শেখ রাসেল দিবস |
---|
আনুষ্ঠানিক নাম | শেখ রাসেল দিবস |
---|
পালনকারী | বাংলাদেশ |
---|
ধরন | জাতীয় |
---|
তাৎপর্য | শিশু রাসেলের জীবন সম্পর্কে শিশু-কিশোরদের কাছে তুলে ধরা। |
---|
উদযাপন | সমগ্র বাংলাদেশ ব্যাপী |
---|
তারিখ | ১৮ অক্টোবর |
---|
সংঘটন | বার্ষিক |
---|
শেখ রাসেল দিবস বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবুর রহমানের কনিষ্ঠ পুত্র শেখ রাসেলের সম্মানে ২০২১ সাল হতে প্রতি বছর তার জন্মদিনে বাংলাদেশে পালিত একটি জাতীয় দিবস।[১] ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর ২০২৪ সালের ১৬ অক্টোবর অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ দিবসটি বাতিল করেছে। [২]
শিশু রাসেলের জীবন সম্পর্কে শিশু-কিশোরদের কাছে তুলে ধরতে তাঁর জন্মদিনকে শেখ রাসেল দিবস হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। রাষ্ট্রীয়ভাবে তৃতীয়বারের মতো ‘শেখ রাসেল দিবস ২০২৩’ পালনের প্রতিপাদ্য ছিল ‘শেখ রাসেল দীপ্তিময়, নির্ভীক নির্মল দুর্জয়’।[৩]
ইতিহাস
শেখ মুজিবুর রহমানের কনিষ্ঠ পুত্র ও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছোট ভাই শেখ রাসেল ১৯৬৪ সালের ১৮ অক্টোবর তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের ঢাকা অঞ্চলের ধানমন্ডিতে ৩২ নম্বর বঙ্গবন্ধু ভবনে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট প্রত্যূষে একদল তরুণ সেনা কর্মকর্তা ট্যাঙ্ক দিয়ে শেখ মুজিবুর রহমানের ধানমণ্ডিস্থ ৩২ নম্বর বাসভবন ঘিরে ফেলে শেখ মুজিব, তার পরিবার এবং তার ব্যক্তিগত কর্মচারীদের সাথে শেখ রাসেলকেও হত্যা করা হয়।[৪][৫] তার জন্মদিনে সর্বপ্রথম ২০২১ সাল হতে এ দিবস পালিত হয়। ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর ২০২৪ সালের ১৬ অক্টোবর অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ দিবসটি বাতিল করেছে।
[৬]
কার্যসূচি
শেখ রাসেলের জন্মদিন উপলক্ষে দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন বিস্তারিত কর্মসূচি গ্রহণ করে থাকে। শেখ রাসেলসহ ১৫ আগস্টে নিহত সব শহীদের কবরে পুষ্পস্তবক অর্পণ, ফাতেহা পাঠ, মিলাদ, দোয়া মাহফিল, চিত্রাঙ্কন, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, র্যালি সহ বিচিত্র অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।[৬][৭]
তথ্যসূত্র