লাইন ১ |
---|
<span style="background-color:#লুয়া ত্রুটি: expandTemplate: template "Tianjin Metro রঙ" does not exist।; border:0.1em solid #লুয়া ত্রুটি: expandTemplate: template "Tianjin Metro রঙ" does not exist।;"> 1 |
লিওউইয়েনে একটি ট্রেন |
|
স্থিতি | পরিচালনাগত |
---|
মালিক | থিয়েনচিন |
---|
অঞ্চল | থিয়েনচিন, চীন |
---|
বিরতিস্থল | |
---|
স্টেশন | ২২ |
---|
|
ধরন | দ্রুতগামী গণপরিবহন ব্যবস্থা |
---|
ব্যবস্থা | থিয়েনচিন মেট্রো |
---|
সেবা | ১ |
---|
পরিচালক | থিয়েনচিন মেট্রো কর্পোরেশন |
---|
|
চালু | ২৮ ডিসেম্বর ১৯৮৪ (পুরানো ব্যবস্থা) ১২ জুন ২০০৬ (নতুন ব্যবস্থা) |
---|
বন্ধ | ২০০১ সাল থেকে ২০০৬ সাল |
---|
|
রেলপথের দৈর্ঘ্য | ২৬.২ কিমি (১৬.২৮ মা) |
---|
ট্র্যাকসংখ্যা | ২ |
---|
বৈশিষ্ট্য | ভূগর্ভস্থ, ভূপৃষ্ঠ এবং উচ্চতর |
---|
ট্র্যাক গেজ | ১,৪৩৫ এমএম (৪ ফুট ৮ ১⁄২ ইঞ্চি) স্ট্যান্ডার্ড গেজ |
---|
থিয়েনচিন মেট্রোর লাইন ১[১][২] (চীনা: 天津地铁一号线; ফিনিন: থিয়েনচিন দিয়াটি ইয়ে হও শিয়ান) থিয়েনচিন শহরের উত্তর-পশ্চিমে অংশ থেকে দক্ষিণ-পূর্ব দিকে শহরের কেন্দ্রীয় অংশ পর্যন্ত ২৬.২ কিলোমিটার রেলপথ ও ২২টি স্টেশন নিয়ে গড়ে উঠেছে। এটি ১২ জুন ২০০৬ সালে বাণিজ্যিকভাবে সেবা প্রদান করা শুরু করে। এই লাইনটিকে ১৯৭৬ সালে চালু হওয়া মূল থিয়েনচিন মেট্রো লাইন থেকে পুনঃনির্মিত হয়েছিল, তবে ব্যবস্থাটির আধুনিকীকরণ প্রকল্পের অংশ হিসেবে ২০০১ সালে মেট্রো লাইনটি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। লাইনের প্রতীক রং হল লাল।
ইতিহাস
১৯৭০ সাল পর্যন্ত মেট্রো ব্যবস্থাটির নির্মাণকাজ শুরু হয়। প্রথম বিভাগটি ৩.৬ কিলোমিটার (২.২ মাইল) ট্র্যাক ও ৪টি স্টেশন (শিনহুলু, ইংখৌতাও, আনশানতাও এবং হাইকুয়ানকসি) নিয়ে বিস্তৃত এবং এটি ১৯৭৬ সালের ফেব্রুয়ারি নাগাদ সম্পন্ন হয়। দ্বিতীয় বিভাগটি অতিরিক্ত ১.৬ কিলোমিটার (০.৯৯ মাইল) ট্র্যাক এবং শিনানচিয়াও ও এরউয়েইলু স্টেশন নিয়ে ১৯৮০ সাল নাগাদ সম্পন্ন হয়। নির্মাণ শুরু হওয়ার পর মোট ৭.৪ কিলোমিটার (৪.৬ মাইল) ট্র্যাক ও ৮টি স্টেশনসহ ২৮ ডিসেম্বর ১৯৮৪ সালে এই লাইনের পরিষেবা শুরু হয়।[৩]
নির্মাণ খরচ হ্রাস করার জন্য কর্তৃপক্ষ মেট্রো লাইনটি তৈরির জন্য একটি পরিত্যক্ত খালকে ব্যবহার করে। সুতরাং মেট্রো লাইনটির ভূগর্ভস্থ অংশ রাস্তা পৃষ্ঠের মাত্র ২-৩ মিটার নিচে অবস্থিত এবং এটি বিশ্বের সর্বোচ্চ অগভীর মেট্রো। এখানে পরবর্তী বছরগুলোতে ট্রেন চলাচল হ্রাস পায় এবং ট্রেন চলাচলে সাধারণত বিলম্ব ঘটে। রেলিং স্টকগুলো জীবাণুযুক্ত ও বেশিরভাগ যাত্রীর আসন আবরণ বিহীন হয়ে পড়ে এবং লাইটগুলোর আলো হ্রাস পায়। পূর্ব এশিয়ায় আরও আধুনিক এবং পরিষ্কার ও পরিচ্ছন্ন মেট্রো ব্যবস্থা নির্মাণ করার জন্য ২০০০ সালে একটি বিশাল পুনর্গঠন, আধুনিকীকরণ এবং সম্প্রসারণ পরিকল্পনা প্রণয়ন করা হয়েছিল। ১ সেপ্টেম্বর ২০০১ সালে মেট্রো ব্যবস্থাটি বন্ধ করা হয়। ১১ সেপ্টেম্বর সন্ত্রাসী হামলার কারণে পুনর্নির্মাণের কাজে বিলম্বিত হয়; পরে ২১ নভেম্বর পুনর্নির্মাণ শুরু হয়। নতুন রোলিং স্টকগুলো প্রবর্তন করার পর লাইনটিতে অর্ধ-উচ্চতা প্ল্যাটফর্ম স্ক্রীন দরজা যুক্ত করা হয় এবং শুয়াংক্লিন স্টেশন পর্যন্ত লাইন প্রসারিত করার পর লাইনটির নির্মাণ কাজ ২০০৫ সালের শেষের দিকে সম্পূর্ণ হয় এবং ১২ জুন ২০০৬ সালে পুনরায় খোলা হয়।
২০০৮ সালে, থিয়েনচিন পশ্চিম রেলওয়ে স্টেশন পুনর্নির্মাণের জন্য শিচান স্টেশন তিন বছর স্থায়ীভাবে বন্ধ ছিল। স্টেশনটি ১ জুলাই ২০০১ সালে পুনরায় খোলা হয়।
২০১৬ সালে, শুয়াংক্লিন স্টেশনটি লাইনের দক্ষিণ অংশের সম্প্রসারণের জন্য বন্ধ ছিল, যা ২০১৮ সালে চালু হওয়ার প্রত্যাশা করা হচ্ছে। সংকেত ব্যবস্থাটি নতুন স্বয়ংক্রিয় ট্রেন পরিচালনা ব্যবস্থা দ্বারা প্রতিস্থাপিত হয়েছিল এবং চলমান রোলিং স্টকটিও পূর্বনির্ধারিত হয়েছিল।
বিবরণ
- ট্রেন প্রতি কোচ - ৬টি।
- ফ্রিকোয়েন্সি - ব্যবস্ত সময়ে সময়ে ৭-৮ মিনিট অন্তর এবং অন্য সময়ে ১৫ মিনিট অন্তর
- পরিচালনার সময় - ৫:৩০ থেকে ২২:৩০।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ