চোসাক টাংনাম চিসাপানি মেলা - চিসাপানি, ইলামে প্রতি বছর কিরাত, রাই এবং লিম্বু সম্প্রদায়ের দ্বারা উদযাপিত হয়।[৩]
গজুরমুখী মেলা - প্রতি বছর কার্তিক পূর্ণিমায় ইলাম জেলার দেউমাই নদীর তীরে লিম্বু সম্প্রদায়ের দ্বারা উদযাপিত হয়।[৪]
হালেশী মহাদেব মেলা - প্রতি বছর রাম নবমী থেকে শুরু করে খোটাং জেলায় ১৬ দিন ধরে পালিত হয় ।[৪]
বুদ্ধ সুব্বা মেলা - প্রতি বছর বৈশাখী পূর্ণিমায় সুনসারি জেলায় উদ্যাপিত হয় ।[৪]
মাধেশ প্রদেশ
গাধিমাই মেলা - প্রতি পাঁচ বছর অন্তর বড় জেলায় উদ্যাপিত হয় ।[৫] এই মেলায় মহিষ, শুকর, ছাগল, মুরগি ও কবুতর সহ অন্যান্য অনেক পশুদের বৃহৎ আকারে বলিদান করা হয়। উৎসবটিকে বিশ্বের বৃহত্তম পশুবলি অনুষ্ঠান হিসেবে বর্ণনা করা হয়।[৬] দুই শতাব্দীরও বেশি সময় ধরে এই উৎসবে লক্ষাধিক লোক অংশগ্রহণ করে আসছে।[৭]
ভূত মেলা - প্রতি বছর সিরহা জেলায় উদ্যাপিত হয় ।[৮]
বাগমতি প্রদেশ
মকর মেলা - প্রতি ১২ বছর পর মাঘে সংক্রান্তিতে পানৌতিতে উদযাপিত হয় ।[৯] তিনটি নদীর সঙ্গমস্থল ত্রিবেণীঘাটে পুরো মাঘ মাস ধরে এই উৎসব পালিত হয়।
দেবীঘাট মেলা - প্রতিবছর চিত্রা সুলকা পূর্ণিমা ও হরিবোধিনী একাদশীতে সূর্যমতি নদী ও তাদি নদীর সঙ্গমস্থলের কাছে রাসুওয়া জেলার বাট্টার বাজারে উদযাপিত হয় । [৪]
ত্রিবেণী ধাম মেলা - প্রতি বছর মাঘে আউশিতে চিতওয়ান জেলায় উদ্যাপিত হয় ।[৪]
গোসাইকুণ্ড মেলা - প্রতি বছর জনাই পূর্ণিমায় হিন্দু ও বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীরা রাসুয়া জেলার গোসাইকুণ্ডে পালন করে। [১০]
গোদাবরী মেলা - প্রতি ১২ বছর অন্তর গোদাবরী, ললিতপুটে উদযাপিত হয়।[১১]
মৎস্য নারায়ণ মেলা - প্রতি তিন বছর অন্তর কাঠমান্ডুর মৎস্যনারায়ণের মন্দিরে অনুষ্ঠিত হয়। সারাদেশ থেকে ভক্তরা মলমাসের সময় মন্দিরে আসেন ভগবান বিষ্ণুর উপাসনা করতে এবং সেখানে পবিত্র পুকুরে পূর্ণস্নান করেন।[১২]
গন্ডকী প্রদেশ
দেবঘাট মেলা - তানাহু জেলার কালী গন্ডকী নদী ও ত্রিশূলী নদীর সঙ্গমস্থলে প্রতি বছর মাঘে সংক্রান্তি উপলক্ষে পালিত হয় ।[৪]
বাগলুং কালিকা মেলা - প্রতি বছর চৈত্র অষ্টমীতে বাগলুং জেলায় উদ্যাপিত হয় ।[৪]
ইয়ারতুং মেলা - গ্রীষ্মের সমাপ্তি উপলক্ষে মুস্তাং জেলার থাকালি জনগণ প্রতি বছর তিন দিন ধরে উদযাপন করে । ঘোড়দৌড়, নাচ এবং গানের মতো ক্রিয়াকলাপগুলি মেলায় পরিচালিত হয়। ঐতিহ্যগতভাবে, গ্রামের প্রধান সন্ন্যাসী উৎসবের সূচনা করেন। প্রথম দিনটি উৎসর্গ করা হয় গ্রামের প্রধানকে। দ্বিতীয় দিনটি সন্ন্যাসীদের জন্য উৎসর্গীকৃত এবং তৃতীয় দিনটি সাধারণ মানুষের জন্য উৎসর্গীকৃত।[১৩] মেলাটি তিব্বতীয় চন্দ্র ক্যালেন্ডারের উপর ভিত্তি করে এবং জানাই পূর্ণিমা (আগস্ট পূর্ণিমার দিন) থেকে শুরু হয়।[১৪]
লুম্বিনি প্রদেশ
রুরু মেলা - পালপা জেলার কালী গন্ডকী নদীর তীরে প্রতি বছর মাঘে সংক্রান্তিতে পালিত হয় ।[৪]
স্বর্গদ্বারী মেলা - পিউথান জেলার স্বর্গদ্বারী মন্দিরে প্রতি বছর বৈশাখ পূর্ণিমা এবং কার্তিক পূর্ণিমায় উদযাপিত হয় ।[৪]
কর্নালী প্রদেশ
এই অনুচ্ছেদটি খালি। আপনি এখানে যোগ করে সাহায্য করতে পারেন।
সুদুর পশ্চিম প্রদেশ
বাদি মালিকা মেলা - বাজুরা জেলায় প্রতি বছর ভাদ্র মাসের শুল্কপক্ষে পালিত হয় ।[৪]
বিজয়নাথ মেলা - বুধীগঙ্গা নদী ও নিরাপদখোলা নদীর সঙ্গমস্থলে অছাম জেলায় প্রতি বছর শিবরাত্রিতে উদযাপিত হয়।[৪]