাঁয় চলচ্চিত্রের দুটি গান, এবং গো গোয়া গন ও রামাইয়া বাস্তবাইয়া চলচ্চিত্রের পূর্ণ অ্যালবামের সুরায়োজন করেন।
২০১৪ সালের ৯ই ডিসেম্বর বদলাপুর চলচ্চিত্রের প্রথম গান "জি কারদা প্রকাশিত হয় এবং তাৎক্ষণিক জনপ্রিয়তা লাভ করে। এই চলচ্চিত্রের আরেকটি গান "জিনা জিনা" ২০১৫ সালের ১৫ই জানুয়ারি প্রকাশিত হয় এবং ব্লকবাস্টার তকমা লাভ করে। একই বছর ডিজনির এবিসিডি ২ চলচ্চিত্রের গানসমূহও জনপ্রিয়তা লাভ করেন। এই চলচ্চিত্রের "সুন সাথিয়া" গানটিকে ভূয়সী প্রশংসা অর্জন করে। এই দুটি চলচ্চিত্রের অ্যালবাম মির্চি সঙ্গীত পুরস্কারে বর্ষসেরা অ্যালবামের মনোনয়ন লাভ করে।[১]
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
|
---|
সাধারণ | |
---|
জাতীয় গ্রন্থাগার | |
---|
অন্যান্য | |
---|