মাদাম তুসো হংকং, ফ্রান্সের মাদাম তুসো কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত মোমের যাদুঘর যা হংকং দ্বীপের পিক টাওয়ারের প্রখ্যাত চেন অংশে অবস্থিত।
এটিই এশিয়ার মধ্যে প্রথম এবং একমাত্র দুটি স্থায়ী মাদাম তুসো জাদুঘর। যার অন্যটি হচ্ছে সাংহাই শাখা, এটি ২০০৬ সালে খোলা হয়।[১] আন্তর্জাতিকভাবে পরিচিত হংকং শাখার ঘরে প্রায় ১০০টি মোমের ব্যক্তি আছে
যা এশিয়ান পরিসংখ্যানে মোট এক তৃতীয়াংশ, এর ১৬ টি হংকংয়ার ছিল।
[২][৩]
মোমের পরিসংখ্যান অনুযায়ী বিভিন্ন থিমযুক্ত ফিচারে করা হয় যেমন: হংকং গ্ল্যামার, সঙ্গীত, ঐতিহাসিক ও জাতীয় বীরদের, চ্যাম্পিয়ন এবং ওয়ার্ল্ড প্রিমিয়ার।
ইতিহাস
পৃথিবীর অন্যতম একটি নিদর্শন এই মাদাম তুসো মিউজিয়াম। এক একটি রুম যেনো এক একটি গল্পের কথা সাজিয়ে রাখে। প্রিন্সেস ডায়না থেকে শুরু করে চার্লি চ্যাপলিন, আলবার্ট আইনস্টাইন এমনকি কল্পনার শার্লক হোমস...সবারই দেখা মিলে এই জাদুঘরে। পার্থক্য একটাই, দেখা হবার পর হাসিমুখে এগিয়ে আসবে না স্বপ্নের এই চরিত্রগুলো। মোম দিয়ে তৈরী নিখুঁত সব ভাস্কর্যের কারখানা এই মাদাম তুসো জাদুঘর।
১৭৭৭ সালে ফরাসী লেখক ভলতেয়ারের (Voltaire) ভাস্কর্য দিয়ে শুরু হওয়া এই মিউজিয়ামের শুরু দিকের সব ভাস্কর্য তুসো নিজের হাতে তৈরী করেন।
বর্তমানে মার্লিন এন্টারটেইনমেন্ট গ্রুপ এই জাদুঘরের মালিকানা নিয়ে আছে। তাদের নিয়োগকৃত শিল্পীরা বর্তমানে ভাস্কর্য তৈরির কাজ করছে।
শুরুর দিকে ফ্রান্সের রাস্তায় মোমের তৈরি এসব ভাস্কর্যের প্রদর্শনী চললেও বর্তমানে পৃথিবীর ২১ টি স্থানে রয়েছে এই মাদাম তুসো জাদুঘরের শাখা। ২০১৭ সালে নয়াদিল্লীতেও একটি শাখা খোলা হবে বলে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা পাওয়া গেছে।
২০০৮ সালে মাদাম তুসো জাদুঘরের বার্লিন শাখায় একজন দর্শনার্থী হুট করে এসে হিটলারের মূর্তির উপর ঝাঁপিয়ে পড়েন। এতে করে মূর্তিটির আংশিক ক্ষতি হয়। অবশ্য পরে আবার তা মেরামত করে দেয়া হয়।
মোমের প্রক্রিয়া
অনুপম প্রতিমূর্তি
- মরিয়ম Yeung এর প্রতিমূর্তি ২০০৬ সালের নভেম্বরে উন্মোচন করা হয়,যা বিশ্বের প্রথম পরিকল্পিত ইন-বিল্ট সেন্সরের মাধ্যমে তৈরি মজার লোক।
মরিয়ম তার মজার প্রেম এবং বুদ্বুদপূর্ণ ব্যক্তিত্বের জন্য ভাল পরিচিত
। এবং মাদাম তুসো তার প্রতিমূর্তির সারাংশে ক্যাপচার করতে চান।
আলোচিত ব্যক্তিত্ব
বিশেষ বৈশিষ্ট্যযুক্ত সেলিব্রিটিদের অন সাইট থিম অনুযায়ী তালিকা হল :[২]