মে ১৭ আন্দোলন |
প্রতিষ্ঠাকাল | তিরুমুরুগন গান্ধি |
---|
ধরন | রাজনৈতিক আন্দোলন |
---|
সদরদপ্তর | চেন্নাই, তামিলনাড়ু |
---|
ক্ষেত্রসমূহ | মানবাধিকার রক্ষা, তামিল জাতীয়তাবাদ |
---|
মূল ব্যক্তিত্ব | তিরুমুরুগন গান্ধি, প্রবীণ কুমার |
---|
ওয়েবসাইট | may17iyakkam.com |
---|
মে ১৭ আন্দোলন (তামিল: மே 17 இயக்கம்; উচ্চারণ:মে ১৭ ইয়াক্কাম) হলো তামিল ঈলাম গণহত্যা এবং তামিলনাড়ুতে তামিলদের অধিকার তথা ন্যায়বিচারের জন্য লড়াইরত একটি উল্লেখযোগ্য তামিল জাতীয়তাবাদী নাগরিক অধিকার কর্মী সংগঠন।
ইতিহাস
২০০৯ খ্রিষ্টাব্দে শ্রীলঙ্কায় যুদ্ধের সময় যখন হাজার হাজার তামিলদের হত্যা করা হয় সে সময় মে ১৭ আন্দোলন-এর শুরু। এর প্রতিষ্ঠা করেন তিরুমুরুগণ গান্ধি। এটি একটি সাম্যবাদী সংগঠন; যারা বিশ্বব্যাপী তামিল জাতির জন্য কাজ করছেন। কিন্তু এটি সম্পূর্ণরূপে ভারতের অন্যান্য সাম্যবাদী পার্টিতে যোগ দেবে না। এই গোষ্ঠীর নীতিমালা ভোট ব্যাংক রাজনীতি থেকে সম্পূর্ণ ভিন্ন। এই আন্দোলনটি কোনো দখলদারিত্ব নয় বা কোনও রাজনৈতিক দলের সাথে সংযুক্ত নয়। বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থায় (ডব্লিউটিও) ভারত সরকার কর্তৃক স্বাক্ষরিত বিতর্কিত টিএফএ নীতির উদ্ভাসনে এটি সক্রিয়ভাবে জড়িত একমাত্র বিশিষ্ট আন্দোলন, যা খাদ্য স্টক অধিগ্রহণ হ্রাসের মাধ্যমে সমগ্র রাষ্ট্রের সার্বজনিক বিতরণ পদ্ধতিতে ধীরে ধীরে নষ্ট করে দেবে।
মে ১৭ আন্দোলন ক্রমাগতভাবে ইলাম তামিল, প্যালেস্টানীয় ,কুর্দি, কাশ্মীরি, পশ্চিম সাহারীয় তথা শিখ জাতির গণতান্ত্রিক আকাঙ্ক্ষার সমর্থক করে চলেছে। এছাড়াও জাতিসংঘের জেনেভা মানবাধিকার অধিবেশনে বিগত তিন বছরধরে রাষ্ট্রহীন জাতি, আদিবাসী জাতি তথা সম্প্রদায়, যারা সাম্রাজ্যবাদী শক্তির দ্বারা যুদ্ধাপরাধের শিকার হয়েছে তাদের সমর্থনে বক্তব্য পেশ করেছে। এই আন্দোলনের প্রধান নেতা তিরুমুরুগন, জার্মানির ব্রেমেনে ২০১৩ খ্রিষ্টাব্দে শ্রীলঙ্কা স্থায়ী বাসিন্দা ট্রাইব্যুনালে তামিল সভ্য সমাজের প্রতিনিধিত্ব করেন।
[১][২][৩][৪][৫][৬][৭][৮][৯][১০]
তথ্যচিত্র
மூடப்படும் ரேசன் கடைகள் - சிறு ஆவணப்படம்
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ