২০১৬-এর ২০শে জানুয়ারি সিঙ্গাপুর ২৭জন নির্মাণ শ্রমিককে বহিষ্কার করে যারা বাংলাদেশে জঙ্গি তৎপরতা চালাতে পরিকল্পনা করছিল।[৪] এই দলটিকে সিঙ্গাপুরের প্রথম কোন জঙ্গি গোষ্ঠী হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়।[৫] বাংলাদেশ তাদের ১৪ জনের বিরুদ্ধে জঙ্গিবাদ সম্পর্কিত মামলা দায়ের করে।[৬] ৩রা মে, ২০১৬-তে আরো ৮ বাংলাদেশী শ্রমিককে বহিষ্কার করা হয়, যাদের সাথে 'ইসলামি স্টেট টেরর গ্রুপের' সংশ্লিষ্টতা ছিল।[৭]
২০১৬-এর ৯ আগস্ট বাংলাদেশ এবং সিঙ্গাপুর যৌথভাবে বিদ্যুৎ উৎপাদনের একটি চুক্তিতে সই করে।[৮] নিরাপত্তা এবং বৈদেশিক সম্পর্ক বিষয়ক একজন সিনিয়র স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী, মালিকি ওসমান ২০১৬ সালের ২৪ থেকে ২৬ অক্টোবর বাংলাদেশ সফর করে যান। ঐসময় তিনি সম্পর্ক উন্নয়ন ও জঙ্গিবাদ দমনে সহায়তার কথা উল্লেখ করেন।[৯]
অর্থনৈতিক সম্পর্ক
বাংলাদেশের মানবসম্পদ রপ্তানিতে বিশ্বে সিঙ্গাপুর হচ্ছে বৃহত্তম বাজারগুলোর মধ্যে অন্যতম।[১০][১১]সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্স বাংলাদেশ থেকে এবং বাংলাদেশে ফ্লাইট পরিচালনা করে থাকে, যেখানে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স সিঙ্গাপুরে এবং সিঙ্গাপুর থেকে ফ্লাইট পরিচালনা করে।[১২].[১৩]